• শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪২৯
আধুনিকায়নে নেওয়া হয়েছে ফোর্সেস গোল-২০৩০

সংগৃহীত ছবি

সম্পাদকীয়

আধুনিকায়নে নেওয়া হয়েছে ফোর্সেস গোল-২০৩০

  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • প্রকাশিত ২১ নভেম্বর ২০১৯

মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে গড়ে ওঠা সশস্ত্র বাহিনী জাতির অহংকার ও গর্বের প্রতীক। সশস্ত্র বাহিনী দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার মহান দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি যেকোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলা, বেসামরিক প্রশাসনকে সহযোগিতাসহ জাতিগঠনের কর্মকাণ্ডে অবদান রাখছে। 

সরকার সশস্ত্র বাহিনীর আধুনিকায়নে ফোর্সেস গোল হাতে নিয়েছে। এ কর্মপরিকল্পনা সশস্ত্র বাহিনীকে আরো আধুনিক দক্ষ ও গতিশীল করবে। এখানে সশস্ত্র বাহিনীর আধুনিকায়নে সব পরিকল্পনার কথা উঠে এসেছে। জাতির পিতার নির্দেশে প্রণীত প্রতিরক্ষা নীতিমালার আলোকে এই গোল নির্ধারণ করা হয়েছে। যাতে তিন বাহিনীর পুনর্গঠন ও আধুনিকায়নের কার্যক্রমসমূহ পর্যায়ক্রমে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।  

জানা গেছে, স্বাধীনতার পর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একটি আধুনিক ও চৌকস সশস্ত্র বাহিনী গড়ে তোলার কাজ শুরু করেন। এরপর সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এগিয়ে গেছে এর প্রসার। বর্তমান সরকারের বিগত ১১ বছরে সশস্ত্র বাহিনীর আধুনিকায়নে ব্যাপক উদ্যোগ দেওয়া হয়েছে। আধুনিক প্রযুক্তিসম্পন্ন সরঞ্জাম দিয়ে সজ্জিত করা হয়েছে।

বর্তমান সরকারের আমলে অতি অল্প সময়ের মধ্যে সেনাবাহিনীতে তিনটি পদাতিক ডিভিশনসহ একাধিক ব্রিগেড ও ইউনিট প্রতিষ্ঠা করেছে। সেনাবাহিনীর সাংগঠনিক কাঠামো অভিযানিক সক্ষমতাও বহুলাংশে বেড়েছে।

সরকারপ্রধানের প্রত্যক্ষ নির্দেশনায় উন্নয়নের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে নৌবাহিনী। নৌবাহিনীকে একটি কার্যকর ও পেশাদার বাহিনী হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে নৌবাহিনীতে সংযোগিত হয়েছে সাবমেরিন, যুদ্ধজাহাজ, হেলিকপ্টার, মেরিটাইম প্যাট্রোল এয়ারক্রাফট ও আধুনিক সামরিক সরঞ্জাম। আধুনিকায়নে একইভাবে সেনাবাহিনী ও নৌবাহিনীর মতো গুরুত্ব পেয়েছে বিমানবাহিনীও।

আরও পড়ুন



বাংলাদেশের খবর
  • ads
  • ads