• শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪২৯
দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করলে বঙ্গবন্ধুর আত্মা শান্তি পাবে : এলজিআরডি মন্ত্রী

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম

ফাইল ছবি

জাতীয়

দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করলে বঙ্গবন্ধুর আত্মা শান্তি পাবে : এলজিআরডি মন্ত্রী

  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • প্রকাশিত ২০ আগস্ট ২০১৯

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদের একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম দেশ দিয়ে গেছেন। আমরা আমাদের উপর অর্পিত দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করলে দেশের মানুষ ভাল থাকবে। আর দেশের মানুষ ভাল থাকলে তার আত্মা শান্তি পাবে।

তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু বুভুক্ষু ও দরিদ্র মানুষের জন্য আন করেছেন। জেল, জুলুম, নির্যাতন উপেক্ষা করে জাতিকে সংগঠিত করেছেন। মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য কাজ করেছেন। বৈশ্বিক যড়যন্ত্রের মাধ্যমে ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট তাকে সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যা করে ইতিহাস থেকে তার নাম মুছে ফেলার চেষ্টা করা হয়েছে। কিন্তু তা সফল হয়নি। বরং ইতিহাসে তিনি চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন।

আজ মঙ্গলবার রাজধানীর কাকরাইলে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল ভবনের অডিটোরিয়ামে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির ভাষণে তিনি এসব কথা বলেন। স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৪তম শাহাদাৎ বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস-২০১৯ উপলক্ষে এ আলোচনা সভার আয়োজন করে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়। 

স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব হেলালুদ্দীন আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য্য এবং পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের সচিব মো. কামাল উদ্দিন তালুকদার। এছাড়াও স্থানীয় সরকার বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. আমিনুল ইসলাম খান, ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী তাকসিম এ.খান, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী সাইফুর রহমান, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মো. খলিলুর রহমান প্রমুখ বক্তৃতা করেন।

প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য্য বলেন, ১৯৭১ সালের ১৫ই আগস্ট দুষ্কৃতকারীরা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকেই হত্যা করেছে। একটি জাতির ভবিষ্যৎ উন্নয়ন, আশা-আকাঙ্খাকে বাধাগ্রস্ত করেছে। এ সময় জাতির জনক ও তার সাথে শাহাদৎ বরণকারী পরিবারের সদস্যদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া, ফাতেহাপাঠ ও মোনাজাত করা হয়।

আরও পড়ুন



বাংলাদেশের খবর
  • ads
  • ads