• বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪২৯
১লা ডিসেম্বরের মধ্যে জাবিকে সচল করার দাবি

উপাচার্য অধ্যাপক ড. ফারজানা ইসলামের কাছে সাধারণ শিক্ষার্থীদের আবেদন পত্র

প্রতিনিধির পাঠানো ছবি

শিক্ষা

১লা ডিসেম্বরের মধ্যে জাবিকে সচল করার দাবি

  • জাবি প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত ২৮ নভেম্বর ২০১৯

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়কে আগামী ১ ডিসেম্বরের মধ্যে সচল করার দাবি জানিয়েছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

আজ বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) দুপুরে উপাচার্য অধ্যাপক ড. ফারজানা ইসলামের কার্যালয়ে গিয়ে তার কাছে একটি আবেদনপত্র দিয়েছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

একই সঙ্গে একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম স্বাভাবিক করা প্রসঙ্গে ‘দুর্নীতির বিরুদ্ধে জাহাঙ্গীরনগর’ এর ব্যানারে আন্দোলনকারীদের কাছেও আবেদন জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।

উপাচার্য এবং আন্দোলনকারীদের কাছে দেয়া লিখিত আবেদনপত্রে তারা দুই দফা দাবি জানিয়েছেন। দাবিগুলো হলো- ১ ডিসেম্বরের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম সচল করা এবং একাডেমিক কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হতে পারে আন্দোলনকারী ও প্রশাসন থেকে এমন কোনো কর্মসূচি না নেয়া।

উপাচার্য বরাবর লিখিত আবেদনপত্রে শিক্ষার্থীরা উল্লেখ করেন, হল ভ্যাকেন্টের (হল খালি করা) সিদ্ধান্ত শিক্ষার্থীদের উপকারে আসেনি। এতে আমরা সেশনজটের আশঙ্কায় রয়েছি। এছাড়া ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত হওয়ার পাশাপাশি টিউশনি চলে যাচ্ছে। একই সঙ্গে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শ্রেণির পরীক্ষা ও ফলাফল স্থগিত থাকায় শিক্ষার্থীরা চাকরির পরীক্ষায় অংশগ্রহণ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। এই পরিস্থিতির দায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও আন্দোলনকারীরা কোনোভাবেই এড়াতে পারেন। যেকোনো উপায়ে ক্যাম্পাসের সকল একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম স্বাভাবিক ও গতিশীল করা হোক।

আবেদনপত্র গ্রহণের পর উপাচার্য অধ্যাপক ফারজানা ইসলাম শিক্ষার্থীদেরকে ধৈর্য ধারণের আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘তোমাদের আবেদন গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হবে। তবে ১ তারিখ (১ ডিসেম্বর) আমরা পারব না। এখানে সরকারের অভিমত প্রয়োজন। তারা একটা তদন্ত করছেন। তবে যত দ্রুত সম্ভব আমরা চেষ্টা করব।’

এ সময় কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক শেখ মো. মনজুরুল হক, প্রভোস্ট কমিটির সভাপতি অধ্যাপক বশির আহমেদসহ উপাচার্যপন্থী কয়েকজন শিক্ষক উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে গত ২০ ও ২৬ নভেম্বর একই দাবিতে উপাচার্যের কাছে আবেদন জানান শিক্ষার্থীরা।

অন্যদিকে ‘দুর্নীতির বিরুদ্ধে জাহাঙ্গীরনগর’ এর ব্যানারে আন্দোলনকারীদের কাছে দেয়া আবেদনপত্রে শিক্ষার্থীরা উল্লেখ করেন, ‘আন্দোলন সকলের গণতান্ত্রিক অধিকার। সঠিকভাবে একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়াটাও অধিকার। আমাদের অনুরোধ, আপনাদের আন্দোলনের কোনো কর্মসূচি যেন একাডেমিক ও প্রশসানিক কার্যক্রমকে বাধাগ্রস্ত না করে।’

আন্দোলনকারীরা শিক্ষা কার্যক্রমকে বাধাগ্রস্ত করে এমন কোনো কর্মসূচি না দেয়ার ব্যাপারে সচেষ্ট থাকবেন বলে শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করেন।

এ সময় জাহাঙ্গীরনগর সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম পাপ্পু, শাখা সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের (মার্ক্সবাদী) সভাপতি মাহাথির মুহাম্মদ, জাহাঙ্গীরনগর সাংস্কৃতিক জোটের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মুসফিক উস সালেহীন, শাখা সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের সাংগঠনিক সম্পাদক শোভন রহমান, ছাত্র ইউনিয়ন জাবি সংসদের কার্যকরী সদস্য রাকিবুল হক রনি প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।


জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়কে আগামী ১ ডিসেম্বরের মধ্যে সচল করার দাবি জানিয়েছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) দুপুরে উপাচার্য অধ্যাপক ড. ফারজানা ইসলামের কার্যালয়ে গিয়ে তার কাছে একটি আবেদনপত্র দিয়েছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

একই সঙ্গে একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম স্বাভাবিক করা প্রসঙ্গে ‘দুর্নীতির বিরুদ্ধে জাহাঙ্গীরনগর’ এর ব্যানারে আন্দোলনকারীদের কাছেও আবেদন জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।

উপাচার্য এবং আন্দোলনকারীদের কাছে দেয়া লিখিত আবেদনপত্রে তারা দুই দফা দাবি জানিয়েছেন। দাবিগুলো হলো- ১ ডিসেম্বরের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম সচল করা এবং একাডেমিক কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হতে পারে আন্দোলনকারী ও প্রশাসন থেকে এমন কোনো কর্মসূচি না নেয়া।

উপাচার্য বরাবর লিখিত আবেদনপত্রে শিক্ষার্থীরা উল্লেখ করেন, হল ভ্যাকেন্টের (হল খালি করা) সিদ্ধান্ত শিক্ষার্থীদের উপকারে আসেনি। এতে আমরা সেশনজটের আশঙ্কায় রয়েছি। এছাড়া ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত হওয়ার পাশাপাশি টিউশনি চলে যাচ্ছে। একই সঙ্গে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শ্রেণির পরীক্ষা ও ফলাফল স্থগিত থাকায় শিক্ষার্থীরা চাকরির পরীক্ষায় অংশগ্রহণ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। এই পরিস্থিতির দায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও আন্দোলনকারীরা কোনোভাবেই এড়াতে পারেন। যেকোনো উপায়ে ক্যাম্পাসের সকল একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম স্বাভাবিক ও গতিশীল করা হোক।

আবেদনপত্র গ্রহণের পর উপাচার্য অধ্যাপক ফারজানা ইসলাম শিক্ষার্থীদেরকে ধৈর্য ধারণের আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘তোমাদের আবেদন গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হবে। তবে ১ তারিখ (১ ডিসেম্বর) আমরা পারব না। এখানে সরকারের অভিমত প্রয়োজন। তারা একটা তদন্ত করছেন। তবে যত দ্রুত সম্ভব আমরা চেষ্টা করব।’

এ সময় কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক শেখ মো. মনজুরুল হক, প্রভোস্ট কমিটির সভাপতি অধ্যাপক বশির আহমেদসহ উপাচার্যপন্থী কয়েকজন শিক্ষক উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে গত ২০ ও ২৬ নভেম্বর একই দাবিতে উপাচার্যের কাছে আবেদন জানান শিক্ষার্থীরা।

অন্যদিকে ‘দুর্নীতির বিরুদ্ধে জাহাঙ্গীরনগর’ এর ব্যানারে আন্দোলনকারীদের কাছে দেয়া আবেদনপত্রে শিক্ষার্থীরা উল্লেখ করেন, ‘আন্দোলন সকলের গণতান্ত্রিক অধিকার। সঠিকভাবে একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়াটাও অধিকার। আমাদের অনুরোধ, আপনাদের আন্দোলনের কোনো কর্মসূচি যেন একাডেমিক ও প্রশসানিক কার্যক্রমকে বাধাগ্রস্ত না করে।’

আন্দোলনকারীরা শিক্ষা কার্যক্রমকে বাধাগ্রস্ত করে এমন কোনো কর্মসূচি না দেয়ার ব্যাপারে সচেষ্ট থাকবেন বলে শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করেন।

এ সময় জাহাঙ্গীরনগর সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম পাপ্পু, শাখা সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের (মার্ক্সবাদী) সভাপতি মাহাথির মুহাম্মদ, জাহাঙ্গীরনগর সাংস্কৃতিক জোটের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মুসফিক উস সালেহীন, শাখা সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের সাংগঠনিক সম্পাদক শোভন রহমান, ছাত্র ইউনিয়ন জাবি সংসদের কার্যকরী সদস্য রাকিবুল হক রনি প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

আরও পড়ুন



বাংলাদেশের খবর
  • ads
  • ads