ডেভিলস নোস নামে পরিচিত এই রেলপথটি পৃথিবীর সবচেয়ে কঠিন রেলপথের মধ্যে অন্যতম। ইকুয়েডরে অবস্থিত এই রেল ট্র্যাকটি খুবই সংকীর্ণ ও আঁকাবাঁকা পথ দিয়ে যায়। একপাশে আন্দিচের মত খাড়া পর্বত আর অপর পাশে গভীর খাদ। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৯ হাজার ফুট উচ্চতায় অবস্থিত ভয়ঙ্কর এই রেলপথে প্রতিবছরই এ্যাডভেঞ্চারপ্রেমীরা রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা নিতে ছুটে আসেন | ছবি : সংগৃহীত
1/7
ডেভিলস নোস নামে পরিচিত এই রেলপথটি পৃথিবীর সবচেয়ে কঠিন রেলপথের মধ্যে অন্যতম। ইকুয়েডরে অবস্থিত এই রেল ট্র্যাকটি খুবই সংকীর্ণ ও আঁকাবাঁকা পথ দিয়ে যায়। একপাশে আন্দিচের মত খাড়া পর্বত আর অপর পাশে গভীর খাদ। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৯ হাজার ফুট উচ্চতায় অবস্থিত ভয়ঙ্কর এই রেলপথে প্রতিবছরই এ্যাডভেঞ্চারপ্রেমীরা রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা নিতে ছুটে আসেন | ছবি : সংগৃহীত
ডেভিলস নোস নামে পরিচিত এই রেলপথটি পৃথিবীর সবচেয়ে কঠিন রেলপথের মধ্যে অন্যতম। ইকুয়েডরে অবস্থিত এই রেল ট্র্যাকটি খুবই সংকীর্ণ ও আঁকাবাঁকা পথ দিয়ে যায়। একপাশে আন্দিচের মত খাড়া পর্বত আর অপর পাশে গভীর খাদ। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৯ হাজার ফুট উচ্চতায় অবস্থিত ভয়ঙ্কর এই রেলপথে প্রতিবছরই এ্যাডভেঞ্চারপ্রেমীরা রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা নিতে ছুটে আসেন | ছবি : সংগৃহীত
2/7
ডেভিলস নোস নামে পরিচিত এই রেলপথটি পৃথিবীর সবচেয়ে কঠিন রেলপথের মধ্যে অন্যতম। ইকুয়েডরে অবস্থিত এই রেল ট্র্যাকটি খুবই সংকীর্ণ ও আঁকাবাঁকা পথ দিয়ে যায়। একপাশে আন্দিচের মত খাড়া পর্বত আর অপর পাশে গভীর খাদ। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৯ হাজার ফুট উচ্চতায় অবস্থিত ভয়ঙ্কর এই রেলপথে প্রতিবছরই এ্যাডভেঞ্চারপ্রেমীরা রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা নিতে ছুটে আসেন | ছবি : সংগৃহীত
ডেথ রেলওয়ে নামে পরিচিত এই রেলপথটি জাপানী আর্মি দ্বারা ২য় বিশ্বযুদ্ধের নির্মাণ করা হয়েছিল। এই রেলওয়েটিকে ডেথ রেলওয়ে এই জন্যে বলা হয় কারন, এটি নির্মাণের সময় এক লক্ষ দশ হাজার শ্রমিক উপর থেকে পড়ে মারা গিয়েছিল। ৪১৫ কি.মি লম্বা এই রেলওয়েটির একপাশে গভীর খাদ ও অন্য পাশে খাড়া পাহাড় | ছবি : সংগৃহীত
3/7
