• শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪২৯
ধামরাইয়ে ধর্ষণের পর শিশুকে গলা টিপে হত্যা

শিশু ধর্ষণ

প্রতীকী ছবি

অপরাধ

ধামরাইয়ে ধর্ষণের পর শিশুকে গলা টিপে হত্যা

  • ধামরাই (ঢাকা) প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত ২৭ জুন ২০১৮

ডিম ও ডাল কেনার জন্য দোকানে পাঠানো হয়েছিল শিশুটিকে। পরদিন তার লাশ পাওয়া গেল বাড়ির পাশের একটি বাঁশঝাড়ে। ধারণা করা হচ্ছে, শিশুটিকে ধর্ষণের পর গলা টিপে হত্যা করা হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে ঢাকার ধামরাইয়ে। শিশুটির নাম পূর্ণিমা। বয়স সাত বছর। সে সুয়াপুর ইউনিয়নের রৌহা গ্রামের ভ্যানচালক সামসুল ইসলামের মেয়ে। পূর্ণিমা রৌহা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রথম শ্রেণিতে পড়ত।

নিহতের মা ফাহিমা জানান, সোমবার দুপুরে ডিম ও ডাল কেনার জন্য পার্শ্ববর্তী দেলোয়ার হোসেনের দোকানে পাঠানো হয় পূর্ণিমাকে। এরপর সে আর বাড়ি ফেরেনি। বিভিন্ন স্থানে তাকে খোঁজাখুঁজি করা হয়। এলাকায় দুদফা মাইকিংও করা হয়। গতকাল মঙ্গলবার ভোরে বাড়ির পাশে একটি বাঁশঝাড়ে পূর্ণিমার লাশ দেখতে পায় এলাকাবাসী। নিহতের বাবা সামসুল জানান, যেখানে লাশ পাওয়া গেছে সেখানেও সন্ধ্যা পর্যন্ত তারা খুঁজেছেন। কিন্তু পাওয়া যায়নি।

লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ। এ বিষয়ে ধামরাই থানার উপপরিদর্শক বাবলু শরিফ বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে ধর্ষণের পর শিশুটিকে হত্যা করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়া গেলে হত্যার রহস্য জানা যাবে। লাশের গলায় ও শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।

আরও পড়ুন



বাংলাদেশের খবর
  • ads
  • ads