• শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪২৮
দূর দিগন্ত থেকে এখনো তুমি আসো

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

সংরক্ষিত ছবি

জাতীয়

দূর দিগন্ত থেকে এখনো তুমি আসো

  • সোহেল অটল
  • প্রকাশিত ১৫ আগস্ট ২০১৮

যদি রাত পোহালে শোনা যেত বঙ্গবন্ধু মরে নাই— বহু বছর ধরে বাংলার হাটে-বাজারে, রাজনৈতিক সভায়, মানুষের মুখে মুখে এই গানটা শোনা যায়। হাসান মতিউর রহমানের লেখা জনপ্রিয় এ গানের প্রতিটি লাইনে আপামর বাঙালির বঙ্গবন্ধুকে হারানোর সুতীব্র আক্ষেপ, কষ্ট লুকিয়ে আছে। জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমান যে সংগ্রামী চেতনায় ‘বাংলাদেশ’ নামের ভূখণ্ড স্বাধীন করেছিলেন, সেই সোনার বাংলার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন তিনি করে যেতে পারেননি। যুদ্ধবিধ্বস্ত এই লাল-সবুজের জমিন তার দক্ষ ক্যারিশমেটিক নেতৃত্বের আস্বাদ পুরোটা পায়নি। তাই তো এখনো বাঙালি বুভুক্ষের মতো তার ফিরে আসার স্বপ্নে বিভোর। তাকে ফিরে পাওয়ার আকুলতায় আচ্ছন্ন। ঘাতকের বুলেট ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে তার প্রিয় দেশের মানুষের কাছ থেকে অনেক দূরে নিয়ে গেছে। তিনি সশরীরে আর ফিরে আসবেন না ঠিকই। কিন্তু তাঁর মতো মহানায়কের মৃত্যু নেই। ইতিহাসের এই চিরসবুজ নায়ক বাঙালির চেতনায়, মননে চিরদিন অনুপ্রেরণা হয়ে বিরাজ করবেন। তিনি যে সংগ্রামী চেতনার বীজ বুনে গেছেন এ বাংলায়, তা কেড়ে নেবে কার সাধ্য? মাথা উঁচু করে বাঁচার, অধিকার আদায়ের, অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবার যে সৎ সাহসের বীজ বুনে গেছেন বঙ্গবন্ধু- তা কোথায় হারাবে?

যেকোনো জাতির মাথা উঁচু করে বেঁচে থাকা, এগিয়ে চলা নির্ভর করে একজন নেতার দূরদর্শিতার ওপর। একটি জাতির চরিত্র নির্মাণ হয় সেই নেতার আদর্শে। বঙ্গবন্ধু সেই নেতা, যিনি বাঙালি জাতিকে মাথা উঁচু করে বাঁচার স্বপ্ন দেখাতে পেরেছিলেন। তিনি বাঙালি আর বাংলাদেশকে বিশ্বদরবারে মর্যাদার সঙ্গে তুলে ধরেছিলেন। বিশ্ব তাঁকে দিয়েই বাংলাদেশকে চিনেছিল। তাঁর ওই চারিত্রিক দৃঢ়তার স্বরূপ বোঝাতে কিউবার বিপ্লবী নেতা ফিদেল কাস্ত্রোর একটা উক্তিই যথেষ্ট। ১৯৭৩ সালে ন্যাম সম্মেলনে আলজেরিয়ায় এ দুই বিশ্বনেতার সাক্ষাৎ হয়। বঙ্গবন্ধুতে মুগ্ধ কাস্ত্রো সেদিন বলেছিলেন— ‘আমি হিমালয় দেখিনি। তবে শেখ মুজিবকে

আরও পড়ুন



বাংলাদেশের খবর
  • ads
  • ads