• মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪২৯
সশস্ত্র বাহিনী দিবস পালিত

সশস্ত্র বাহিনী দিবস

জাতীয়

সশস্ত্র বাহিনী দিবস পালিত

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত ২৩ নভেম্বর ২০১৮

মহান মুক্তিযুদ্ধে বিভিন্ন সামরিক বাহিনীর সদস্যদের অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ প্রতিবছর ২১ নভেম্বর পালন করা সশস্ত্র বাহিনী দিবস। প্রতিবছরের মতো এবারো স্বাধীনতার জন্য জীবন উৎসর্গকারী সদস্যদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে বুধবার দিনব্যাপী নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে পালিত হয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস-২০১৮।

গত বুধবার দিনের শুরুতেই রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঢাকা সেনানিবাসের শিখা অনির্বাণে পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধে শহীদ সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর সদস্যদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান। এ ছাড়া  দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী পৃথক পৃথক বাণীও দিয়েছেন।

রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর পর সম্মিলিতিভাবে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ, নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল নিজামউদ্দিন আহমেদ এবং বিমানবাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল মাসিহুজ্জামান সেরনিয়াবাত নিজ নিজ বাহিনীর পক্ষ থেকে শিখা অনির্বাণে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। পরে তারা বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি এবং সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।

সশস্ত্র বাহিনী দিবস-২০১৮ উপলক্ষে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদের পক্ষ থেকে স্বাধীনতাযুদ্ধে অবদানের জন্য সেনাবাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত সদস্যদের এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। সেখানে সেনাবাহিনীর তিনজন বীরশ্রেষ্ঠের নিকটাত্মীয়, ৩ জন বীরউত্তম, ১৪ জন বীর বিক্রম ও ২৭ জন বীরপ্রতীক সেনাসদস্যসহ মোট ৪৭ জনকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়।

এ ছাড়া প্রথমবারের মতো ২০১৭-২০১৮ সালে শান্তিকালীন সময়ে বিভিন্ন প্রশংসনীয় ও বীরত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ ৯ জন ‘অসামান্য সেবা পদক’ এবং ১৯ জন ‘বিশিষ্ট সেবা পদক’ (বিএসপি) প্রাপ্ত সেনাসদস্যকে সেনাবাহিনী প্রধান পদকে ভূষিত করা হয়।

মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালের ২১ নভেম্বর সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্যরা সম্মিলিতভাবে দখলদার পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে সমন্বিত আক্রমণের সূচনা করে। সেটি স্মরণে রাখতে প্রতিবছর দিনটি সশস্ত্র বাহিনী দিবস হিসেবে পালন করে বাংলাদেশ।

 

 

 

আরও পড়ুন



বাংলাদেশের খবর
  • ads
  • ads