• বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪২৯
নাচোলে মুদিখানা ও কসমেটিক দোকানেও বিক্রি হচ্ছে গ্যাস সিলিন্ডার

ছবি : বাংলাদেশের খবর

সারা দেশ

লাইসেন্সের তোয়াক্কা নেই

নাচোলে মুদিখানা ও কসমেটিক দোকানেও বিক্রি হচ্ছে গ্যাস সিলিন্ডার

  • নাচোল (চাঁপাইনবাবগঞ্জ) প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত ১৯ জানুয়ারি ২০২০

চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলে নিরাপত্তা ও প্রয়োজনীয় লাইসেন্সের তোয়াক্কা না করেই মুদি দোকান, কসমেটিক, ফার্মেসী ও ইলেকট্রিক দোকানেও বিক্রি হচ্ছে এলপিজি (তরলীকৃত) গ্যাস সিলিন্ডার। বাড়ছে দূর্ঘটনার ঝুঁকি, রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সরকার।

সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার নাচোল, রাজবাড়ি, নেজামপুর, হাটবাকইল, সোনাইচন্ডি, ভোলার মোড়, ধানসুরা, কাজলা বাজার, বিরেন বাজার ও মল্লিকপুর বাজারের মুদিখানা, কসমেটিকস ও ইলেকট্রিক দোকাদারগণ গ্যাস সিলিন্ডারের ব্যবসা করে আসছে। বেশিরভাগ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান প্রয়োজনীয় লাইসেন্স ছাড়াই শুধুমাত্র ইউনিয়ন পরিষদ ও পৌরসভার ট্রেড লাইসেন্স দিয়েই গ্যাস সিলিন্ডারের ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে।

একাধিক গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রেতার সাথে কথা বলে জানা গেছে তাদের গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি করার প্রয়োজনীয় লাইসেন্স ও ফায়ার সেফটি ইস্টিংগুইসার নেই। নাচোল পৌর এলাকার বাসস্ট্যান্ডের মেসার্স সাত্তার ট্রেডার্স ও মধ্য বাজারের মেসার্স লুৎফর ট্রেডার্স এর ফায়ার ও পরিবেশ লাইসেন্স আছে বলে দাবি করেছেন।

এ বিয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অফিসের ডিএডি সাবের আলী প্রামানিক বলেন, এলপিজি (তরলীকৃত) গ্যাস সিলিন্ডারের ব্যবসা করতে হলে ট্রেড লাইসেন্স, পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিবেশ লাইসেন্স, ফায়ার লাইসেন্সসহ ফায়ার ইস্টিংগুইসার ডিসপ্লে (সংরক্ষণ) করা বাধ্যতামূলক। হোলসেল ডিলাদের ক্ষেত্রে বিস্ফোরক লাইসেন্স এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করে নিয়ন্ত্রিত গুদাম ঘর রাখাও বাধ্যতামূলক। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা নির্বাহী

অফিসার সাবিহা সুলতানা জানান, অবৈধ ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শীঘ্রই অভিযান পরিচালনা করা হবে।

আরও পড়ুন



বাংলাদেশের খবর
  • ads
  • ads