• বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪২৮
মাগুরার মিষ্টির সুখ্যাতি দেশব্যাপী

মাগুড়ার ক্ষীরের সন্দেশ

সংগৃহীত ছবি

ফিচার

মাগুরার মিষ্টির সুখ্যাতি দেশব্যাপী

  • মাগুরা প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত ২৮ আগস্ট ২০১৮

মাগুরা কৃষিনির্ভর এলাকা। এ জনপদের বাসিন্দারা গরু, মহিষ, ভেড়া ও ছাগল লালনপালন করে থাকেন। ফলে নেই খাঁটি দুধের অভাব। মিষ্টি ও মিষ্টান্ন তৈরি করতে প্রয়োজন খাঁটি দুধ ও চিনির। এখানকার মিষ্টি  ও মিষ্টান্নের স্বাদ নিতে কলকাতা থেকেও ক্রেতারা আসেন। অতিথি আপ্যায়নে মাগুরার মিষ্টির তুলনা নেই।

ক্ষীরের সন্দেশ : এখানকার নামকরা এবং মন ভোলানো মিষ্টি হচ্ছে ক্ষীরের সন্দেশ। কথিত আছে ১৯৩৬ সালে পঞ্চম জজের রাজ্য পরিচালনার ২৫ বছরপূর্তিতে মাসব্যাপী অনুষ্ঠানে অতিথিদের মাগুরার তৈরি ক্ষীরের সন্দেশ দিয়ে আপ্যায়ন করা হয়। ইংরেজ শাসন আমল হতে এখন পর্যন্ত মাগুরার মিষ্টি ক্ষীরের সন্দেশের সুনাম রয়েছে দেশে-বিদেশে। খাঁটি দুধের তৈরি ক্ষীরের সন্দেশ খেয়ে অতিথিরা পঞ্চম জজকে প্রশংসা করেছিলেন। প্রশংসিত এ ক্ষীরের সন্দেশ প্রতি কেজির মূল্য ৬০০ থেকে ৭০০ টাকা দরে বিক্রি হয়ে থাকে।

রসমালাই : মহিষ বা গরুর খাঁটি দুধ চিনির সমন্বয়ে তৈরি রসমালাই মাগুরা জেলার অন্যতম মিষ্টান্ন। প্রাচীনকাল থেকেই যারা মাগুরা বেড়াতে আসেন তারা মাগুরার তৈরি রসমালাইয়ের স্বাদ নিতে ভুল করেন না।

মালসার দই : খাঁটি দুধের তৈরি মালসার দই প্রাচীন আমল থেকেই খ্যাত। লোকমুখে শোনা যায় রাজা সীতারাম রায় মালসার দই খেতে ভালোবাসতেন। মেহমানদের মালসার দই পরিবেশন করে তিনি তৃপ্তি পেতেন এবং প্রশংসিত হয়েছিলেন।

আরও পড়ুন



বাংলাদেশের খবর
  • ads
  • ads