• শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪২৯
রংধনু গ্রুপের সামাজিক ও সেবামূলক কার্যক্রম

রংধনু গ্রুপ

সংগৃহীত ছবি

ফিচার

রংধনু গ্রুপের সামাজিক ও সেবামূলক কার্যক্রম

  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • প্রকাশিত ১৯ আগস্ট ২০১৮

রংধনু গ্রুপ সমাজকে উন্নত করায় বিশ্বাসী এবং এই লক্ষ্য বাস্তবায়নে তারা বহু অলাভজনক ও বিশ্বমানের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছে। সংশ্লিষ্টরা সার্বক্ষণিক এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মান তদারকি করেন। এই প্রতিষ্ঠানগুলো হলো— ১. রংধনু ফাউন্ডেশন, ২. আরএম ফাউন্ডেশন, ৩. নাওরা পশ্চিমপাড়া জামে মসজিদ, ৪. আমিরজান স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ৫. বরনা সমাজ সংঘ, ৬. বসুন্ধরা ওয়েলফেয়ার সোসাইটি। এই প্রতিষ্ঠানগুলো ছাড়াও সামাজিক দায়িত্ব হিসেবে বিভিন্ন সময়ে সৃষ্ট প্রাকৃতিক দুর্যোগে রংধনু গ্রুপ প্রতিনিয়ত সরকারি তহবিলে বিশাল অঙ্কের টাকা অনুদান দিয়ে থাকে। একই সঙ্গে জাতীয় স্বার্থে গৃহীত সব ধরনের ত্রাণ ও পুনর্বাসন উদ্যোগে ব্যাপক অবদান রাখে এবং ব্যক্তিগত উদ্যোগে দেশজুড়ে গরিব-দুঃখীদের সহযোগিতা করে থাকে।

রংধনু গ্রুপের নীতি ও আদর্শ

রংধনু গ্রুপ দেশের মানুষ ও অর্থনীতির জন্য একটি সৎ (HONEST) প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য নিয়ে যাত্রা শুরু করে। HONEST শব্দটির প্রতিটি বর্ণে লুকিয়ে আছে তাদের নীতিবিষয়ক ঘোষণা। একটু ব্যাখ্যা করা যাক—

H-Honesty (সততা)

O-Open Minded (উদার মনমানসিকতা)

N-Non-Exploitive (শোষণ না করা)

E-Efficient (কর্মদক্ষতা),

S-Self-Respect (আত্মমর্যাদা)

T-Team Work (দলবদ্ধভাবে কাজ করা)।

রংধনু গ্রুপের এগিয়ে চলায় যে বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ তা হলো— মানুষের সেবা করা। সমৃদ্ধি, শান্তি, ইতিবাচক মনোভাব ও সঠিক নীতিই হচ্ছে তাদের মূল প্রত্যয়। আর এই প্রত্যয়ের কারণেই মানুষের বিভিন্ন ধরনের চাহিদা এবং প্রয়োজনীয়তা মাথায় রেখে কাজ করে যাচ্ছে রংধনু গ্রুপ। প্রতিটি উদ্যোগেই তারা নিজেদের এবং ক্রেতাদের মধ্যবর্তী সেতুকে আরো সমৃদ্ধ করার চেষ্টা করে। তারা চেষ্টা করে মানুষকে সাহায্য ও সেবার মধ্যবর্তী ব্যবধানটা কমিয়ে আনতে। রিয়েল এস্টেট থেকে শুরু করে, অ্যাগ্রো অ্যান্ড বেভারেজ, এফএমসিজি প্রস্তুতকরণ, সুপার মল এবং সিএনজি গ্যাস স্টেশনের মতো তাদের গৃহীত সব উদ্যোগই মানুষের প্রয়োজনীয়তা মেটাচ্ছে। এ সবই হচ্ছে তাদের মূল নীতি, যা তাদের প্রতিষ্ঠানকে বর্তমান অবস্থানে পৌঁছাতে শক্তি জুগিয়েছে।

 

 

 

আরও পড়ুন



বাংলাদেশের খবর
  • ads
  • ads