• শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪২৮
বাংলাদেশের তথ্য প্রযুক্তি খাতে বিনিয়োগে আগ্রহী জাপান

আজ মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক করেন জাপানের অর্থনৈতিক পুনর্জাগরণ বিষয়ক মন্ত্রী তোশিমিতসু মোতেগি

ছবি: পিআইডি

সরকার

বাংলাদেশের তথ্য প্রযুক্তি খাতে বিনিয়োগে আগ্রহী জাপান

  • অনলাইন ডেস্ক
  • প্রকাশিত ১৫ জানুয়ারি ২০১৯

সফররত জাপানের অর্থনৈতিক পুনর্জাগরণ বিষয়ক মন্ত্রী তোশিমিতসু মোতেগি বাংলাদেশকে সহায়তা অব্যাহত রাখার আশ্বাস দিয়েছে।

তিনি বলেন, তার দেশ বাংলাদেশের উন্নয়ন খাতগুলোতে বিশেষ করে তথ্য ও প্রযুক্তি (আইটি) খাতে বিনিয়োগ করতে চায়।

আজ মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠককালে জাপানের মন্ত্রী এ আগ্রহ প্রকাশ করেন।

প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছেন।

জাপানের মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে জাপান বাংলাদেশের একটি বড় অংশীদার এবং জাপান ও বাংলাদেশের মধ্যে পারস্পরিক সু-সম্পর্কও বিদ্যমান।
তৃতীয়বারের মতো আবারও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ায় শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এটা ছিল অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন।’

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এই শাসনামলে বাংলাদেশ ও জাপানের সম্পর্ক আরও শক্তিশালী হবে বলে দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করেন জাপানের মন্ত্রী মোতেগি।

জাপানের প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানিয়ে শেখ হাসিনা বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে জাপানের অবদানকে স্মরণ করেন।

জাপানকে পুরনো বন্ধু হিসেবে আখ্যায়িত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের বিভিন্ন উন্নয়ন খাতে সহায়তা করছে জাপান, বিশেষ করে নির্মাণাধীন রুপসা সেতু, মেট্রোরেলসহ অন্যান্য প্রকল্প।

জাপানকে বাংলাদেশের জন্য উন্নয়নের মডেল উল্লেখ করে হাসিনা বলেন, তার সরকার দেশের প্রত্যেকটি গ্রামে শহরের সুযোগসুবিধা দিয়ে উন্নত করতে চায়।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাপানের সঙ্গে সম্পর্কের সূচনা করেছিলেন।

শেখ হাসিনা বাংলাদেশের আইটি পার্কগুলোতে প্রশিক্ষণ কর্মসূচি ও গভীর সমূদ্রে মাছ ধরার ব্যাপারে জাপানকে সহায়তার ব্যাপারে প্রস্তাব দেন।

শেখ হাসিনা বাংলাদেশ থেকে প্রশিক্ষিত ‘হোম কেয়ার’ নার্স নিয়োগের আহ্বান জানান এবং জাপানি মন্ত্রী ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া জানান।

সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে সরকারের দৃঢ় অবস্থান তুলে ধরে হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ সন্ত্রাসবাদ ও জঙ্গিবাদের বিপক্ষে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি গ্রহণ করেছে।

আরও পড়ুন



বাংলাদেশের খবর
  • ads
  • ads