• বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪২৯
বিচ্ছিন্ন ঘটনায় যুদ্ধের প্রস্তুতি

ছবি : সংগৃহীত

জাতীয়

বিচ্ছিন্ন ঘটনায় যুদ্ধের প্রস্তুতি

  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • প্রকাশিত ২০ মার্চ ২০১৯

একাত্তরের ২০ মার্চ জয়দেবপুরের রাজবাড়ীতে অবস্থিত ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের একটি ব্যাটালিয়ন তাদের হাতিয়ার ছিনিয়ে নেওয়ার ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে দেয়। গ্রামের পর গ্রাম থেকে মানুষ এসে প্রতিরোধ গড়ে তোলে। সবাই মিলে টঙ্গী-জয়দেবপুর মোড়ে ব্যারিকেড গড়ে তোলে নবনির্বাচিত জাতীয় পরিষদ সদস্য শামসুল হকের নেতৃত্বে।

এদিন চট্টগ্রামের সরকারি প্রশাসন থেকে বলা হয়, বিভিন্ন দোকান থেকে অস্ত্র, গোলাবারুদ সরিয়ে ফেলতে। খবর পেয়ে ক্ষুব্ধ জনতা এতে বাধা দেয়। পরে দোকানগুলোতে দুটি করে তালা লাগিয়ে একটির চাবি আওয়ামী লীগ প্রতিনিধি ও অপরটি জেলা প্রশাসকের কাছে রাখা হয়।

মূলত দেশের চারদিকে এক ধরনের যুদ্ধাবস্থা তৈরি হয়। দেশের সব মানুষ পাকিস্তানি হামলা প্রতিরোধের প্রস্তুতি নেয়। কিন্তু এই প্রস্তুতি ছিল বিচ্ছিন্ন। সারা দেশের সাধারণ মানুষের এই প্রতিরোধের প্রস্তুতিতে কোনো সমন্বয় ছিল না। এই দিন দেশের বিভিন্ন প্রান্তে নানান ঘটনা দেখে নেতৃস্থানীয় রাজনীতিবিদরা বুঝতে পারেন, সাধারণ মানুষের একজোট হওয়া প্রয়োজন।

আরও পড়ুন



বাংলাদেশের খবর
  • ads
  • ads