• শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪২৯
ঢাকা-চট্টগ্রাম হাইস্পিড রেললাইন নির্মাণ চুক্তি

ঢাকা-চট্টগ্রাম ভায়া লাকসাম হাইস্পিড রেললাইন নির্মাণ প্রকল্প বাস্তবায়নে গতকাল সমঝোতা স্মারক সই করেছে বাংলাদেশ ও চায়না কোম্পানি

ছবি : বাংলাদেশের খবর

যোগাযোগ

ঢাকা-চট্টগ্রাম হাইস্পিড রেললাইন নির্মাণ চুক্তি

  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • প্রকাশিত ০৭ নভেম্বর ২০১৮

সরকার ঢাকা-চট্টগ্রাম ভায়া লাকসাম হাইস্পিড রেললাইন নির্মাণ প্রকল্প নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে প্রকল্পটি বাস্তবায়নে চায়না রেলওয়ে কনস্ট্রাকশন করপোরেশন (ইন্টারন্যাশনাল) লিমিটেডের সঙ্গে গতকাল মঙ্গলবার এক সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর হয়েছে। চীনের সঙ্গে জি-টু-জি পদ্ধতিতে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে এ প্রকল্প বাস্তবায়িত হবে।

বাংলাদেশ রেলওয়ের পক্ষে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন রেলের চিফ প্ল্যানিং অফিসার মো. আনোয়ারুল হক এবং চায়না রেলওয়ে কনস্ট্রাকশন করপোরেশনের পক্ষে স্বাক্ষর করেন করপোরেশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট ইয়া জিন জুন। এ সময় রেলমন্ত্রী মুজিবুল হক, রেল সচিব মো. মোফাজ্জল হোসেন এবং রেলওয়ের মহাপরিচালক কাজী মো. রফিকুল আলম ও চায়না রেলওয়ে করপোরেশনের চেয়ারম্যান ঝু লেই প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। উল্লেখ্য, ঢাকা-চট্টগ্রাম ভায়া লাকসাম হাইস্পিড ট্রেন চালু জনগণের অনেক দিনের দাবি। রেললাইনটি চালু হলে ঢাকা-চট্টগ্রামের মধ্যে যাতায়াত সুবিধাসহ ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ও দেশের অর্থনীতির নানামুখী উন্নয়ন সাধিত হবে। এ রেললাইন নির্মিত হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম ভ্রমণ সময় বর্তমানের ৫-৬ ঘণ্টা থেকে কমে ২ ঘণ্টার নিচে নেমে আসবে।

এদিকে দেশের অর্থনৈতিক কার্যক্রমে রাজধানী ঢাকা ও বাণিজ্যিক নগরী চট্টগ্রামসহ বিভাগীয় শহরগুলো বিশেষ ভূমিকা পালন করছে এবং বিভাগীয় শহরগুলোর অর্থনৈতিক গুরুত্ব ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাজধানী ঢাকার সঙ্গে দেশের সব বিভাগীয় শহরের হাইস্পিড ট্রেন চালুর ঘোষণা দেন। এর অংশ হিসেবে প্রথম পর্যায়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম ভায়া লাকসাম হাইস্পিড ট্রেন নির্মাণের কার্যক্রম বাস্তবায়নে চায়না রেলওয়ে কনস্ট্রাকশন করপোরেশন (ইন্টারন্যাশনাল) লিমিটেডের সঙ্গে সমঝোতা চুক্তি করা হলো।

আরও পড়ুন



বাংলাদেশের খবর
  • ads
  • ads