বগুড়ার নন্দীগ্রামে আলোচিত তৃতীয় শ্রেণীর ছাত্রী ধর্ষণ মামলার আসামীকে হন্নে হয়ে খুঁজছে পুলিশ। দফায় দফায় গ্রেপ্তার তৎপরতা চালিয়েও ধর্ষক রাসেল আহম্মেদকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই আব্দুর রহিম জানিয়েছেন, ধর্ষক রাসেল আহম্মেদকে গ্রেপ্তার করার তৎপরতা এখনো অব্যাহত রয়েছে। গত ৫ই জুলাই বিকেল আনুমানিক ৫টায় কামুল্যা গ্রামের রফিকুল ইসলামের ছেলে রাসেল আহম্মেদ (১৭) প্রতিবেশী সাইফুল ইসলামের তৃতীয় শ্রেণীতে পড়ূয়া ৯ বছর বয়সী মেয়েকে খাবার খাওয়ানোর প্রলোভন দেখিয়ে কৌশলে ঘরের ভিতরে নিয়ে গিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে।
এ ঘটনার পর লম্পট রাসেল আহম্মেদ দ্রুত পালিয়ে যায়। এরপর মেয়েটিকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বর্তমানেও সে চিকিৎসাধীন রয়েছে। পুলিশ জানায় মেয়েটিকে ধর্ষণ করার আলামত পাওয়া গেছে। মামলাটি অতি গুরুত্বের সাথে তদন্ত করা হচ্ছে।