• শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪২৮
উন্মুক্ত পাঠশালা

সংগৃহীত ছবি

ফিচার

উন্মুক্ত পাঠশালা

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত ২৮ নভেম্বর ২০২০

মাস্টার্স শেষ করে নাজমুন নাহার চিন্তা করলেন এদেশের নারীদের জন্য কী করা যায়, যাতে তারা স্বাবলম্বী হতে পারে। এভাবেই শুরু। যুক্ত হলেন জাতীয় মহিলা সংস্থার সঙ্গে। বর্তমানে জাতীয় মহিলা সংস্থা, শ্রীপুরের দায়িত্বে আছেন। এ সংস্থাটি মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে।

এ বিষয়ে নাজমুন নাহার বলেন, ‘আমরা তৃণমূল নারীদের উন্নয়নে কাজ করি। আমরা প্রতি সেশনে ২০ জন নারীকে সেলাই প্রশিক্ষণ দিই। আমরা সরকারিভাবে তাদের ভাতা দিই। এভাবে তারা টাকাও পায়, কাজেও স্বাবলম্বী হচ্ছে। এ প্রশিক্ষণটি চার মাসের দেওয়া হয়।’ তিনি আরো বলেন, ‘আমার উদ্দেশ্য আছে মানুষের জন্য কিছু করা। নারীদের অগ্রযাত্রায় যদি তাদের সহযোগিতা করতে পারি তাহলে আমি আত্মতৃপ্তি পাই।’

জাতীয় মহিলা সংস্থা বাংলাদেশের ৪৮টি উপজেলায়  আছে। আর প্রতিটি জেলায় এর শাখা আছে। এছাড়া নাজমুন নাহার ‘উন্মুক্ত পাঠশালা’ নামের একটি সামাজিক সংগঠনের সঙ্গে জড়িত। এ সংগঠনটি যেসব পরিবার নিম্নবিত্ত, সন্তানের পড়াশোনার ব্যয় বহন করতে পারে না, তাদের বাচ্চাদের পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত বিনামূল্যে শিক্ষা দেয়। স্কুলটি উত্তরার ১০ নং সেক্টরে অবস্থিত। নাজমুন নাহার বলেন, ‘উন্মুক্ত পাঠশালা একটি সামাজিক সংগঠন। এটির সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে আছি। এ স্কুলে আগে শিক্ষার্থী ছিল ৪৪ জন। পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াতাম। করোনার কারণে আপাতত বন্ধ আছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে আবারো স্কুল খুলবে।’

এছাড়া নাজমুন নাহার ‘গীতাঞ্জলি’ নামের একটি সাংস্কৃতিক সংগঠনের সঙ্গে জড়িত আছেন।

 

আরও পড়ুন



বাংলাদেশের খবর
  • ads
  • ads