• বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪২৮
হতাশায় ভুগছেন কুমিল্লার পশু ব্যবসায়ী ও খামারিরা

ক্রেতার অপেক্ষায় কুমিল্লার পশু ব্যবসায়ীরা

প্রতিনিধির পাঠানো ছবি

জাতীয়

হতাশায় ভুগছেন কুমিল্লার পশু ব্যবসায়ী ও খামারিরা

  • খায়রুল আহসান মানিক, কুমিল্লা জেলা প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত ২৮ জুলাই ২০২০

ঈদুল আজহা যতই ঘনিয়ে আসছে ততই হতাশা বাড়ছে কুমিল্লার পশু ব্যবসায়ী ও খামারিদের। বাজারগুলোতে ক্রেতা থাকলেও নেই বিক্রেতা। করোনা মহামারীর কারণে প্রবাসী ও বিভিন্ন পেশাজীবীরা কোরবানী না দেয়ার কারনে এই সংকট বলে জানিয়েছেন খামারি ও ইজারাদারেরা।

সীমান্তবর্তী এলাকা কুমিল্লা। প্রতি বছরই ভারতীয় গরু অবৈধ ভাবে আসায় লোকসানের আশঙ্কা থাকে ব্যাবসায়ীদের। এবছর করোনা ছড়ানোর আশঙ্কায় সরকার স্বাস্থ্যবিধি মেনে হাটের আয়োজন করেছে। পাশাপাশি জেলা প্রশাসন ও প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তরের উদ্যোগে চালু হয়েছে অনলাইন পশুর হাট। খামারে থাকা গরুর ছবি, ওজন, খামারের ঠিকানা মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে জানানো হচ্ছে ক্রেতাদের। কিছু ক্রেতা এই সুবিধা ভোগ করলেও বাজারে গিয়েই পশু কিনতে স্বাচ্ছন্দ ভোগ করছে অন্যান্য ক্রেতারা। খামারিরা ও সরকারের এই উদ্যোগকে সাদুবাধ জানিওেয়ছেন খামারি ও ক্রেতারা।

কুমিল্লার বিভিন্ন বাজারে ঘুরে দেখা যায় বাজারে গরুর সংখ্যা বেশী থাকলেও নেই ক্রেতা। এ নিয়ে দুশ্চিন্তার মধ্যে রয়েছে বাজারের ইজারাদাররা। ঈদ ঘনিয়ে আসলে ক্রেতার সংখ্যা বাড়বে এমনটা প্রত্যাশা করছে তারা। ব্যবসায়ী ও খামারিরা জানান, ভারত থেকে কোরবানীর পশু না আসলে ক্ষতি পোশানো সম্ভব।

জেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা মোঃ নজরুল ইসলাম জানান,, কুমিল্লায় পর্যাপ্ত পশু মজুদ আছে। ভারত থেকে গরু আসার কোনো আশঙ্কা নেই। আমাদের প্রতিটি হাটেই ভ্যাটারনেটি টিম কাজ করবে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে বাজারগুলো পরিচালনা করা হবে।

এ বছর কুমিল্লায় ৩৭৮টি গরুর হাট বসবে। চলতি বছর জেলায় কোরবানির পশু রয়েছে ২ লাখ ৩৪ হাজার, চাহিদা রয়েছে ২ লাখ ৩২ হাজার।

আরও পড়ুন



বাংলাদেশের খবর
  • ads
  • ads