ডেথ রেলওয়ে নামে পরিচিত এই রেলপথটি জাপানী আর্মি দ্বারা ২য় বিশ্বযুদ্ধের নির্মাণ করা হয়েছিল। এই রেলওয়েটিকে ডেথ রেলওয়ে এই জন্যে বলা হয় কারন, এটি নির্মাণের সময় এক লক্ষ দশ হাজার শ্রমিক উপর থেকে পড়ে মারা গিয়েছিল। ৪১৫ কি.মি লম্বা এই রেলওয়েটির একপাশে গভীর খাদ ও অন্য পাশে খাড়া পাহাড় | ছবি : সংগৃহীত
ডেথ রেলওয়ে নামে পরিচিত এই রেলপথটি জাপানী আর্মি দ্বারা ২য় বিশ্বযুদ্ধের নির্মাণ করা হয়েছিল। এই রেলওয়েটিকে ডেথ রেলওয়ে এই জন্যে বলা হয় কারন, এটি নির্মাণের সময় এক লক্ষ দশ হাজার শ্রমিক উপর থেকে পড়ে মারা গিয়েছিল। ৪১৫ কি.মি লম্বা এই রেলওয়েটির একপাশে গভীর খাদ ও অন্য পাশে খাড়া পাহাড় | ছবি : সংগৃহীত
4/7
ডেথ রেলওয়ে নামে পরিচিত এই রেলপথটি জাপানী আর্মি দ্বারা ২য় বিশ্বযুদ্ধের নির্মাণ করা হয়েছিল। এই রেলওয়েটিকে ডেথ রেলওয়ে এই জন্যে বলা হয় কারন, এটি নির্মাণের সময় এক লক্ষ দশ হাজার শ্রমিক উপর থেকে পড়ে মারা গিয়েছিল। ৪১৫ কি.মি লম্বা এই রেলওয়েটির একপাশে গভীর খাদ ও অন্য পাশে খাড়া পাহাড় | ছবি : সংগৃহীত
দ্যা ট্রেন টু দ্যা ক্লাউড নামে পরিচিত এই রেলওয়ে ট্র্যাকটি পৃথিবীর সবচেয়ে উচ্চতম রেলওয়ের মধ্যে একটি। ২০৯ কি.মি লম্বা এই রেল ট্র্যাকটি এতটাই উচ্চতায় অবস্থিত যে আপনার মনে হবে যেন আপনি মেঘের মধ্যে ভাসছেন। যাত্রাপথে এই ট্রেন ট্র্যাকটিকে ২৯ টি ব্রিজ ২১ টি টানেল আঁকাবাঁকা রাস্তা পাড়ি দিতে হয়। আর তা নির্মাণ করতে সময় লেগেছিল ২৭ বছর। আর্জেন্টিনার সবচেয়ে বিপদজনক ও কঠিন স্থানে বানানো হয়েছে এই রেলপথটি । যা বানাতে প্রায় ৫০০ জন শ্রমিক মৃত্যুবরণ করেন | ছবি : সংগৃহীত
5/7
দ্যা ট্রেন টু দ্যা ক্লাউড নামে পরিচিত এই রেলওয়ে ট্র্যাকটি পৃথিবীর সবচেয়ে উচ্চতম রেলওয়ের মধ্যে একটি। ২০৯ কি.মি লম্বা এই রেল ট্র্যাকটি এতটাই উচ্চতায় অবস্থিত যে আপনার মনে হবে যেন আপনি মেঘের মধ্যে ভাসছেন। যাত্রাপথে এই ট্রেন ট্র্যাকটিকে ২৯ টি ব্রিজ ২১ টি টানেল আঁকাবাঁকা রাস্তা পাড়ি দিতে হয়। আর তা নির্মাণ করতে সময় লেগেছিল ২৭ বছর। আর্জেন্টিনার সবচেয়ে বিপদজনক ও কঠিন স্থানে বানানো হয়েছে এই রেলপথটি । যা বানাতে প্রায় ৫০০ জন শ্রমিক মৃত্যুবরণ করেন | ছবি : সংগৃহীত
দ্যা ট্রেন টু দ্যা ক্লাউড নামে পরিচিত এই রেলওয়ে ট্র্যাকটি পৃথিবীর সবচেয়ে উচ্চতম রেলওয়ের মধ্যে একটি। ২০৯ কি.মি লম্বা এই রেল ট্র্যাকটি এতটাই উচ্চতায় অবস্থিত যে আপনার মনে হবে যেন আপনি মেঘের মধ্যে ভাসছেন। যাত্রাপথে এই ট্রেন ট্র্যাকটিকে ২৯ টি ব্রিজ ২১ টি টানেল আঁকাবাঁকা রাস্তা পাড়ি দিতে হয়। আর তা নির্মাণ করতে সময় লেগেছিল ২৭ বছর। আর্জেন্টিনার সবচেয়ে বিপদজনক ও কঠিন স্থানে বানানো হয়েছে এই রেলপথটি । যা বানাতে প্রায় ৫০০ জন শ্রমিক মৃত্যুবরণ করেন | ছবি : সংগৃহীত
