• শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪২৮
মামলা ও বিধির গ্যাঁড়াকল

স্থবির হয়ে আছে ৩০১ কলেজের জাতীয়করণ

সংরক্ষিত ছবি

আইন-আদালত

মামলা ও বিধির গ্যাঁড়াকল

  • অভিজিৎ ভট্টাচার্য্য
  • প্রকাশিত ২০ মে ২০১৮

regular_2253_news_1526747804

সরকারি কলেজ নেই এমন উপজেলায় একটি করে বেসরকারি কলেজকে সরকারিকরণের ঘোষণা দিয়ে ৩০১টির তালিকা করা হয়েছিল। কিন্তু গত দু’বছর ধরে ‘মামলা’ ও ‘বিধি’র গ্যাঁড়াকলে পড়ে স্থবির হয়ে আছে সরকারের এই ভালো উদ্যোগটি।

এ পরিস্থিতিতে গত ২৩ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতরের সচিবকে চিঠি দিয়ে বলা হয়েছে, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অভিপ্রায় অনুযায়ী বিভিন্ন সময়ে তার একান্ত সচিব-১ কর্তৃক স্বাক্ষরিত পত্রের মাধ্যমে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জাতীয়করণের জন্য অনুরোধ করা হয়েছিল। কিন্তু দীর্ঘ সময় অতিবাহিত হওয়ার পরও এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়নি।’ উক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে কয়েকটির ক্ষেত্রে জাতীয়করণের চূড়ান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে এবং বাকিগুলোর ক্ষেত্রে প্রজ্ঞাপন জারির দীর্ঘসূত্রতার কারণ উল্লেখ করে মতামত দেওয়ার জন্য সচিবকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এ চিঠি পেয়ে নড়েচড়ে বসেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা (মাউশি) অধিদফতরের আইন শাখার কাছে সর্বশেষ অবস্থা জানতে চেয়েছে মন্ত্রণালয়।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত দু’বছরে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে তার একান্ত সচিব-১ সরকারি কলেজ নেই এমন উপজেলায় একটি করে কলেজ সরকারিকরণের তালিকা ঘোষণা করেন। এরপর এসব কলেজ বছরখানেক আগে ‘ডিড অব গিফট’ সম্পন্ন করে সম্পত্তি সরকারের নামে নিবন্ধন করে দেয়। মাউশিও এসব কলেজ পরিদর্শন করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে রিপোর্ট জমা দেয়। মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে এই কলেজগুলোতে গত দু’বছর ধরে সব ধরনের নিয়োগ বন্ধ আছে। অর্থ মন্ত্রণালয় এক বছর আগেই এর জন্য টাকা ছাড় করে রাখে। এর মধ্যে কিছু কলেজ সরকারিকরণের তালিকায় স্থান না পেয়ে মামলা ঠুকে দেয়। আদালত কিছু কিছু উপজেলায় একাধিক কলেজকে সরকারিকরণের নির্দেশ দেন। সরকার এই নির্দেশের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে আপিল করেছে। সব মিলিয়ে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতিতে পড়েছে পুরো প্রক্রিয়াটি।

জানতে চাইলে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মো. সোহরাব হোসাইন বলেন, সরকারিকরণ প্রক্রিয়াটি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বাস্তবায়ন করা হবে। বর্তমানে এটি কোন পর্যায়ে আছে- এমন প্রশ্নের জবাবে সচিব বলেন, সংশ্লিষ্ট কলেজগুলোর শিক্ষক-কর্মচারীদের মর্যাদা কী হবে সেটি নিয়ে এখন কাজ চলছে। এরই মধ্যে সচিব কমিটি পেরিয়ে পিএসসির কাজ শেষ হয়েছে। এখন আইন মন্ত্রণালয়ে যাবে। তবে বিষয়টি নিয়ে মামলার শুনানিও চলছে। কাজেই আদালতের দিকেও আমাদের খেয়াল রাখতে হচ্ছে।

মাউশি থেকে গত ৩ মে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সরকারিকরণের জন্য ঘোষিত ৩০১টি কলেজের মধ্যে ৫৯টি মামলা করেছে। মামলায় প্রায় সব কলেজ বলেছে, জাতীয়করণের জন্য সংশ্লিষ্ট উপজেলায় যে কলেজের নাম ঘোষণা করা হয়েছে সেটি যোগ্য নয়।

