• শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪২৯
শিশু আকিফা হত্যা মামলায় বাসচালকের ২ দিনের রিমান্ড

গঞ্জেরাজ পরিবহনের বাসের চালক মহিদ মিয়া

সংরক্ষিত ছবি

আইন-আদালত

শিশু আকিফা হত্যা মামলায় বাসচালকের ২ দিনের রিমান্ড

  • অনলাইন ডেস্ক
  • প্রকাশিত ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮

কুষ্টিয়ায় বহুল আলোচিত সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত শিশু আকিফা হত্যা মামলার প্রধান আসামি গঞ্জেরাজ পরিবহনের বাসের চালক মহিদ মিয়াকে দুই দিনের রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ।

বুধবার দুপুরে কুষ্টিয়া সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এম এম মোর্শেদ শুনানি শেষে এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

শিশু আকিফা

 

গত ১২ সেপ্টেম্বর রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ফরিদপুর সদর উপজেলার বঙ্গেশ্বরদী এলাকা থেকে মহিদকে র‌্যাব-১২ কুষ্টিয়া ক্যাম্পের সদস্যরা গ্রেফতার করে। বৃহস্পতিবার দুপুরে কুষ্টিয়া মডেল থানা পুলিশের কাছে তাকে সোর্পদ করা হয়। শুক্রবার বিকেলে আদালতের মাধ্যমে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।

কুষ্টিয়া আদালতের জিআরও শাখার উপপরিদর্শক (এসআই) আজাহার আলী রিমান্ডের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

কুষ্টিয়া আদালতের সদর জিআরও শাখা সূত্র জানায়, গত রোববার মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও কুষ্টিয়া মডেল থানার উপপরিদর্শক সুমন কাদেরী মহিদকে পাঁচ দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন। বুধবার সকালে এ বিষয়ে শুনানি হয়। দীর্ঘ শুনানি শেষে বিচারক এম এম মোর্শেদ দুইদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

উল্লেখ্য, গত ২৮ আগস্ট রাজশাহী থেকে ফরিদপুরের উদ্দশ্যে ছেড়ে আসা গঞ্জেরাজ পরিবহনের একটি বাস শহরের চৌড়হাস মোড়ের কাউন্টারে এসে থামে। সেসময় থেমে থাকা বাসের সামনে দিয়ে শিশু কন্যা আকিফাকে কোলে নিয়ে রাস্তা পার হচ্ছিলেন মা রিনা বেগম। হঠাৎ কোনো হর্ন ছাড়াই চালক খোকন বাসটি চালিয়ে দেন। বাসের ধাক্কায় মায়ের কোল থেকে রাস্তার ওপর ছিটকে পড়ে আহত হয় আকিফা। বাসের ধাক্কায় রিনা বেগমও আহত হন। এরই মধ্যে বাসটি দ্রুত পালিয় যায়। ৩০ আগস্ট ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় শিশু আকিফা। পরে এ দুর্ঘটনার সিসি টিভির ভিডিও ফুটেজ সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে দেশব্যাপী সমালোচনার ঝড় ওঠে।

এ ঘটনায় গত ৯ সেপ্টেম্বর গঞ্জেরাজ পরিবহনের মালিক মো. জয়নাল আবেদীনকে (৬৩) গ্রেফতার করে পুলিশের কাছে সোপর্দ করে র‌্যাব। ১০ সেপ্টেম্বর তাকে আদালতে পাঠায় পুলিশ। আদালতে একই সময়ে গঞ্জেরাজ বাসের চালক মহিদ মিয়া আত্মসমর্পণ করেন। এরপর আদালতের মাধ্যমে জামিন নেন জয়নাল।

শিশু আকিফা হত্যা মামলায় বাসচালক ২ দিনের রিমান্ডে


গঞ্জেরাজ পরিবহনের বাসের চালক মহিদ মিয়া -ফাইল ছবি


কুষ্টিয়ায় বহুল আলোচিত সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত শিশু আকিফা হত্যা মামলার প্রধান আসামি গঞ্জেরাজ পরিবহনের বাসের চালক মহিদ মিয়াকে দুই দিনের রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ।

বুধবার দুপুরে কুষ্টিয়া সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এম এম মোর্শেদ শুনানি শেষে এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

গত ১২ সেপ্টেম্বর রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ফরিদপুর সদর উপজেলার বঙ্গেশ্বরদী এলাকা থেকে মহিদকে র‌্যাব-১২ কুষ্টিয়া ক্যাম্পের সদস্যরা গ্রেফতার করে। বৃহস্পতিবার দুপুরে কুষ্টিয়া মডেল থানা পুলিশের কাছে তাকে সোর্পদ করা হয়। শুক্রবার বিকেলে আদালতের মাধ্যমে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।

কুষ্টিয়া আদালতের জিআরও শাখার উপপরিদর্শক (এসআই) আজাহার আলী রিমান্ডের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

কুষ্টিয়া আদালতের সদর জিআরও শাখা সূত্র জানায়, গত রোববার মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও কুষ্টিয়া মডেল থানার উপপরিদর্শক সুমন কাদেরী মহিদকে পাঁচ দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন। বুধবার সকালে এ বিষয়ে শুনানি হয়। দীর্ঘ শুনানি শেষে বিচারক এম এম মোর্শেদ দুইদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

উল্লেখ্য, গত ২৮ আগস্ট রাজশাহী থেকে ফরিদপুরের উদ্দশ্যে ছেড়ে আসা গঞ্জেরাজ পরিবহনের একটি বাস শহরের চৌড়হাস মোড়ের কাউন্টারে এসে থামে। সেসময় থেমে থাকা বাসের সামনে দিয়ে শিশু কন্যা আকিফাকে কোলে নিয়ে রাস্তা পার হচ্ছিলেন মা রিনা বেগম। হঠাৎ কোনো হর্ন ছাড়াই চালক খোকন বাসটি চালিয়ে দেন। বাসের ধাক্কায় মায়ের কোল থেকে রাস্তার ওপর ছিটকে পড়ে আহত হয় আকিফা। বাসের ধাক্কায় রিনা বেগমও আহত হন। এরই মধ্যে বাসটি দ্রুত পালিয় যায়। ৩০ আগস্ট ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় শিশু আকিফা। পরে এ দুর্ঘটনার সিসি টিভির ভিডিও ফুটেজ সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে দেশব্যাপী সমালোচনার ঝড় ওঠে।

এ ঘটনায় গত ৯ সেপ্টেম্বর গঞ্জেরাজ পরিবহনের মালিক মো. জয়নাল আবেদীনকে (৬৩) গ্রেফতার করে পুলিশের কাছে সোপর্দ করে র‌্যাব। ১০ সেপ্টেম্বর তাকে আদালতে পাঠায় পুলিশ। আদালতে একই সময়ে গঞ্জেরাজ বাসের চালক মহিদ মিয়া আত্মসমর্পণ করেন। এরপর আদালতের মাধ্যমে জামিন নেন জয়নাল।

আরও পড়ুন



বাংলাদেশের খবর
  • ads
  • ads