• শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪২৯
করোনায় লোকসানে দেশের ব্রোকারেজ হাউজগুলো

সংগৃহীত ছবি

পুঁজিবাজার

বিশেষ প্রণোদনার দাবি

করোনায় লোকসানে দেশের ব্রোকারেজ হাউজগুলো

  • অনলাইন ডেস্ক
  • প্রকাশিত ১৩ এপ্রিল ২০২০

করোনা পরিস্থিতিতেও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পুঁজিবাজার চালু থাকলেও প্রযুক্তির সীমাবদ্ধতার কারণেই বাংলাদেশের শেয়ারবাজারে লেনদেন চালানো সম্ভব হচ্ছে না।

এ কারনেই ব্যাংকগুলোতে সীমিত লেনদেন চললেও পুঁজিবাজারে তা সম্ভব নয় বলে জানিয়েছেন ডিএসই'র পরিচালকরা। এতে পরিচালন ব্যয়সহ কর্মীদের বেতনভাতার সংকটে পড়েছে ব্রোকারেজ হাউজগুলো। এজন্য সরকারের কাছে বিশেষ প্রণোদনার দাবি উঠেছে।

করোনা ভাইরাসের কারণে গেল ২৬ মার্চ থেকে লেন-দেনসহ সব কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে দেশের পুঁজিবাজারে। সরকার ঘোষিত ছুটির সাথে সমন্বয় রেখে বাজার বন্ধ থাকবে ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত।

ডিএসই'র পরিচালকরা বলছেন- সীমিত ব্যাংকিং ও প্রযুক্তি সীমাবদ্ধতায় বন্ধ আছে পুঁজিবাজার।

ডিএসই'র পরিচালক মিনহাজ মান্নান ইমন বলেন, আমেরিকা বা ভারতের এই উন্নত দেশগুলির সাথে আমাদের কিছু পার্থক্য রয়েছে তাদের টানজেকশন অটোমেটেড অনলাইন বেস। প্রযুক্তির দিক দিয়ে আমরা উন্নত জায়গায় যেতে পারিনি ফলে ট্রানজেকশনে কিছুটা সমস্যা হচ্ছে। ব্যাংকিং কার্যকম সল্প সময়ের জন্য খোলা রাখা হচ্ছে, এত অল্প সময়ের জন্য যদি ব্যাংক খোলা রাখা হয় সে ক্ষেত্রে আমাদের ক্ষতির পরিমান আরো বাড়বে।

তিনি আরো বলেন, এ অবস্থায় আমরা সরকারের কাছে স্বল্প সুদে, স্বল্প মেয়াদে আর্থিক প্রনোদনা বা আর্থিক সাহায্য। ডিএসই'র সাবেক সহ সভাপতি আহমেদ রশীদ লালী বলেন, এই মাসে কোন ব্যাবসায়ই নাই। প্রত্যেকটা ব্রোকারেজ হাউজগুলো সমস্যায় আছে এবং সামনের মাসে তিন মাসের বেতন দিতে হবে, বোনাজ দিতে হবে।

এমন সংকটে পুঁজিবাজার চালু রাখতে দ্রুত উন্নত প্রযুক্তি চালুর তাগিদ বিশ্লেষকদের।

আরও পড়ুন



বাংলাদেশের খবর
  • ads
  • ads