কলেজগুলোর মামলা-সংক্রান্ত প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, কক্সবাজারের মহেশখালী কলেজ মামলা করেছে একই এলাকার বঙ্গবন্ধু মহিলা কলেজের বিরুদ্ধে। আদালত স্থিতাবস্থা দিয়েছেন। সিলেটের জৈন্তাপুরের ইমরান আহমেদ মহিলা কলেজের বিরুদ্ধে মামলা করেছে জৈন্তাপুর ডিগ্রি কলেজ। আদালত উভয় কলেজকে সরকারিকরণ করতে বলেছেন। সরকার আপিলের প্রস্তুতি নিচ্ছে।

সিলেটের গোয়ালাবাজার আদর্শ মহিলা কলেজের বিরুদ্ধে মামলা করেছে তাজপুর কলেজ। আদালত উভয় কলেজকে সরকারিকরণ করতে বলেছেন।

রাজশাহীর দুর্গাপুরের দাওকান্দি ডিগ্রি কলেজের বিরুদ্ধে রিট করেছে দুর্গাপুর ডিগ্রি কলেজ। আদালত স্থিতাবস্থা জারি করেন। রাজশাহীর চারঘাটের সারদা কলেজের বিরুদ্ধে মামলা করেছে চারঘাট আলহাজ এ এ হাদী কলেজ।

নাটোরের বড়াইগ্রাম অনার্স কলেজের বিরুদ্ধে মামলা করেছে বনপাড়া ডিগ্রি কলেজ।

সিরাজগঞ্জের চৌহালী ডিগ্রি কলেজের বিরুদ্ধে মামলা করেছে চৌহালী এস বি এম কলেজ। জজ আদালত স্থিতাবস্থা দিয়েছেন।

নওগাঁর রানীনগর শেরেবাংলা ডিগ্রি মহাবিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে মামলা করেছে রানীনগর মহিলা কলেজ। আদালত উভয় কলেজকে সরকারিকরণের আদেশ দিয়েছেন।

বগুড়ার নন্দীগ্রাম মহিলা ডিগ্রি কলেজের বিরুদ্ধে মনসুর হোসেন ডিগ্রি কলেজ মামলা করে। আদালত বলেছেন, নন্দীগ্রাম মহিলা ডিগ্রি কলেজ জাতীয়করণে বাধা নেই। একই সঙ্গে মনসুর হোসের ডিগ্রি কলেজের আবেদনটি নিষ্পত্তি করতে শিক্ষা সচিবকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে জাতীয়করণের একটি নীতিমালা তৈরির নির্দেশ দেন আদালত।

রংপুরের মিঠাপুকুর পায়রাবন্দ বেগম রোকেয়া স্মৃতি ডিগ্রি কলেজের বিরুদ্ধে মামলা করেছে মিঠাপুকুর কলেজ। আদালত বলেছেন, মিঠাপুকুর কলেজকে সরকারিকরণের বিষয়টি বিবেচনা করতে বলেছেন।

দিনাজপুরের কাহারোল ডিগ্রি কলেজের বিরুদ্ধে একই এলাকার জয়নন্দ ডিগ্রি কলেজ মামলা করেছে। এতে জয়নন্দ ডিগ্রি কলেজকে সরকারিকরণের আদেশ দেওয়া হয় হাইকোর্ট থেকে। এর বিরুদ্ধে কাহারোল কলেজ আপিল করে। আপিলের রায়ে হাইকোর্টের আদেশ ছয় মাসের জন্য স্থগিত হয়ে যায়। একই জেলার খানসামা পাকেরহাট ডিগ্রি কলেজের বিরুদ্ধে খানসামা ডিগ্রি কলেজ মামলা করলে আদালত স্টে-অর্ডার জারি করেন। সরকার আপিল করলে চেম্বার আদালত হাইকোর্টের রায় ছয় সপ্তাহের জন্য স্থগিত করেন।

চুয়াডাঙ্গার জীবননগর আদর্শ মহিলা ডিগ্রি কলেজের বিরুদ্ধে মামলা করেছে জীবননগর ডিগ্রি কলেজ। আদালত জীবননগর ডিগ্রি কলেজকে জাতীয়করণ করা যায় বলে মন্তব্য করেছেন। সরকার আপিল করেছে।

বরিশালের উজিরপুর শেরেবাংলা ডিগ্রি কলেজের বিরুদ্ধে তিনবার মামলা করেছে উজিরপুর আলহাজ বি এন খান কলেজ। আদালত প্রথম দু’বার মামলাটি খারিজ করে দিলেও তৃতীয়বার সব শর্ত পূরণ করলে বি এন খান কলেজকেও বিবেচনার জন্য বলেছেন। এর বিরুদ্ধে সরকার আপিল করলে হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত হয়।

