কেপ সোউনিয়নের পসিডন টেম্পলের পিছনে দেখা মিলল পুর্ণ চন্দ্রগ্রহণের | ছবি : রয়টার্স
1/11
কেপ সোউনিয়নের পসিডন টেম্পলের পিছনে দেখা মিলল পুর্ণ চন্দ্রগ্রহণের | ছবি : রয়টার্স
পূর্ব ইউরোপ, মধ্য ও পূর্ব আফ্রিকা এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মেঘমুক্ত এলাকাগুলো থেকে তুলনামূলকভাবে স্পষ্ট দেখা গেছে। তবে এমন আরেকটি ঘটনার সাক্ষী হতে বিশ্ববাসীকে অপেক্ষা করতে হবে আরও ১০৫ বছর | ছবি : রয়টার্স
2/11
পূর্ব ইউরোপ, মধ্য ও পূর্ব আফ্রিকা এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মেঘমুক্ত এলাকাগুলো থেকে তুলনামূলকভাবে স্পষ্ট দেখা গেছে। তবে এমন আরেকটি ঘটনার সাক্ষী হতে বিশ্ববাসীকে অপেক্ষা করতে হবে আরও ১০৫ বছর | ছবি : রয়টার্স
সূর্যের আলো যখনই পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করে তখন পৃথিবীর আকাশের নীল রঙের সঙ্গে মিশে সাদা আলো। আর তখনই আলোক বিচ্ছুরণের মাধ্যমে সৃষ্টি হয় লাল আলোর। আর এ কারণেই একে ব্লাড মুন বলে | ছবি : রয়টার্স
3/11
সূর্যের আলো যখনই পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করে তখন পৃথিবীর আকাশের নীল রঙের সঙ্গে মিশে সাদা আলো। আর তখনই আলোক বিচ্ছুরণের মাধ্যমে সৃষ্টি হয় লাল আলোর। আর এ কারণেই একে ব্লাড মুন বলে | ছবি : রয়টার্স
পূর্ব ইউরোপ, মধ্য ও পূর্ব আফ্রিকা এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মেঘমুক্ত এলাকাগুলো থেকে তুলনামূলকভাবে স্পষ্ট দেখা গেছে। তবে এমন আরেকটি ঘটনার সাক্ষী হতে বিশ্ববাসীকে অপেক্ষা করতে হবে আরও ১০৫ বছর | ছবি : রয়টার্স
4/11
পূর্ব ইউরোপ, মধ্য ও পূর্ব আফ্রিকা এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মেঘমুক্ত এলাকাগুলো থেকে তুলনামূলকভাবে স্পষ্ট দেখা গেছে। তবে এমন আরেকটি ঘটনার সাক্ষী হতে বিশ্ববাসীকে অপেক্ষা করতে হবে আরও ১০৫ বছর | ছবি : রয়টার্স
এর আগে ২০০০ সালেও দীর্ঘস্থায়ী চন্দ্রগ্রহণ দেখা গিয়েছিল। ২০২৮ সালেও মিলবে একটা পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণের দেখা। তবে সেটি এবারের মতো এতো দীর্ঘস্থায়ী হবে না। চাঁদে এবারের চেয়ে দীর্ঘক্ষণ গ্রহণ দেখার জন্য অপেক্ষা করতে হবে ২১২৩ সাল পর্যন্ত | ছবি : রয়টার্স
5/11
এর আগে ২০০০ সালেও দীর্ঘস্থায়ী চন্দ্রগ্রহণ দেখা গিয়েছিল। ২০২৮ সালেও মিলবে একটা পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণের দেখা। তবে সেটি এবারের মতো এতো দীর্ঘস্থায়ী হবে না। চাঁদে এবারের চেয়ে দীর্ঘক্ষণ গ্রহণ দেখার জন্য অপেক্ষা করতে হবে ২১২৩ সাল পর্যন্ত | ছবি : রয়টার্স
