• বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪২৯
বেতন বাড়ল তামিমদের

ছবি: সংগৃহীত

ক্রিকেট

বেতন বাড়ল তামিমদের

  • স্পোর্টস ডেস্ক
  • প্রকাশিত ১১ মার্চ ২০২০

গত অক্টোবরের আন্দোলনের ১১ দফা দাবিতে চুক্তিভুক্ত খেলোয়াড়ের সংখ্যা বাড়ানোর পাশাপাশি বেতন বাড়ানোরও দাবি ছিল ক্রিকেটারদের। কিন্তু নতুন চুক্তিতে বিসিবি খেলোয়াড়সংখ্যা বা বেতন, কোনোটিই বাড়ানো হয়নি।

তারপরও খেলোয়াড়দের আয় ঠিকই বেড়েছে। বিসিবি লাল বল ও সাদা বলের ক্রিকেটের জন্য আলাদা চুক্তি করায় সাত ক্রিকেটার বেতন পাবেন দুই চুক্তি থেকেই। যাঁদের চুক্তি শুধু লাল বা সাদা বলে, গ্রেডিংয়ে উন্নতি হওয়ায় বেতন বাড়ছে তাঁদেরও। শ্রেণিভেদে গড়ে বেতন বৃদ্ধির পরিমাণ ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ।

তামিম ইকবালের বেতন আগে ছিল মাসে ৪ লাখ টাকা। এখন সেটি বেড়ে হয়েছে ৬ লাখ ৩০ হাজার টাকা। মাসে ৪ লাখ টাকা পেতেন মুশফিকুর রহিমও। মঙ্গলবার (১০ মার্চ) বিসিবি ঘোষিত নতুন গ্রেডিং অনুযায়ী তিনি মাসে পাবেন ৬ লাখ ২০ হাজার টাকা করে।

২০১৭ সাল থেকে ক্রিকেটারদের বেতন একই আছে। ‘এ+’ শ্রেণির ক্রিকেটাররা পেয়ে আসছেন মাসে ৪ লাখ টাকা করে, ‘এ’ শ্রেণির ক্রিকেটারের ৩ লাখ, ‘বি’ ২ লাখ, ‘সি’ ১ লাখ ৫০ হাজার ও ‘ডি’ শ্রেণির ক্রিকেটাররা পান ১ লাখ টাকা করে। এবারের লাল ও সাদা বল দুই চুক্তিতেই শ্রেণিভেদে বেতনের অঙ্ক একই আছে।

কোনো ক্রিকেটার দুই চুক্তিতে থাকা মানে কিন্তু এই নয় যে তিনি দুই চুক্তিরই পুরো টাকা পাবেন। এ ক্ষেত্রে বিসিবির নিয়ম, ওই ক্রিকেটার দুই চুক্তির যেটিতে অপেক্ষাকৃত ওপরের শ্রেণিতে আছেন, সেটির পুরো বেতন এবং নিচের শ্রেণির অর্ধেক বেতন পাবেন।

দুই চুক্তিতে একই শ্রেণিতে থাকলেও বেতন হবে এক চুক্তির পুরো এবং অন্য চুক্তির অর্ধেক পরিমাণ। ওয়ানডের নতুন অধিনায়ক তামিম ও মুশফিক যেমন লাল ও সাদা বল দুই চুক্তিতেই আছেন ‘এ+’ শ্রেণিতে।

বিসিবির বেতনকাঠামো অনুযায়ী তাদের বেতন দাঁড়াচ্ছে এক চুক্তির পুরো ৪ লাখ টাকা ও অন্য চুক্তির অর্ধেক ২ লাখ, মোট ৬ লাখ টাকা করে। সঙ্গে অধিনায়ক ভাতা হিসেবে তামিমের অ্যাকাউন্টে প্রতি মাসে বাড়তি যোগ হবে ৩০ হাজার টাকা।

বেশি ম্যাচ খেলার সুবাদে মুশফিক বাড়তি পাবেন ২০ হাজার টাকা। এ ছাড়া তিন সংস্করণের ক্রিকেটে খেলোয়াড়দের ম্যাচ ফিও বাড়িয়েছে বিসিবি।

আরও পড়ুন



বাংলাদেশের খবর
  • ads
  • ads