রংপুরের কাউনিয়ার হারাগাছ ডিগ্রি কলেজের বিরুদ্ধে মামলা করেছে কাউনিয়া কলেজ। আদালত উভয় কলেজকে সরকারিকরণের আদেশ দিয়েছেন। সরকার পাল্টা আপিল করেছে।

রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দি ডিগ্রি কলেজের বিরুদ্ধে মামলা করেছে মীর মোশাররফ হোসেন ডিগ্রি কলেজ। আদালত স্টে-অর্ডার দিলে সুপ্রিম কোর্ট রায় স্থগিত করেন।

কুষ্টিয়ার দৌলতদিয়ার শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মহিলা কলেজের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দৌলতপুর কলেজ। আদালত কারণ দর্শানোর রুল জারি করেছেন। সরকার জবাব দিয়েছে।

বাগেরহাটের মোল্লাহাট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু মহিলা কলেজের বিরুদ্ধে খলিলুর রহমান ডিগ্রি কলেজ মামলা করলেও পরে বাদী মামলাটি প্রত্যাহার করে নেয়।

চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাট মহিলা কলেজের বিরুদ্ধে ভোলাহাট মহিবুল্লাহ কলেজ মামলা করার পর আদালত উভয় কলেজকে জাতীয়করণের আদেশ দেন। সরকার এর বিরুদ্ধে আপিল করেছে।

জয়পুরহাটের কালাই মহিলা ডিগ্রি কলেজের বিরুদ্ধে মামলা করেছে কালাই ডিগ্রি কলেজ। আদালত স্থিতাবস্থা জারি করেছেন।

বাগেরহাটের শহীদ শেখ আবু নাসের মহিলা ডিগ্রি কলেজের বিরুদ্ধে কচুয়া ডিগ্রি কলেজ মামলা করার পর আদালত স্থিতাবস্থা জারি করেন।

নীলফামারীর ডিমলা মহিলা কলেজের বিরুদ্ধে ডিমলা ইসলামিয়া ডিগ্রি কলেজ মামলা করে। মামলাটি খারিজ হলেও আদেশের কপি মাউশি পায়নি।

সিরাজগঞ্জের বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা আইডিয়াল কলেজের বিরুদ্ধে তাড়াশ ডিগ্রি কলেজ দুটি মামলা করেছে। এর বিপরীতে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা আইডিয়াল কলেজও জাতীয়করণের তালিকায় থাকার জন্য মামলা করেছে।

শেরপুরের ঝিনাইগাতি আদর্শ মহাবিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে মামলা করেছে আলহাজ সফিউদ্দিন আহমেদ কলেজ। আদালত স্থিতাবস্থা দিয়ে কারণ দর্শাতে বলেছেন।

যশোরের বাঘারপাড়া শহীদ সিরাজুদ্দীন হোসেন মহাবিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে মামলা করেছে বাঘারপাড়া ডিগ্রি কলেজ। আদালত অন্তর্বর্তীকালীন আদেশ দিয়েছেন।

পঞ্চগড়ের আটোয়ারি বঙ্গবন্ধু ডাংগীরহাট আদর্শ মহাবিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে মামলা করেছে মির্জা গোলাম হাফিজ ডিগ্রি কলেজ। আদালত কারণ দর্শানোর রুল জারি করেছেন। একই জেলার দেবীগঞ্জ কলেজের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দেবীগঞ্জ মহিলা ডিগ্রি কলেজ।

ফরিদপুরের সালথা কলেজ মামলা করলেও এর কোনো নথি মাউশি খুঁজে পায়নি। একই সঙ্গে নবকাম পল্লী ডিগ্রি কলেজ সালথা কলেজের সঙ্গে জাতীয়করণের দাবিতে মামলা করে। আদালত স্থিতাবস্থা জারি করেছেন।

পাবনার ড. জহরুল কামাল ডিগ্রি কলেজের বিরুদ্ধে মামলা করেছে সুজানগরের নিজামউদ্দিন আলী ডিগ্রি কলেজ। পরে সেটি খারিজ হয়ে যায়।

বরিশালের আবুল কালাম ডিগ্রি কলেজের বিরুদ্ধে মামলা করে বাবুগঞ্জ ডিগ্রি কলেজ। মামলাটি খারিজ হয়ে গেছে।

