• বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪২৮
‘কোরবানির পশু আমদানির প্রয়োজন নেই’

আসন্ন ঈদুল আযহার কোরবানির জন্য দেশেই পর্যাপ্ত সংখ্যক পশু রয়েছে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ

ছবি: সংগৃহীত

বাণিজ্য

‘কোরবানির পশু আমদানির প্রয়োজন নেই’

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত ২৬ জুলাই ২০১৮

আসন্ন ঈদুল আজহার কোরবানির জন্য দেশেই পর্যাপ্ত সংখ্যক পশু রয়েছে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ। তিনি বলেন, দেশের বাইরে থেকে পশু আনার কোনো প্রয়োজন হবে না।

আজ বৃহস্পতিবার সচিবালয়ের মন্ত্রিসভার সভাকক্ষে জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলনের তৃতীয় ও শেষ দিনের তৃতীয় অধিবেশনে যোগদান শেষে সাংবাদিকদের এ সব কথা বলেন। এতে সভাপতিত্ব করেন মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম।

অধিবেশনের বক্তব্য প্রসঙ্গে জানতে চাইলে নারায়ণ চন্দ্র চন্দ বলেন, চাহিদা অনুযায়ী পর্যাপ্ত কোরবানির পশু আছে, কেউ যাতে গুজব ছড়াতে না পারে সেজন্য জেলা প্রশাসকদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

পশুর হাটে কেউ যাতে প্রভাব খাটিয়ে বাজার অস্থিতিশীল করতে না পারে সে বিষয়ে ডিসিদের সতর্ক থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, কোরবানির হাটের গরুকে পরীক্ষা করতে হবে। সুন্দর স্বাস্থ্যের অধিকারী পশু যেন কোরবানি হয় সে বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে।  কোথাও কোনো গুজব রটালে তা বন্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে।

প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী বলেন, মানসম্মত সুস্থ পশু কোরবানি দেওয়ার জন্য সরকার সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে। কোনো ধরনের স্বাস্থ্যহানিকর ওষুধ বা কোনো অসুস্থ পশু যেন হাটবাজারে উঠতে না পারে, সে বিষয়টি দেখার জন্য ডিসিদের বলা হয়েছে।

অধিবেশনে মাছ ধরা বন্ধকালীন সময়ে সরকার থেকে ত্রাণ হিসেবে জেলেদের প্রতি মাসে ৪০ কেজি করে চাল দেওয়ার কথা থাকলেও সব জেলেরা তা পাচ্ছেন না। তাই সরকারি সহায়তার পরিমাণ বাড়ানো ও ত্রাণ বিতরণ পদ্ধতি সংশোধনের জন্য মন্ত্রীর কাছে অনুরোধ করেছেন ডিসিরা।

এ বিষয়ে তিনি বলেন, ডিসিদের এই দুটি পরামর্শ আমরা গ্রহণ করেছি। যেহেতু সরকারের এই সহায়তা ত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয় থেকে বরাদ্দ দেওয়া হয়, তাই আমি ডিসিদের কথা দিয়েছি বিষয়টি নিয়ে ত্রাণমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলবো। নিশ্চয়ই ত্রাণ মন্ত্রণালয় বিষয়টি শুনে সুরাহা করবে।

 

আরও পড়ুন



বাংলাদেশের খবর
  • ads
  • ads