তারেকুর রহমান
খবর : আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ এশিয়া অঞ্চলের বাছাইয়ে নেপালের সঙ্গে চীন মাত্র ২৬ রানে অল আউট হয়ে গেছে।
চীনের ব্যাটসম্যানদের জন্য বিশেষ ধরনের ব্যাট বানানো উচিত, যাতে প্রচুর পরিমাণ রান হয়। বিশ্বজুড়ে চীনা পণ্যের সুনাম (!) রয়েছে। এই সুনামকে কাজে লাগিয়ে ব্যাটে বিশেষ ধরনের কিছু ব্যবহার করা যেতে পারে, যেন ব্যাটে বল লাগা মাত্রই চার-ছয় হয়। এক্ষেত্রে ব্যাটে স্টিল কিংবা অন্য কোনো ধাতব পদার্থ ব্যবহার করতে হবে। এসব ধাতব পদার্থ যেন বোঝা না যায়, তার ব্যবস্থা রাখতে পারে।
চীনের বিজ্ঞানীরা একধরনের ডিভাইস আবিষ্কার করবে যা ব্যাটে হাইড অবস্থায় লাগানো থাকবে। এ ডিভাইসের মাধ্যমে ব্যাটে বল লাগা মাত্রই দৌড়াতে শুরু করবে। ফলে দেখা যাবে প্রচুর পরিমাণে রান হচ্ছে।
চীনের ব্যাটসম্যানরা যখন ব্যাটিং করবে, তখন যে বল ব্যবহার করা হবে তাতে চীনা প্রযুক্তিতে কিছু জিনিসপত্র লাগিয়ে দেওয়া হবে, যা রিমোট কন্ট্রোল হবে। সাজঘর থেকেই তা চীন ক্রিকেট দলের লোকেরা নিয়ন্ত্রণ করবে। বল ব্যাটের পাশে এলেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে চার-ছয় হবে। আবার স্ট্যাম্পে লাগতে গেলে চুয়িং করে ফিরে যাবে। কেউ ক্যাচ ধরতে গেলে হাত থেকে ফসকে যাবে। বিপক্ষ দলের প্লেয়াররা এটা কিছুতেই বুঝতে পারবে না।
গরু মোটাতাজাকরণ পদ্ধতির মতো কোনো নতুন পদ্ধতি উদ্ভাবন করতে হবে, যাতে চীনের ক্রিকেটাররা ভালো করে খেলতে পারে। খেলোয়াড়দের জন্য বিশেষ ট্যাবলেট উৎপাদন করতে হবে, যা খেলে ব্যাটসম্যানরা মাঠে ষাঁড়ের মতো ব্যাটিং করতে পারে।
চীনের ক্রিকেট বোর্ড তাদের দলকে শক্তিশালী করার জন্য আগে বিভিন্ন দেশের মহিলা দলের সাথে খেলার ব্যবস্থা করতে পারে। মহিলাদের সাথে হারলে লজ্জায় ক্ষোভে ভালো খেলার চেষ্টা করবে।
পানি পানের বিরতির সময় বিপক্ষ দলের খেলোয়াড়দের ময়লা ও দূষিত পানি খাওয়ানোর ব্যবস্থা করতে পারে। এতে করে বিপক্ষ দলের খেলোয়াড়দের পেটে সমস্যা হবে। অনেকে মাঠ ত্যাগ করবে আবার অনেকেই শারীরিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়বে। এই সুযোগে চীনের খেলোয়াড়রা ইচ্ছামতো পিটানো শুরু করবে।