• শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪২৮

মেহেদী মার্টের লোগো

ছবি সংরক্ষিত

ফিচার

মেহেদী মার্ট

  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • প্রকাশিত ০১ জুলাই ২০১৮

শুধু কাঁচাবাজারই নয়, নিত্যপ্রয়োজনীয় সব পণ্যই পাওয়া যায় এক ছাদের নিচে- এমন চিন্তা থেকেই মেহেদী মার্টের যাত্রা। প্রথাগত বাজারের তুলনায় স্বাচ্ছন্দ্যে কেনাকাটার অনন্য স্থান হয়ে উঠেছে মেহেদী মার্ট। বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় অবস্থিত ছয় তলাবিশিষ্ট এই হাইপার মার্কেটে রয়েছে ২৫ হাজারেরও বেশি বৈচিত্র্যপূর্ণ পণ্যের সমাহার। এক ছাদের নিচে যেমন আছে মাছ-মাংস, কাঁচাবাজার, পোশাক-পরিচ্ছদ, প্রসাধনসামগ্রী, চাল-ডাল, রেস্টুরেন্ট, ফাস্টফুড, স্টেশনারি, ক্রোকারিজ, তেমনি আছে শাড়ি-গহনাও। বাদ নেই শরীর গঠনের জিম কিংবা রূপ-সৌন্দর্যবর্ধনের বিউটি পার্লার ও সেলুন। ২০১৩ সালে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় এই বিশ্বমানের আধুনিক মার্কেটের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়। রংধনু গ্রুপের এই অভিজাত শপিংমলে প্রায় ৪৯ হাজার বর্গফুটের বিশাল জায়গা নিয়ে পণ্যগুলো এমনভাবে সাজানো হয়েছে, সোজা তাকালেই প্রতিটি লাইনে হাজারো পণ্য চোখে পড়বে। দেশের বৃহত্তম এই হাইপার মার্কেটটির ব্যবস্থাপনায় রয়েছে দেড় শতাধিক তরুণ-তরুণী। যারা শপিংয়ের সময় সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয়। বিভিন্ন বাজারে ঘুরে ঘুরে কেনাকাটা কষ্টসাধ্য ও সময়সাপেক্ষ। মেহেদী মার্টে একই ভবনে সবকিছু পাওয়া যায়। সম্পূর্ণ ব্যতিক্রমী এই মার্কেট চালু হওয়ায় বসুন্ধরা আবাসিক ও এর আশপাশের এলাকার মানুষের বাজার করার ভোগান্তি অনেক কমেছে।

এ ছাড়া বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় অনেক বিদেশি নাগরিক বসবাস করেন। একজন বিদেশি নাগরিক পছন্দের যেকোনো কিছু কিনতে গেলে একাধিক দোকানে যেতে বাধ্য হয়। এতে অনেকসময় যানজটে তাদের সময় নষ্ট হয়। কিন্তু মেহেদী মার্টে দেশি-বিদেশি সব পণ্যের সমাহার থাকায় ক্রেতারা এখানে মাত্র দশ মিনিটেই শপিং করতে পারছেন। এতে সময় বাঁচার সঙ্গে সঙ্গে ভালো মানের পণ্যও কেনা যাচ্ছে। ৪৯ হাজার বর্গফুট আয়তনের এই মার্টে ক্রেতাদের জন্য সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা রাখা হয়েছে। একই ছাদের নিচে ক্রেতারা প্রয়োজনীয় পণ্যসামগ্রী কেনাকাটা এবং সেবা নিতে পারছেন।

 

আরও পড়ুন



বাংলাদেশের খবর
  • ads
  • ads