6/7
দ্যা ট্রেন টু দ্যা ক্লাউড নামে পরিচিত এই রেলওয়ে ট্র্যাকটি পৃথিবীর সবচেয়ে উচ্চতম রেলওয়ের মধ্যে একটি। ২০৯ কি.মি লম্বা এই রেল ট্র্যাকটি এতটাই উচ্চতায় অবস্থিত যে আপনার মনে হবে যেন আপনি মেঘের মধ্যে ভাসছেন। যাত্রাপথে এই ট্রেন ট্র্যাকটিকে ২৯ টি ব্রিজ ২১ টি টানেল আঁকাবাঁকা রাস্তা পাড়ি দিতে হয়। আর তা নির্মাণ করতে সময় লেগেছিল ২৭ বছর। আর্জেন্টিনার সবচেয়ে বিপদজনক ও কঠিন স্থানে বানানো হয়েছে এই রেলপথটি । যা বানাতে প্রায় ৫০০ জন শ্রমিক মৃত্যুবরণ করেন | ছবি : সংগৃহীত
দ্যা ট্রেন টু দ্যা ক্লাউড নামে পরিচিত এই রেলওয়ে ট্র্যাকটি পৃথিবীর সবচেয়ে উচ্চতম রেলওয়ের মধ্যে একটি। ২০৯ কি.মি লম্বা এই রেল ট্র্যাকটি এতটাই উচ্চতায় অবস্থিত যে আপনার মনে হবে যেন আপনি মেঘের মধ্যে ভাসছেন। যাত্রাপথে এই ট্রেন ট্র্যাকটিকে ২৯ টি ব্রিজ ২১ টি টানেল আঁকাবাঁকা রাস্তা পাড়ি দিতে হয়। আর তা নির্মাণ করতে সময় লেগেছিল ২৭ বছর। আর্জেন্টিনার সবচেয়ে বিপদজনক ও কঠিন স্থানে বানানো হয়েছে এই রেলপথটি । যা বানাতে প্রায় ৫০০ জন শ্রমিক মৃত্যুবরণ করেন | ছবি : সংগৃহীত
7/7
দ্যা ট্রেন টু দ্যা ক্লাউড নামে পরিচিত এই রেলওয়ে ট্র্যাকটি পৃথিবীর সবচেয়ে উচ্চতম রেলওয়ের মধ্যে একটি। ২০৯ কি.মি লম্বা এই রেল ট্র্যাকটি এতটাই উচ্চতায় অবস্থিত যে আপনার মনে হবে যেন আপনি মেঘের মধ্যে ভাসছেন। যাত্রাপথে এই ট্রেন ট্র্যাকটিকে ২৯ টি ব্রিজ ২১ টি টানেল আঁকাবাঁকা রাস্তা পাড়ি দিতে হয়। আর তা নির্মাণ করতে সময় লেগেছিল ২৭ বছর। আর্জেন্টিনার সবচেয়ে বিপদজনক ও কঠিন স্থানে বানানো হয়েছে এই রেলপথটি । যা বানাতে প্রায় ৫০০ জন শ্রমিক মৃত্যুবরণ করেন | ছবি : সংগৃহীত
ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: সৈয়দ মেজবাহ উদ্দিন, প্রকাশক: বাংলাদেশ নিউজ অ্যান্ড এন্টারটেইনমেন্ট লিমিটেড, শ্রীরামপুর, ধামরাই, ঢাকা-এর পক্ষে প্রকাশক কর্তৃক সিটি পাবলিশিং হাউজ, ১ আর.কে.মিশন রোড, ঢাকা থেকে মুদ্রিত ও প্রকাশিত। বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: প্লট নং-৩১৪/এ, রোড-১৮, ব্লক-ই, বসুন্ধরা আ/এ, ঢাকা-১২২৯। পিএবিএক্স : ৫৫০৩৬৪৫৬-৭, ৫৫০৩৬৪৫৮ ফ্যাক্স : ৮৪৩১০৯৩ সার্কুলেশন: ০১৮৪৭-৪২১১৫২ বিজ্ঞাপন : ০১৮৪৭-০৯১১৩১, ০১৭৩০-৭৯৩৪৭৮, ০১৮৪৭-৪২১১৫৩, Email: newsbnel@gmail.com, বিজ্ঞাপন: bkhaboradvt2021@gmail.com, www.bangladesherkhabor.net, www.bangladesherkhabor.org
বাংলাদেশ নিউজ অ্যান্ড এন্টারটেইনমেন্ট লিমিটেড এর একটি প্রতিষ্ঠান
কপিরাইট © বাংলাদেশের খবর