• বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪২৯
১১ সিটিতে কোরবানির নির্ধারিত স্থান ২৯৫৪

সচিবালয়ে গতকাল কোরবানীর বর্জ্য অপসারণে সিটি করপোরেশনের কর্মপরিকল্পনা ও প্রস্তুতি পর্যালোচনা সভা

ছবি -বাংলাদেশের খবর

জাতীয়

১১ সিটিতে কোরবানির নির্ধারিত স্থান ২৯৫৪

  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • প্রকাশিত ১৭ আগস্ট ২০১৮

পবিত্র ঈদুল আজহায় পশু কোরবানির জন্য দেশের ১১ সিটি করপোরেশনে দুই হাজার ৯৫৪ স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে। স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন এ তথ্য জানিয়েছেন।

সচিবালয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার ঈদুল আজহার সময় নির্দিষ্ট স্থানে পশু কোরবানি এবং দ্রুত বর্জ্য অপসারণে সিটি কপোরেশনগুলোর কর্মপরিকল্পনা ও প্রস্তুতি পর্যালোচনা সভায় এ তথ্য জানান তিনি।

সভায় জানানো হয়, এসব স্থানে ৭ লাখ ৬৭ হাজার ৯৩৭ পশু কোরবানি হতে পারে। এ ছাড়া এবার সিটি করপোরেশনগুলোয় গরুর হাটের সংখ্যা ৯৪টি। পশু কোরবানির জন্য ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ৬২০ ও উত্তরে ৫৪৩, চট্টগ্রামে ৩১৪, রাজশাহীতে ২১০, খুলনায় ১৬৩, বরিশালে ১৩৫, সিলেটে ৩৬, রংপুরে ১১৭, নারায়ণগঞ্জে ১৮৩, কুমিল্লায় ১৯০ ও গাজীপুর সিটি করপোরেশনে ৪৪৩টি স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে।

মোশাররফ হোসেন বলেন, তার পরও যদি লোকজন নির্ধারিত স্থানে না আসে তাহলে আমরা মেয়রদের অনুরোধ করব, আপনারা যথেষ্ট প্রচারণা চালাবেন। নির্ধারিত স্থানে আসতেই হবে। খোলা স্থানে কোরবানি কোনোভাবেই এনকারেজ করব না। তবে কেউ যদি নিজের জায়গায় কোরবানি করে তাহলে খুব অল্প সময়ের মধ্যে মাটিতে গর্ত করে বর্জ্য পুঁতে পরিষ্কার করতে হবে। অনুরোধ করব, কাউন্সিলরদের মাধ্যমে পরিচ্ছন্নতার দিকটি সার্বিকভাবে তদারকি করার জন্য। এটি যদি মানুষের অভ্যাসে পরিণত করা যায় তবে আর কষ্ট হবে না।

গত ২-৩ বছরে কোরবানির বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় অনেক উন্নতি হয়েছে দাবি করে মন্ত্রী বলেন, আগে যেমন কোরবানির পর ৮-১০ দিন এলাকায় থাকাই যেত না। এখন তো অনেক সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা হচ্ছে। তবু আমরা চাই এটি নিয়ে কোনো ধরনের কথা না হোক। যাতে কেউ না বলতে পারে কোরবানিকে সামনে রেখে সিটি করপোরেশন তাদের যথার্থ প্রস্তুতি নেয়নি।

সভায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র সাঈদ খোকন, নারায়ণগঞ্জের মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভী, স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব জাফর আহমেদ খান এবং অন্যান্য সিটি করপোরেশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

আরও পড়ুন



বাংলাদেশের খবর
  • ads
  • ads