রাজস্ব আদায়ে বিগত ৭ বছরে এগিয়ে রয়েছে চাঁদপুর আঞ্চলিক পাসর্পোট অফিস। এমআরপি’র মেশিন রেডিবল পাসপোর্টের মাধ্যমে ২০১১ সাল থেকে ২০১৮ সালের অক্টোবর পযন্ত ১শ’ ৬ কোটি ১৩ লাখ টাকার বেশি রাজস্ব আয় করে চাঁদপুর আঞ্চলিক পাসর্পোট অফিস রেকর্ড সৃষ্টি করেছে। এ সময়ে পাসপোর্ট ইস্যু হয়েছে ৩ লাখ ৩০ হাজার। পাসপোর্ট গ্রাহকের সাথে সাথে বেড়েছে রাজস্ব আয়ও।
চাঁদপুর আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস গিয়ে দেখা গেছে, আগের মতো নেই সেখানে জটলা ও অনাহুত মানুষজনের হৈহুল্লোর ও ঘুরাঘুরি। গেইট থেকে শুরু করে ২য় তলা পাসপোর্ট ভবনের কোথাও নেই কোন অনাহুত মানুষজনের জটলা বা ঘুরাফেরা। ফরম জমাদিতে অথবা পাসপোর্ট গ্রহণ করতে লাইনে দাঁড়িয়েছে শত শত নারী-পুরুষ। তাদের সাথে কথা বলে জানাগেছে, কোন মাধ্যম ছাড়াই তারা নিজেরা নিজেদের পাসপোর্ট করতে লাইলে দাঁড়িয়েছেন।
এ বিষয়ে চাঁদপুর আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ তাজ বিল্লাহ বাংলাদেশের খবরকে জানান, গত কয়েক মাস আগে চাঁদপুর আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে যোগদানের পর থেকে পাসপোর্ট অফিসে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে দালালমুক্ত রাখতে এবং রাজস্ব বাড়াতে সর্বাত্মক চেষ্টা অব্যাহত রাখা হয়েছে। এক্ষেত্রে জনগণকে সচেতন করতে জেলার ৮ উপজেলায় বিভিন্ন ভাবে প্রচার করা হয়েছে। অফিসে গেইট থেকে সহকারী পরিচালক পর্যন্ত গ্রাহকদের সহজ বিচরণের ব্যবস্থাও করা হয়েছে। অফিসে পার্সপোটের আবেদনকারী ছাড়া অন্য কারো প্রবেশ সীমিত করেছেন।
তাজ বিল্লাল আরো জানান, এতে ভাল ফল পাওয়া গেছে। একদিকে গ্রাহকরা ভোগান্তি মুক্ত হয়েছেন। অন্যদিকে সরকারি রাজস্বও বেড়েছে অনেক।
