• বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪২৮
চার বিভাগের শিক্ষকদের জন্য সুখবর

লোগো প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর

শিক্ষা

চার বিভাগের শিক্ষকদের জন্য সুখবর

  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • প্রকাশিত ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৯

সিলেট, রংপুর, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের শিক্ষকদের জন্য সুখবর আসছে। এসব বিভাগের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের আত্মীকরণের লক্ষ্যে ২৬ জন জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কাছে চিঠি পাঠিয়েছে মন্ত্রণালয়। ১০ কার্যদিবসের মধ্যে তথ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠাতে বলা হয়েছে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তাদের।

জানা গেছে, সিলেট বিভাগের ৭টি, রংপুর বিভাগের ১২১টি, খুলনা বিভাগের ১৬টি এবং বরিশাল বিভাগের ৩৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের আত্মীকরণ করা হচ্ছে।

শিক্ষকদের আত্মীকরণের লক্ষ্যে ২৬ জন জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কাছে চিঠি পাঠিয়েছে মন্ত্রণালয়। ১০ কার্যদিবসের মধ্যে তথ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠাতে বলা হয়েছে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তাদের।

জানা গেছে, আত্মীকৃত হচ্ছেন অধিগ্রহণকৃত ১৭৯ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা।

আত্মীকরণের লক্ষ্যে তৃতীয় ধাপে অধিগ্রহণকৃত ১৭৯ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের তথ্য চেয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। এ প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে রংপুর বিভাগের ১২১টি, খুলনা বিভাগের ১৬টি, সিলেট বিভাগের ৭টি এবং বরিশাল বিভাগের ৩৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। এ প্র্রতিষ্ঠানগুলোর শিক্ষকদের আত্মীকরণের লক্ষ্যে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তাদের এসব তথ্য পাঠাতে বলা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্র।

জানা যায়, অধিগ্রহণের সময় মন্ত্রণালয়ে পাঠানো জেলা উপজেলা বাছাই কমিটির পূরণকৃত অনুলিপির সত্যায়িত কপি এবং জেলা উপজেলা বাছাই কমিটি সভার কার্যবিবরণীর সত্যায়িত কপি মন্ত্রণালয়ে পাঠাতে বলা হয়েছে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তাদের। শিক্ষকদের আত্মীকরণ-সংক্রান্ত কোনো মামলা থাকলে তার তথ্যও পাঠাতে বলা হয়েছে। এছাড়া খসড়া তালিকায় কোনো শিক্ষকের নামের বানান ভুল থাকলে তা এসএসসি সনদ অনুযায়ী সংশোধন করতে বলা হয়েছে। তালিকার খসড়ায় যেসব বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের তথ্য নেই, সেসব বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের তথ্যও ইতোপূর্বে মন্ত্রণালয়ে পাঠানো ছকের সত্যায়িত অনুলিপি পাঠাতে বলা হয়েছে।

এ কর্মকর্তা আরো জানান, যাচাই-বাছাই কমিটির পূরণ করা ছক ও কার্যবিবরণীতে কোনো ধরনের সংশোধন, পরিবর্তন বা পরিমার্জন করা যাবে না। শিক্ষকদের তথ্যে কোনো ধরনের পরিবর্তন দেখা গেলে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তারা দায়ী থাকবেন।

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সমিতির সভাপতি মো. বদরুল আলম বলেন, এটি অত্যন্ত ভালো একটি সংবাদ। সরকারে এ উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই। একই সঙ্গে বিধিমতে যেসব প্রাথমিক বিদ্যালয় সরকারি করা সম্ভব সেগুলো সরকারি করার দাবি জানান তিনি।

আরও পড়ুন



বাংলাদেশের খবর
  • ads
  • ads