• বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪২৮
আমি চেয়েছি অভিনেতা হতে

অভিনেতা আফরান নিশো

সংরক্ষিত ছবি

আনন্দ বিনোদন

আমি চেয়েছি অভিনেতা হতে

  • প্রকাশিত ০৩ জুন ২০১৮

ছোটপর্দার পরিচিত অভিনেতা আফরান নিশো। ব্যস্ত সময় পার করছেন ঈদের একাধিক নাটকে অভিনয় নিয়ে। ব্যস্ততার ফাঁকে তার সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলেছেন রুহুল আমিন ভুঁইয়া

ঈদ নাটক প্রসঙ্গে—

এরই মধ্যে শেষ করেছি আশফাক নিপুণের ‘লায়লা তুমি কি আমাকে মিস কর?’, সুমন আনোয়ারের ‘কমলার বনবাস’, ইমরুল রাফাতের ‘নীরবতা’, হাবিব শাকিলের ‘সিনেমা জীবন’, সাজ্জাদ সুমনের ‘দ্বৈরথ’ ও ‘ক্লাসলেস মোখলেস’, মেহেদী হাসান জনির ‘সহজ সরল ছেলেটি’, এবং ‘আমার একটা গল্প বলার ছিল’, রূপক বিন রউফের ‘রাজা-রানি’ ও ‘একটি ক্ষুদ্র পুরাতন গল্প’, মোরসালিন শুভর ‘আগুন’, হিমেল আশরাফের ‘লিফট ম্যান’, মোস্তফা কামাল রাজের ‘অনুভবে’ ও ‘কী জানি কী হয়’, মিজানুর রহমান আরিয়ানের ‘বুকের বাম পাশে’সহ বেশি কিছু নাটকে। হাতে আরো বেশ কিছু কাজ।

চলতি ধারাবাহিক—

হিমেল আশরাফের ‘এক লক্ষ লাইক’, ইমরাউল রাফাতের ‘সিনেম্যাটিক’, সাজ্জাদ সুমনের ‘ছলে বলে কৌশলে’, আরবি প্রীতমের ‘সেমি করপোরেট’ নামের ধারাবাহিকগুলো নিয়মিত করছি। তবে, অনেক ধারাবাহিক নাটকের ধারাবাহিকতা বজায় থাকে না। এটা একটি প্রধান সমস্যা।

না থাকার কারণ—

ধারাবাহিক নাটক অনেকগুলো প্লট নিয়ে হয়। সে ক্ষেত্রে দেখা যায়, বিভিন্ন প্লটের দিকে গল্প চলে যায় বাজেটের কারণে। দেখা গেছে, ডিরেক্টর নাটক বানানোর ছয় মাস পর প্রচার হচ্ছে অথবা অনেক সময় দেখা যায় যে, শুটিং করার পর অনএয়ার টাইম পিছিয়ে যায়। প্রথম লট কাজ করার পর সেই ধারাবাহিকতা আর থাকে না। কন্টিনিউটির মিল থাকে না।

কাজ নিয়ে প্রত্যাশা—

আমার একটা চেষ্টা সব সময় থাকে। স্বার্থপরের মতো আত্মকেন্দ্রিক চিন্তাও বলা যায় এটাকে। আমাকে বিভিন্ন চরিত্রে করতে হবে। একটা সময় বয়স হবে সে সময় তো কেন্দ্রীয় চরিত্রই করতে হবে। হিরো চরিত্র করা যাবে না। চাইলেই ইউনিভার্সিটির ছেলের চরিত্র করতে পারব না। আমি সব সময় চেয়েছি অভিনেতা হতে। একজন পারফর্মার যত অভিনয় করবেন তত মানুষ মনে রাখবে।

আরও পড়ুন



বাংলাদেশের খবর
  • ads
  • ads