• শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪২৯
প্রযুক্তি ব্যবহারে দূর হবে প্রতিবন্ধিতা

ছবি : সংগৃহীত

তথ্যপ্রযুক্তি

প্রযুক্তি ব্যবহারে দূর হবে প্রতিবন্ধিতা

প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের চাকরি মেলায় মোস্তাফা জব্বার

  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • প্রকাশিত ২৫ এপ্রিল ২০১৯

ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, প্রতিবন্ধী বলে আলাদা কোনো গোষ্ঠী নেই। আমরা সবাই মানুষ। সবারই কম-বেশি কিছু না কিছু দুর্বলতা থাকে। কখনো শারীরিক কখনো বা মানসিক।

তিনি বলেন, প্রযুক্তির অগ্রগতির এ সময় অসম্ভব বলে কিছু নেই। মানবজাতি যখন কৃষি যুগে বসবাস করত এমনকি শিল্প যুগে প্রবেশ করেছিল তখন পর্যন্ত যে প্রযুক্তি কিংবা যন্ত্র আবিষ্কার হয়েছিল সেগুলো ভিন্নভাবে সক্ষম মানুষদের যে সহায়তা করতে পারত, এখন তার চেয়ে হাজারগুণ বেশি প্রযুক্তি বিরাজমান।

মন্ত্রী গতকাল রাজধানীর আগারগাঁওস্থ আইসিটি টাওয়ারে সেন্টার ফর সার্ভিসেস অ্যান্ড ইনফরমেশন অন ডিজঅ্যাবিলিটির সহযোগিতায় আয়োজিত ‘প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের চাকরি মেলা ২০১৯’-এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

মোস্তাফা জব্বার বলেন, আমরা এমন একটা সময় বসবাস করছি যখন একেবারে বুদ্ধি চর্চা থেকে শুরু করে শারীরিক চর্চাসহ প্রত্যেকটি ক্ষেত্রে প্রযুক্তি ব্যবহার করা সম্ভব। প্রযুক্তি দিয়ে প্রতিবন্ধিতা জয় করা সম্ভব হবে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, প্রযুক্তি যে জায়গায় গিয়ে দাঁড়িয়েছে তাতে আগামী পাঁচ থেকে দশ বছরের মধ্যে প্রতিবন্ধিতা বলে কিছু থাকবে না। প্রযুক্তি সে জায়গাটা সহজলভ্য করবে। প্রযুক্তি মানুষের জন্য মানুষ প্রযুক্তির জন্য নয়।

তিনি আরো বলেন, প্রযুক্তিকে মানুষের কল্যাণে ব্যবহার করার জন্য যে উদ্যোগ নেয়ার দরকার আমরা সে উদ্যোগ নিতে শুরু করেছি।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, আমাদের তিন হাজার প্রতিবন্ধীদের মূলধারায় নিয়ে আসার জন্য প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। যার মধ্যে দেড় হাজার জনের প্রশিক্ষণ প্রদান প্রায় শেষের দিকে। এছাড়া প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য একটি সেন্ট্রাল ডাটাবেজ এবং বিশেষভাবে অ্যাপ তৈরি করা হচ্ছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

পলক বলেন, প্রযুক্তি ব্যবহার করে কীভাবে প্রতিবন্ধীদের মূলধারায় নিয়ে আসা যায় সেটি চিন্তা করতে হবে। যদি হুইল চেয়ারে রোবটিকস ব্যবহার করা হয় তাহলে এই বিশেষভাবে সক্ষম ব্যক্তি আরো বেশি সেবা প্রদানে সক্ষম হবে। আমরা আশা করি দেশের ভিন্নভাবে সক্ষম ব্যক্তি সমাজের উন্নয়নের বাইরে থাকবে না।

দিনব্যাপী এ মেলায় বাক্য, এফবিসিসিআই, মাই আউটসোর্সিং, কোয়াব, লিডস করপোরেশন, পশমি সোয়েটার লিমিটেড সহ মোট ২১টি নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করে।

উল্লেখ্য, প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য আয়োজিত চাকরি মেলায় ২০১৫ সালে ৩২ জন, ২০১৬ সালে ৬০ জন, ২০১৭ সালে ১১৫ জন এবং ২০১৮ সালে ১৭৬ জন আইসিটিতে দক্ষ ব্যক্তির কর্মসংস্থান করা হয়।

ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, প্রতিবন্ধী বলে আলাদা কোনো গোষ্ঠী নেই। আমরা সবাই মানুষ। সবারই কম-বেশি কিছু না কিছু দুর্বলতা থাকে। কখনো শারীরিক কখনো বা মানসিক।

তিনি বলেন, প্রযুক্তির অগ্রগতির এ সময় অসম্ভব বলে কিছু নেই। মানবজাতি যখন কৃষি যুগে বসবাস করত এমনকি শিল্প যুগে প্রবেশ করেছিল তখন পর্যন্ত যে প্রযুক্তি কিংবা যন্ত্র আবিষ্কার হয়েছিল সেগুলো ভিন্নভাবে সক্ষম মানুষদের যে সহায়তা করতে পারত, এখন তার চেয়ে হাজারগুণ বেশি প্রযুক্তি বিরাজমান।

মন্ত্রী গতকাল রাজধানীর আগারগাঁওস্থ আইসিটি টাওয়ারে সেন্টার ফর সার্ভিসেস অ্যান্ড ইনফরমেশন অন ডিজঅ্যাবিলিটির সহযোগিতায় আয়োজিত ‘প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের চাকরি মেলা ২০১৯’-এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

মোস্তাফা জব্বার বলেন, আমরা এমন একটা সময় বসবাস করছি যখন একেবারে বুদ্ধি চর্চা থেকে শুরু করে শারীরিক চর্চাসহ প্রত্যেকটি ক্ষেত্রে প্রযুক্তি ব্যবহার করা সম্ভব। প্রযুক্তি দিয়ে প্রতিবন্ধিতা জয় করা সম্ভব হবে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, প্রযুক্তি যে জায়গায় গিয়ে দাঁড়িয়েছে তাতে আগামী পাঁচ থেকে দশ বছরের মধ্যে প্রতিবন্ধিতা বলে কিছু থাকবে না। প্রযুক্তি সে জায়গাটা সহজলভ্য করবে। প্রযুক্তি মানুষের জন্য মানুষ প্রযুক্তির জন্য নয়।

তিনি আরো বলেন, প্রযুক্তিকে মানুষের কল্যাণে ব্যবহার করার জন্য যে উদ্যোগ নেয়ার দরকার আমরা সে উদ্যোগ নিতে শুরু করেছি।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, আমাদের তিন হাজার প্রতিবন্ধীদের মূলধারায় নিয়ে আসার জন্য প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। যার মধ্যে দেড় হাজার জনের প্রশিক্ষণ প্রদান প্রায় শেষের দিকে। এছাড়া প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য একটি সেন্ট্রাল ডাটাবেজ এবং বিশেষভাবে অ্যাপ তৈরি করা হচ্ছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

পলক বলেন, প্রযুক্তি ব্যবহার করে কীভাবে প্রতিবন্ধীদের মূলধারায় নিয়ে আসা যায় সেটি চিন্তা করতে হবে। যদি হুইল চেয়ারে রোবটিকস ব্যবহার করা হয় তাহলে এই বিশেষভাবে সক্ষম ব্যক্তি আরো বেশি সেবা প্রদানে সক্ষম হবে। আমরা আশা করি দেশের ভিন্নভাবে সক্ষম ব্যক্তি সমাজের উন্নয়নের বাইরে থাকবে না।

দিনব্যাপী এ মেলায় বাক্য, এফবিসিসিআই, মাই আউটসোর্সিং, কোয়াব, লিডস করপোরেশন, পশমি সোয়েটার লিমিটেড সহ মোট ২১টি নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করে।

উল্লেখ্য, প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য আয়োজিত চাকরি মেলায় ২০১৫ সালে ৩২ জন, ২০১৬ সালে ৬০ জন, ২০১৭ সালে ১১৫ জন এবং ২০১৮ সালে ১৭৬ জন আইসিটিতে দক্ষ ব্যক্তির কর্মসংস্থান করা হয়।

আরও পড়ুন



বাংলাদেশের খবর
  • ads
  • ads