নেত্রকোনার তেলীগাতি কলেজের বিরুদ্ধে মামলা করে আটপাড়া কলেজ। কারণ দর্শানোর রুল জারির পর জবাব দিয়েছে সরকার।

শরীয়তপুরের বি কে নগর বঙ্গবন্ধু কলেজের বিরুদ্ধে মামলা করেছে জাজিরা ডিগ্রি কলেজ। সম্প্রতি এটি খারিজ হয়ে গেছে।

জাতীয়করণের জন্য কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী কলেজও মামলা করেছে। আদালত আদেশে বলেছেন একই এলাকার সাইফুর রহমান কলেজের সঙ্গে ফুলবাড়ী কলেজকেও জাতীয়করণ করতে হবে।

সৈকত ডিগ্রি কলেজের বিরুদ্ধে নোয়াখালীর চর জব্বার ডিগ্রি কলেজ মামলা করেছে। এতে রুল জারির পাশাপাশি চার মাসের স্থিতাবস্থা জারি করা হয়।

কলেজের শিক্ষক-কর্মচারীদের নাম অন্তর্ভুক্ত না হওয়ায় চট্টগ্রামের চুনতি মহিলা ডিগ্রি কলেজ ও হবিগঞ্জের শাহজালাল কলেজ মামলা করায় রুল জারি হয়েছে।

সরকারিকরণের তালিকায় স্থান পাওয়া কলেজগুলোকে চিঠি দিয়ে মাউশি জানিয়েছিল, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কোনো শিক্ষক-কর্মচারী নিয়োগ করা যাবে না। এর বিরুদ্ধে হাইকোর্টে মামলা করেছে চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা কলেজ এবং ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ। আদালত কারণ দর্শানোর রুলসহ অন্তর্বর্তীকালীন আদেশ জারি করেন। সরকার জবাব দেওয়ায় আলমডাঙ্গা কলেজের মামলা খারিজ হয়ে যায়।

রাঙামাটির বাঙালহালিয়া কলেজের বিরুদ্ধে রাজস্থলী কলেজ মামলা করে। আদালত স্থিতাবস্থা দিয়েছেন।

কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা মহিলা কলেজের বিরুদ্ধে ভেড়ামারা কলেজ মামলা করেছে। আদালত স্থিতাবস্থা জারি করেন। পরে এই অন্তর্বর্তী আদেশ চেম্বার আদালতে স্থগিত হয়।

খুলনার দিঘলিয়া এমএ মজিদ ডিগ্রি কলেজের বিরুদ্ধে আলহাজ সারোয়ার খান ডিগ্রি কলেজ মামলা করে। কারণ দর্শানোর রুল জারি হয়েছে।

কুড়িগ্রামের মীর ইসমাইল হোসেন ডিগ্রি কলেজের বিরুদ্ধে রাজারহাট মহিলা ডিগ্রি কলেজ মামলা করেছে। ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ ডিগ্রি কলেজের বিরুদ্ধে মামলা করেছে আঠারবাড়ি ডিগ্রি কলেজ। কারণ দর্শানোর রুলের জবাব দিয়েছে সরকার।

সুনামগঞ্জের বাদাঘাট ডিগ্রি কলেজের বিরুদ্ধে জয়নাল আবেদীন ডিগ্রি কলেজ মামলা করেছে।

বগুড়ার সারিয়াকান্দি আবদুল মান্নান মহিলা কলেজের বিরুদ্ধে মামলা করেছে সারিয়াকান্দি ডিগ্রি কলেজ। আদালত উভয় কলেজকে জাতীয়করণ করতে বলেছেন।

নীলফামারীর দেবীগঞ্জ ডিগ্রি কলেজের বিরুদ্ধে দেবীগঞ্জ মহিলা ডিগ্রি কলেজ মামলা করেছে।

সিরাজগঞ্জের বেগম নুরুন্নাহার তর্কবাগীশ অনার্স কলেজের বিরুদ্ধে হাজী ওয়াহেদ মরিয়ম কলেজ মামলা করেছে। মামলাটি খারিজ হয়ে গেছে।

রাজশাহীর পুঠিয়ার বানেশ্বর কলেজের বিরুদ্ধে লস্করপুর ডিগ্রি মহাবিদ্যানিকেতন এবং বগুড়ার কামারউদ্দিন ইসলামিয়া কলেজের বিরুদ্ধে দুবলাগাড়ী ডিগ্রি কলেজ মামলা করে। আদালত কারণ দর্শানোর নোটিশ জারি করেছেন।

আরও পড়ুন



বাংলাদেশের খবর
  • ads
  • ads