• বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪২৯
আসছে প্রবাসী আয়

এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে দ্রুত দেশে আসছে প্রবাসীদের কষ্টার্জিত আয়

সংগৃহীত ছবি

ফিচার

আসছে প্রবাসী আয়

  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • প্রকাশিত ২৬ আগস্ট ২০১৮

এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মূল ভিত্তি দ্রুত ও ব্যয়সাশ্রয়ীভাবে সাধারণ মানুষকে সেবা দেওয়া। আর প্রান্তিক পর্যায়ে এর অবস্থান হওয়াতে মানুষও আগ্রহী হয়ে উঠছেন। শুরুতে অভ্যন্তরীণ লেনদেনের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলেও এজেন্ট ব্যাংকিং ব্যবহার করে প্রবাসীরা তাদের আয়ের অর্থ দেশে থাকা প্রিয়জনের কাছে পৌঁছে দিতে পারছেন এখন। এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের আউটলেটগুলো ইনওয়ার্ড রেমিট্যান্স বিতরণে বড় ভূমিকা রাখছে।

ব্যাংকের শাখার ন্যায় এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেটগুলো তুলনামূলক সহজ পদ্ধতিতে ও দ্রুততম সময়ে প্রবাসী আয় লেনদেন করছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হিসাব মতে, ১৬টি ব্যাংকের ৪ হাজার ৯০৫টি আউটলেটের মাধ্যমে ২ হাজার ৬৭৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে। যার মধ্যে ২ হাজার ৩৯৫ কোটি টাকা গেছে গ্রামের সুবিধাভোগী মানুষের কাছে। এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে প্রতিবারে সর্বোচ্চ ২৫ হাজার টাকা জমা অথবা তোলা যায়। তবে প্রবাসী আয়ের ক্ষেত্রে এটি প্রযোজ্য নয়। প্রতি এজেন্টের অবশ্যই সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের সঙ্গে চলতি হিসাব থাকতে হয়। ওই হিসাবের সর্বোচ্চ স্থিতি সীমা ১০ লাখ টাকা দেওয়া আছে। এই সেবার মাধ্যমে নতুন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলা, অ্যাকাউন্টে টাকা জমা ও উত্তোলন, টাকা স্থানান্তর (দেশের ভেতর), রেমিট্যান্স উত্তোলন, বিভিন্ন মেয়াদি আমানত প্রকল্প চালু, ইউটিলিটি সার্ভিসের বিল পরিশোধ, বিভিন্ন প্রকার ঋণ উত্তোলন ও পরিশোধ এবং সামাজিক নিরাপত্তার আওতায় সরকারি সব ধরনের ভর্তুকি গ্রহণ করা যায়। চালু রয়েছে ঋণ প্রদান প্রকল্প। তবে এজেন্টরা চেক বই কিংবা কার্ড ইস্যু করতে পারেন না। তারা মোট লেনদেনের ওপর কমিশন পেয়ে থাকেন।

 

আরও পড়ুন



বাংলাদেশের খবর
  • ads
  • ads