• শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪২৮
হাইপারলুপের গতির পরীক্ষা

ছবি : ইন্টারনেট

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

হাইপারলুপের গতির পরীক্ষা

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত ২৭ জুলাই ২০১৮

যাতায়াতকে সহজ ও দ্রুত করতে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বদলেছে বাহনের ধরন ও প্রকৃতি। স্টিম ইঞ্জিনের যুগ থেকে শুরু করে বিবর্তিত হয়েছে এসব বাহন। বর্তমানে ইলেকট্রোম্যাগনেটিক রেল আর সুপারসনিক বিমানে করে অনেক দ্রুতই এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় যাওয়া যায়। তবে এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় যাওয়ার কাজটি আরো দ্রুত করতে চায় মহাকাশ নিয়ে কাজ করা মার্কিন বেসরকারি প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্স। এর আগের দিন প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক ঘোষণা দেন যে, খুব শিগগিরই তার প্রতিষ্ঠান এমন বাহন তৈরি করতে যাচ্ছে যা যোগাযোগ ব্যবস্থায় বিপ্লব আনতে যাচ্ছে। হাইপারলুপ নামের এই উপায়ে একটি টানেল বা লুপের মধ্য দিয়ে চলবে ক্যাপসুলের মতো একটি বাহন। সে সময় মাস্ক জানান, যোগাযোগ ব্যবস্থা অনেকটা ট্রেনের মতো এবং এর মাধ্যমে এক স্থান থেকে আরেক স্থানে পৌঁছানো যাবে প্রতি ঘণ্টায় ৩৪২ থেকে ৬৮৫ মাইল গতিতে। গত সোমবার সেই হাইপারলুপেরই পরীক্ষা হয়ে গেল জার্মানিতে। দেশটির মিউনিখ শহরে ১২০০ মিটার একটি টানেলে হাইপারলুপের চলন বাস্তবতা পরীক্ষা করা হয়। তাতে একটি হাইপারলুপের সর্বোচ্চ ৪৫৭ কিলোমিটার গতিবেগ রেকর্ড করা হয়। স্পেসএক্স এক টুইট বার্তায় জানিয়েছে, ব্যবহার উপযোগী হাইপারলুপের কী কী ত্রুটি থাকতে পারে, সেগুলো যাচাই করে দেখতেই এই পরীক্ষার আয়োজন করা হয়। এ সময় আরো দুটি টিম তাদের হাইপারলুপের পরীক্ষা করে।

আরও পড়ুন



বাংলাদেশের খবর
  • ads
  • ads