• বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪২৯
ভালোবাসায় সিক্ত বিশ্বজয়ী যুবারা

সংগৃহীত ছবি

ক্রিকেট

ভালোবাসায় সিক্ত বিশ্বজয়ী যুবারা

  • স্পোর্টস ডেস্ক
  • প্রকাশিত ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২০

বিশ্ব জয় করে ফিরলেন যুবারা। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পা রাখার পর বিশ্বজয়ী আকবর আলিদের সংবর্ধনা জানায় ক্রীড়া মন্ত্রণালয় ও বিসিবি। পরে মিরপুরে লাল গালিচা সংবর্ধনা দেওয়া হয় যুবাদের।

আজ বুধবার বিকেলে বিমানবন্দরে পৌঁছার পর সেখানে ক্রিকেটারদের ফুলেল শুভেচ্ছা জানানো হয়। ওই সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন বিসিবি সভাপতি, ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী, ক্রিকেট বোর্ডের একাধিক পরিচালকসহ হাজার হাজার ক্রিকেটপ্রেমী। বিমানবন্দর থেকে ক্রিকেটারদের ‘বিশেষ গাড়িতে’ করে নিয়ে আসা হয় মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে। সেখানে আসার আগেই শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের গেটে লাল কার্পেট বিছিয়ে রাখা হয়।

তখন মিরপুর-১০ নম্বর থেকে ২ নম্বর পর্যন্ত এবং স্টেডিয়ামের সামনের এলাকায় অন্তত হাজার দশেক মানুষ ব্যানার, ফেস্টুন, জার্সি এবং জাতীয় পতাকা হাতে নিয়ে অপেক্ষমাণ থাকে বিশ্বজয়ী বীরদের বরণ করে নিতে।

আকবর আলিদের বাস মিরপুর ঢোকার সঙ্গে সঙ্গে অপেক্ষার অবসান ঘটে সেখানে অপেক্ষমাণ ক্রিকেট ভক্ত-সমর্থকদের। ক্রিকেটাররা স্টেডিয়ামে এসে পৌঁছার আগ পর্যন্ত পুলিশ প্রশাসন দর্শকদের উপচে পড়া ভিড় সামলাচ্ছিলেন।

কিন্তু আকবর-ইমন-রাকিবুলরা স্টেডিয়ামে প্রবেশ করার পরপরই সেই উপচে পড়া ভিড় সামলাতে পারেনি পুলিশ। হুড়মুড়িয়ে দর্শকরা প্রবেশ করে স্টেডিয়াম চত্বরে। এ সময় অন্তত আড়াই থেকে তিনশ মোটরসাইকেল শোভাযাত্রাও প্রবেশ করে স্টেডিয়ামের মূল চত্বরে।

স্টেডিয়ামে একটি মঞ্চ তৈরি করা হয়। রাখা হয় বিশ্বকাপের ট্রফি। পেছনে রাখা হয় বিশ্বকাপজয়ী টাইগারদের ছবি সম্মলিত একটি ব্যানার।

সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে ক্রিকেটারদের নিয়ে বিসিবি অফিস থেকে স্টেডিয়ামে নামেন বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন। মাঠে নেমে ক্রিকেটারদের সঙ্গে ট্রফি উদযাপন করেন ক্রিকেট বোর্ডের পরিচালকার। ট্রফি উদযাপনের সঙ্গে সঙ্গেই মিরপুর শেরেবাংলায় শুরু হয় আতশ বাজি, চলে কয়েক মিনিট ধরে। এরপর বিশ্বকাপজয়ী ক্রিকেটারদের নিয়ে কেক কাটেন বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনসহ ক্রিকেট বোর্ডের পরিচালকরা।

এদিন টাইগার যুবাদের বিশ্বকাপ জয় প্রসঙ্গে ক্রিকেট বোর্ডের পরিচালক হানিফ ভূঁইয়া বলেন, স্বাধীনতার পর এটাই আমাদের ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় অর্জন।

আরও পড়ুন



বাংলাদেশের খবর
  • ads
  • ads