• বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪২৯
এই দিনে

ব্যাবিলনীয় সভ্যতা থেকে সূর্যগ্রহণের আভাস মেলে

সংরক্ষিত ছবি

মতামত

এই দিনে

  • প্রকাশিত ২২ জুলাই ২০১৮

১৩৭৬ : জার্মানির হ্যামিলন শহর থেকে সব ইঁদুর দূর করা হয়েছিল।

১৭২৯ : ব্রাজিলের মিনাস গেরেসে হীরা আবিষ্কৃত হয়।

১৭৩১ : ভিয়েনা চুক্তিতে স্পেন স্বাক্ষর করে।

১৮১২ : ডিউক অব ওয়েলিংটনের অধীনে ব্রিটিশ সেনাবাহিনী স্পেন যুদ্ধে ফরাসিদের পরাজিত করে।

১৯৮১ : ভারতের প্রথম ভূ-স্থায়ী উপগ্রহ ‘অ্যাপল’-এর যাত্রা শুরু হয়।

১৯৯৫ : অ্যালেন হেল ও টমাস বাপ হেল— বাপ ধূমকেতু আবিষ্কার করে।

১৯৯৮ : ইরান ৮০০ মাইল দূরে নিক্ষেপণযোগ্য শাহাব-৩ ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালায়।

২০০৯ : একুশ শতকের দীর্ঘতম সূর্যগ্রহণ ঘটে, যার সময় ছিল ৬ মিনিট ৩৮.৮ সেকেন্ড।

 

সূর্যগ্রহণ

চাঁদ যখন পরিভ্রমণরত অবস্থায় কিছু সময়ের জন্য পৃথিবী ও সূর্যের মাঝখানে এসে পড়ে, তখন পৃথিবীর কোনো দর্শকের কাছে কিছু সময়ের জন্য সূর্য আংশিক বা সম্পূর্ণরূপে অদৃশ্য হয়ে যায়। এই ঘটনাকে সূর্যগ্রহণ বলা হয়। অমাবশ্যার পরে নতুন চাঁদ ওঠার সময় এ ঘটনা ঘটে। পৃথিবীতে প্রতিবছর অন্তত দুই থেকে পাঁচটি সূর্যগ্রহণ পরিলক্ষিত হয়। এর মধ্যে শূন্য থেকে দুটি পূর্ণ সূর্যগ্রহণ ঘটে। ব্যাবিলনীয় সভ্যতা থেকে সূর্যগ্রহণের আভাস মেলে। ১০০০ খ্রিস্ট পূর্বাব্দেও গ্রহণের পূর্বাভাস মানুষ দিতে পারত। ওই সময় ক্যালেন্ডারে জ্যোতিষীরা গ্রহণ সম্বন্ধে একটা আশ্চর্য মিল লক্ষ করেন। তারা দেখেন যে, ১৮ বছর ১০ দিন পরপর গ্রহণ পুনরাবর্তিত হতে থাকে। এই থেকে সারোস চক্র দিয়ে পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণগুলো চিহ্নিত করার প্রথা চালু হয়। সারোস কথাটির ল্যাটিন অর্থ পুনরাবৃত্তি। ২০০৯ সালের ২২ জুলাই বাংলাদেশ থেকেও পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ দেখা গিয়েছিল, তা ছিল ১৩৬ সারোস চক্রের ৩৭তম গ্রহণ। পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণে হঠাৎ দিনের বেলা রাতের অন্ধকার নেমে আসে এবং চারপাশের প্রাকৃতিক পরিবেশে একটা পরিবর্তন আসে। পাখিরা সন্ধ্যার আভাস পেয়ে ফিরে যেতে থাকে, বাতাস স্থির হয়ে যায় এবং তাপমাত্রা কমতে থাকে। তবে অধিকাংশ সূর্যগ্রহণ সমুদ্রপৃষ্ঠে বা পর্বতমালার ওপর দিয়ে গেলে নজরে পড়ে না। জনাকীর্ণ লোকালয়ের ওপর দিয়ে তা গেলে তবেই তাকে পৃথিবীর মানুষ উপলব্ধি করতে সক্ষম হয়।

— উইকিপিডিয়া অবলম্বনে

আরও পড়ুন



বাংলাদেশের খবর
  • ads
  • ads