শতাব্দীর সবচেয়ে দীর্ঘতম চন্দ্রগ্রহণ প্রত্যক্ষ করলো বিশ্ব। শুক্রবার ১ ঘণ্টা ৪৩ মিনিট স্থায়িত্বের এই চন্দ্রগ্রহণ সময়ের দিক থেকে এই শতাব্দীর সবচেয়ে দীর্ঘতম। অস্ট্রেলিয়া, ফ্রান্স, তুরস্ক, গ্রিসসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এই চন্দ্রগ্রহণ দেখা গেছে | ছবি : রয়টার্স
6/11
শতাব্দীর সবচেয়ে দীর্ঘতম চন্দ্রগ্রহণ প্রত্যক্ষ করলো বিশ্ব। শুক্রবার ১ ঘণ্টা ৪৩ মিনিট স্থায়িত্বের এই চন্দ্রগ্রহণ সময়ের দিক থেকে এই শতাব্দীর সবচেয়ে দীর্ঘতম। অস্ট্রেলিয়া, ফ্রান্স, তুরস্ক, গ্রিসসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এই চন্দ্রগ্রহণ দেখা গেছে | ছবি : রয়টার্স
শতাব্দীর সবচেয়ে দীর্ঘতম চন্দ্রগ্রহণ প্রত্যক্ষ করলো বিশ্ব। শুক্রবার ১ ঘণ্টা ৪৩ মিনিট স্থায়িত্বের এই চন্দ্রগ্রহণ সময়ের দিক থেকে এই শতাব্দীর সবচেয়ে দীর্ঘতম। অস্ট্রেলিয়া, ফ্রান্স, তুরস্ক, গ্রিসসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এই চন্দ্রগ্রহণ দেখা গেছে | ছবি : রয়টার্স
8/11
শতাব্দীর সবচেয়ে দীর্ঘতম চন্দ্রগ্রহণ প্রত্যক্ষ করলো বিশ্ব। শুক্রবার ১ ঘণ্টা ৪৩ মিনিট স্থায়িত্বের এই চন্দ্রগ্রহণ সময়ের দিক থেকে এই শতাব্দীর সবচেয়ে দীর্ঘতম। অস্ট্রেলিয়া, ফ্রান্স, তুরস্ক, গ্রিসসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এই চন্দ্রগ্রহণ দেখা গেছে | ছবি : রয়টার্স
সিঙ্গাপুরের মেরিনা সাউথ পিয়ারে জড়ো হন চন্দ্রগ্রহণ ও ব্লাডমুন দেখতে উৎসাহী দর্শনার্থী | ছবি : রয়টার্স
9/11
সিঙ্গাপুরের মেরিনা সাউথ পিয়ারে জড়ো হন চন্দ্রগ্রহণ ও ব্লাডমুন দেখতে উৎসাহী দর্শনার্থী | ছবি : রয়টার্স
টেলিস্কোপের সাহায্যে চন্দ্রগ্রহণ দেখছেন তরুণ জ্যোতির্বিদ সারাহ আল মুহাইরি | ছবি : রয়টার্স
10/11
টেলিস্কোপের সাহায্যে চন্দ্রগ্রহণ দেখছেন তরুণ জ্যোতির্বিদ সারাহ আল মুহাইরি | ছবি : রয়টার্স
জর্ডানে চন্দ্রগ্রহণ দেখতে অপেক্ষমান দর্শক | ছবি : রয়টার্স
11/11
জর্ডানে চন্দ্রগ্রহণ দেখতে অপেক্ষমান দর্শক | ছবি : রয়টার্স
ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: সৈয়দ মেজবাহ উদ্দিন, প্রকাশক: বাংলাদেশ নিউজ অ্যান্ড এন্টারটেইনমেন্ট লিমিটেড, শ্রীরামপুর, ধামরাই, ঢাকা-এর পক্ষে প্রকাশক কর্তৃক সিটি পাবলিশিং হাউজ, ১ আর.কে.মিশন রোড, ঢাকা থেকে মুদ্রিত ও প্রকাশিত। বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: প্লট নং-৩১৪/এ, রোড-১৮, ব্লক-ই, বসুন্ধরা আ/এ, ঢাকা-১২২৯। পিএবিএক্স : ৫৫০৩৬৪৫৬-৭, ৫৫০৩৬৪৫৮ ফ্যাক্স : ৮৪৩১০৯৩ সার্কুলেশন: ০১৮৪৭-৪২১১৫২ বিজ্ঞাপন : ০১৮৪৭-০৯১১৩১, ০১৭৩০-৭৯৩৪৭৮, ০১৮৪৭-৪২১১৫৩, Email: newsbnel@gmail.com, বিজ্ঞাপন: bkhaboradvt2021@gmail.com, www.bangladesherkhabor.net, www.bangladesherkhabor.org
বাংলাদেশ নিউজ অ্যান্ড এন্টারটেইনমেন্ট লিমিটেড এর একটি প্রতিষ্ঠান
কপিরাইট © বাংলাদেশের খবর