• শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪২৮

নির্বাচন

ব্যালট বাক্স থেকে ইভিএম

  • প্রকাশিত ০২ ডিসেম্বর ২০১৮

ব্যালটের প্রসঙ্গ ধরেই আসে ব্যালট বাক্স। ব্যালট পেপারের সঙ্গে সঙ্গে যুগে যুগে বিবর্তন হয়েছে ব্যালট বাক্সের। কাঠের, লোহার, প্লাস্টিকের পর এখন এসেছে আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন বা ইভিএম। ইলেকট্রনিক প্রক্রিয়ায় এটি একাধারে সঠিকভাবে ভোট প্রয়োগ ও দ্রুততার সঙ্গে ভোট গণনা করতে সক্ষম। ভোট গ্রহণে স্বচ্ছতা এবং উপযুক্ত ক্ষেত্র হিসেবে ইভিএম এখন সারা বিশ্বে জনপ্রিয় হতে শুরু করেছে।  ২০১০ সাল থেকে বাংলাদেশের বিভিন্ন নির্বাচনে নির্দিষ্ট কিছু কেন্দ্রে এই ইভিএম ব্যবহার শুরু হয়েছে। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও কিছু কেন্দ্রে ইভিএম ব্যবহার করা হবে।

যে কোনো নির্বাচনের জন্যই একটি ব্যালট পেপার দরকার, যেখানে প্রার্থীদের চিহ্ন বা প্রতীক থাকবে, যা দেখে ভোটাররা তাদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দেবেন। প্রাচীন গ্রিসে এর জন্য ব্যবহার করা হতো বিভিন্ন পাত্রের ভাঙা অংশ। তাতে চিহ্ন এঁকে ভোটারদের দেওয়া হতো, ভোটাররা তাদের পছন্দের প্রার্থীদের চিহ্ন ব্যালট বক্সে জমা দিতেন। স্বাভাবিকভাবেই সেগুলোকে আর পেপার বলা হতো না, বলা হতো অস্ট্রাকা। ঐতিহাসিকদের মতে, প্রথম ব্যালট পেপার আবিষ্কৃত হয় রোমে ১৩৯ খ্রিস্ট পূর্বাব্দে। দশম খ্রিস্টাব্দের দিকে ভারতের আঞ্চলিক নির্বাচনগুলোতে ব্যবহার করা হতো তালপাতা। আধুনিক সময়ে এসে কাগজের সহজলভ্যতার পর ব্যালট পেপারেও এসেছে বহু পরিবর্তন। বিভিন্ন দেশে এখন বিভিন্ন নির্বাচনে নানারকম ব্যালট পেপার ব্যবহার করা হয়।

আরও পড়ুন



বাংলাদেশের খবর
  • ads
  • ads