দুই পায়েই ছয় আঙুল। জুতো মেলা দুষ্কর। তবু এই অবস্থাতেই এশিযান গেমসে ছিনিয়ে এনেছেন হেপ্টাথলনের সোনা। শেষ ইভেন্ট ৮০০ মিটারের ফাইনালে দৌড়নোর সময় কষ্ট হচ্ছিল মারাত্মক। জলপাইগুড়ির স্বপ্না বর্মণের জুতো-যন্ত্রণা এবার শেষ হতে চলেছে।
স্বপ্নার দরকার বিশেষভাবে তৈরি জুতো। আর সেই ব্যাপারে সাহায্যের জন্য এগিয়ে এসেছে চেন্নাইয়ের সরকার পরিচালিত এক সংস্থা। ইন্ট্রিগাল কোচ ফ্যাক্টরি নামে রেলওয়ে কোচ প্রস্তুতকারক সেই সংস্থা অ্যাথলিটদের আর্থিক সাহায্যও করে থাকে।
সংস্থার জেনারেল ম্যানেজার সুধাংশু মনি বলেন, ‘সোনা জেতার পর টিভিতে দেখলাম ওর পায়ে একটা সমস্যা রয়েছে। হেপ্টাথলনের সাত ইভেন্টের জন্য ওর চার জোড়া জুতোর প্রয়োজন। আমরা এই ব্যাপারে নাইকির সঙ্গে যোগাযোগ রেখেছি। এখন ওর ফেরার অপেক্ষায় রয়েছি আমরা। ফিরলে ওর পায়ের সাইজ পেয়ে যাব। আর তারপর ওর জন্য বিশেষ ভাবে তৈরি জুতো আনাতে পারব।’
ক্রীড়া সরঞ্জাম প্রস্তুতকারক সংস্থা নাইকির তৈরি জুতোর খরচ মেটাবেন তারাই, জানানো হয়েছে সংস্থার তরফে।