(এখানে বলাই বাহুল্য, এই ফিচারের লেখকের দেশের বাড়িও নোয়াখালী। অর্থাৎ লেখকও বিশ্বব্যাপী সুবিখ্যাত নোয়াখাইল্লা ভূত সম্প্রদায়ের একজন কনিষ্ঠ [তবে সর্বকনিষ্ঠ নাহ, এই আরকি, মাত্র!] সদস্য)
1) বাংলা : → সে পানিতে পড়ে গিয়াছে।
নোয়াখাইল্লা : → হেতে হানিতে হড়ি গেছে!
২) বাংলা : → সে বাবার বড় ছেলে।
নোয়াখাইল্লা : → হেতে বাপের বড় হোলা।
৩) বাংলা : → তুমি খেয়ে শুয়ে পড়।
নোয়াখাইল্লা : → তুই খাই হুতিজ্জা।
৪) বাংলা : → ঐখানে যাও আবার ওখান খেকে এখানে আস।
নোয়াখাইল্লা : → হিয়ানে যা আবার হিয়ান্তন ইয়ানে আয়।
৫) বাংলা : → তুমি এমন করে কাঁদছ কেন?
নোয়াখাইল্লা : → তুই এন্নে করি কান্দরি কিল্লাই???
৬) বাংলা : → আমি পানি খাব না।
নোয়াখাইল্লা : → আঁই হানি খাইতান্ন।
৭) বাংলা : → তুমি কি পাগল হয়ে গেলে?
নোয়াখাইল্লা : → তুই হাগল অই গেছত্তি।
৮) বাংলা : → কাল বৃষ্টি হয়েছে।
নোয়াখাইল্লা : → কাল ঝরি ওইছে।
৯) বাংলা : → তুমি কোথায় যাও?
নোয়াখাইল্লা : → তুই কোনাই যাছ?
১০) বাংলা : → এদিকে এসো।
নোয়াখাইল্লা : → ইমুই আয়।
১১) বাংলা : → তুমি এটা কেন করলে?
নোয়াখাইল্লা : → তুই ইয়ান কিল্লাই কইচ্ছত?
১২) বাংলা : → সে পরীক্ষায় প্রথম হয়েছে।
নোয়াখাইল্লা : → হেতে হরিক্ষাত ফতম ওইছে।
১৩) বাংলা : → গাছের উপর পাখির বাসা।
নোয়াখাইল্লা : → গাছের আগাত হাইকের বাসা।
১৪) বাংলা : → তোমরা দুজনে খেয়ে ফেল।
নোয়াখাইল্লা : → তরা দুনুগা খাই হালা।
১৫) বাংলা : → সে পিতার বড় মেয়ে।
নোয়াখাইল্লা : → হেতি বাপের বড় মাইয়া।