বাংলাদেশে নদ-নদীর সংখ্যা কত?
-২৩০টি।
বাংলাদেশে প্রবাহিত আর্ন্তজাতিক নদীর সংখ্যা কত?
-৫৭টি।
উৎস হিসাবে আন্তর্জাতিক নদীর কয়টি উৎস ভারতে?
-৫৪টি।
উৎসস্থল হিসেবে আন্তর্জাতিক নদীর কয়টির উৎসস্থল মিয়ানমারে?
-৩টি।
বাংলাদেশের জলসীমায় উৎপত্তি ও সমাপ্ত নদীর নাম কী?
-হালদা ও সাংগু নদী।
বাংলাদেশের প্রশস্ত নদী কোনটি?
-যমুনা।
বাংলাদেশের সবচেয়ে খরস্রোতা নদী কোনটি?
-কর্ণফুলী।
বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদী কোনটি?
-সুরমা।
বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদ কোনটি?
-ব্রহ্মপুত্র।
ব্রহ্মপুত্র নদের অবস্থান বিশ্বে কততম?
-২২তম।
ব্রহ্মপুত্র নদের দৈর্ঘ্য কত?
-২৮৫০ বর্গ কিমি।
ব্রহ্মপুত্র নদের উৎপত্তি কোথায়?
-হিমালয়ের মানস সরোবর।
বাংলাদেশ-মিয়ানমারকে বিভক্তকারী নদীর নাম কী? এর দৈর্ঘ্য কত?
-নাফ নদী। দৈর্ঘ্য ৫৬ কিমি।
বাংলাদেশ-ভারতকে বিভক্তকারী নদীর নাম কী?
-হাড়িয়াভাঙ্গা।
মেঘনার উৎপত্তিস্থল কোথায়?
-আসামের লুসাই পাহাড়ে।
উৎপত্তিস্থলে মেঘনার নাম কী?
-বরাক নদী।
মেঘনা কী কী নামে বিভক্ত হয়েছে?
-সুরমা ও কুশিয়ারা।
সুরমা ও কুশিয়ারা পুনরায় মিলিত হয়ে কী নাম ধারণ করেছে?
-কালনি।
কালনি কোথায় পুনরায় মেঘনা নাম ধারণ করেছে?
-ভৈরব বাজারের নিকট।
কর্ণফুলী নদী কোথা দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে?
-পার্বত্য চট্টগ্রাম দিয়ে।
কর্ণফুলী নদী কোথায় পতিত হয়েছে?
-বঙ্গোপসাগর।
পদ্মা নদীর দৈর্ঘ্য কত?
-৩২৪ কিমি।
ঢাকা শহরকে রক্ষার জন্য বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে যে বাঁধ দেওয়া হয় তার নাম কী?
-বাকল্যান্ড বাঁধ।
বাংলাদেশের কৃত্রিম হ্রদ কোনটি?
-রাঙামাটি জেলার কাপ্তাই হ্রদ।
কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করা হয় কখন?
-১৯৬২ সালে।
ভারত ফারাক্কা বাঁধ নির্মাণ করেছে কোন নদীর ওপর?
-গঙ্গা।
পদ্মা নদীর ভারতীয় অংশের নাম কী?
-গঙ্গা।
তিস্তা উৎপত্তিস্থল কোথায়?
-হিমালয় পর্বত।
বাংলাদেশের প্রধান নদীবন্দর কোথায়?
-নারায়ণগঞ্জ।
বাংলাদেশের নদী গবেষণা ইনস্টিটিউট কোথায়?
-ফরিদপুর।
কোন সালে ফারাক্কা ব্যারাজের নির্মাণকাজ শেষ হয়?
-১৯৭৪ সালে।
কোন সাল থেকে ফারাক্কা বাঁধ চালু হয়?
-১৯৭৫ সালে।
বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি নাব্য নদী কোনটি?
-মেঘনা।
টঙ্গীর বিশ্ব এজতেমা কোন নদীর তীরে অবস্থিত?
-তুরাগ নদীর তীরে।