• বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪২৯
পর্দা নামল এশিয়ান গেমসের

পর্দা নামল এশিয়ান গেমসের

সংগৃহীত ছবি

খেলা

পর্দা নামল এশিয়ান গেমসের

  • প্রকাশিত ০৩ সেপ্টেম্বর ২০১৮

কবিরুল ইসলাম, ইন্দোনেশিয়া থেকে

জাকার্তা-পালেম্বাং এশিয়ান গেমসের উদ্বোধনের মতো সমাপনীতেও আয়োজনের কোনো কমতি ছিল না। স্থানীয় আয়োজকরা নিজেদের যোগ্যতার প্রমাণ করতে কত চেষ্টাই না করেছেন। তাদের সে চেষ্টাতে কিছুটা বাগড়া দিয়েছিল প্রকৃতি। কিন্তু কোনো বাধাই হার মানাতে পারেনি সফল এ সমাপ্তির। রাতের কালো আঁধার ভেদ করে হাজারো লাল-নীল রশ্মির আলোকচ্ছটায় আলোকিত হয়ে ওঠে জাকার্তার আকাশ। করুণ সুরে বিদায় জানানো হয় গেমসের তিন মাসকটকে (অতুন, বিনবিন, কাকা) বিদায় জানানো হয়। একই সঙ্গে স্বাগত জানানো হয় ২০২২ সালে চীনের হ্যানসো শহরে অনুষ্ঠেয় এশিয়ান গেমসকে। ওসিএ’র পতাকা ইন্দোনেশিয়ার পক্ষ থেকে চায়নিজ অলিম্পিক কমিটিকে দেওয়া হয়। হ্যানসো প্রদেশের মেয়র ওসিএ’র পতাকা গ্রহণ করেন।

বিকাল থেকেই আচমকা কালো হতে শুরু করে জাকার্তার আকাশ। হঠাৎ করেই বিকাল ৫টায় শুরু হয় বৃষ্টি। কিন্তু প্রকৃতির কোনো বাধাই মানেননি দর্শকরা। দল বেঁধে ঠিক সময়েই হাজির হন গেলোরা বুকার্নো ক্রীড়া কমপ্লেক্সের মূল স্টেডিয়ামে। স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টায় শুরু হয় মূল অনুষ্ঠান। মূল অনুষ্ঠান শুরু হওয়ার কিছুক্ষণ আগে বৃষ্টি বন্ধ হয়। সমাপনী অনুষ্ঠানের মঞ্চটা ছিল ভিন্ন রকম। গান ও নাচের জন্য বড় মঞ্চ। মঞ্চের দুই পাশ থেকেই গান হয়েছে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ইন্দোনেশিয়ার সংস্কৃতি, জীবনযাত্রার বৈচিত্র্য তুলে ধরলেও সমাপনী অনুষ্ঠান ছিল অনেকটাই সঙ্গীতনির্ভর। গিগি, আইকন, বিসিএলের মতো জনপ্রিয় শিল্পীরা গান গেয়ে জিবিকে মাতিয়ে তোলেন। ইন্দোনেশিয়ান সঙ্গীতের পাশাপাশি আরবি, হিন্দি গানও পরিবেশন করাও হয়। সঙ্গীতের সঙ্গে প্রযুক্তির ছোঁয়া ছিল চোখে পড়ার মতো।

ইন্দোনেশিয়ার জাতীয় সঙ্গীত দিয়ে স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টায় শুরু হয় অনুষ্ঠান। একটি সঙ্গীত ডিসপ্লের পর হয় মার্চপাস্ট। বাংলাদেশের পতাকা বহন করেন সদ্য অবসরে যাওয়া জাতীয় দলের তারকা হকি খেলোয়াড় মামুনুর রহমান চয়ন।

সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আগে আনুষ্ঠানিক পর্ব ছিল। আনুষ্ঠানিক পর্বে অলিম্পিক কাউন্সিল অব এশিয়ার সভাপতি আহমেদ ফাহাদ আল সাবাহ স্থানীয় সময় রাত ৮টায় গেমসের সমাপ্তি ঘোষণা করেন। ট্রাফিকের শহর হিসেবে খ্যাত জাকার্তা। তার বক্তব্যে জাকার্তার ট্রাফিক ও নিরাপত্তাকর্মীদের বিশেষ ধন্যবাদ দিয়েছেন, ‘অনেক পরিশ্রম করেছে গেমস সুষ্ঠুভাবে আয়োজনের জন্য, তারা বিশেষ ধন্যবাদ প্রাপ্য।’ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে থাকলেও সমাপনী অনুষ্ঠানে ছিলেন না প্রেসিডেন্ট জোকো ইউদো। লম্বক থেকে ভিডিওবার্তা দিয়েছেন অবশ্য। ভিডিওবার্তায় গেমসসংশ্লিষ্ট সবার প্রতি আন্তরিক ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। সমাপনী অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন আইওসি সভাপতি ড. টমাস বার।

জাকার্তা-পালেম্বাং এশিয়ান গেমসের উদ্বোধনের মতো সমাপনীতেও আয়োজনের কোনো কমতি ছিল না। স্থানীয় আয়োজকরা নিজেদের যোগ্যতার প্রমাণ করতে কত চেষ্টাই না করেছেন। তাদের সে চেষ্টাতে কিছুটা বাগড়া দিয়েছিল প্রকৃতি। কিন্তু কোনো বাধাই হার মানাতে পারেনি সফল এ সমাপ্তির। রাতের কালো আঁধার ভেদ করে হাজারো লাল-নীল রশ্মির আলোকচ্ছটায় আলোকিত হয়ে ওঠে জাকার্তার আকাশ। করুণ সুরে বিদায় জানানো হয় গেমসের তিন মাসকটকে (অতুন, বিনবিন, কাকা) বিদায় জানানো হয়। একই সঙ্গে স্বাগত জানানো হয় ২০২২ সালে চীনের হ্যানসো শহরে অনুষ্ঠেয় এশিয়ান গেমসকে। ওসিএ’র পতাকা ইন্দোনেশিয়ার পক্ষ থেকে চায়নিজ অলিম্পিক কমিটিকে দেওয়া হয়। হ্যানসো প্রদেশের মেয়র ওসিএ’র পতাকা গ্রহণ করেন।

বিকাল থেকেই আচমকা কালো হতে শুরু করে জাকার্তার আকাশ। হঠাৎ করেই বিকাল ৫টায় শুরু হয় বৃষ্টি। কিন্তু প্রকৃতির কোনো বাধাই মানেননি দর্শকরা। দল বেঁধে ঠিক সময়েই হাজির হন গেলোরা বুকার্নো ক্রীড়া কমপ্লেক্সের মূল স্টেডিয়ামে। স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টায় শুরু হয় মূল অনুষ্ঠান। মূল অনুষ্ঠান শুরু হওয়ার কিছুক্ষণ আগে বৃষ্টি বন্ধ হয়। সমাপনী অনুষ্ঠানের মঞ্চটা ছিল ভিন্ন রকম। গান ও নাচের জন্য বড় মঞ্চ। মঞ্চের দুই পাশ থেকেই গান হয়েছে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ইন্দোনেশিয়ার সংস্কৃতি, জীবনযাত্রার বৈচিত্র্য তুলে ধরলেও সমাপনী অনুষ্ঠান ছিল অনেকটাই সঙ্গীতনির্ভর। গিগি, আইকন, বিসিএলের মতো জনপ্রিয় শিল্পীরা গান গেয়ে জিবিকে মাতিয়ে তোলেন। ইন্দোনেশিয়ান সঙ্গীতের পাশাপাশি আরবি, হিন্দি গানও পরিবেশন করাও হয়। সঙ্গীতের সঙ্গে প্রযুক্তির ছোঁয়া ছিল চোখে পড়ার মতো।

ইন্দোনেশিয়ার জাতীয় সঙ্গীত দিয়ে স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টায় শুরু হয় অনুষ্ঠান। একটি সঙ্গীত ডিসপ্লের পর হয় মার্চপাস্ট। বাংলাদেশের পতাকা বহন করেন সদ্য অবসরে যাওয়া জাতীয় দলের তারকা হকি খেলোয়াড় মামুনুর রহমান চয়ন।

সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আগে আনুষ্ঠানিক পর্ব ছিল। আনুষ্ঠানিক পর্বে অলিম্পিক কাউন্সিল অব এশিয়ার সভাপতি আহমেদ ফাহাদ আল সাবাহ স্থানীয় সময় রাত ৮টায় গেমসের সমাপ্তি ঘোষণা করেন। ট্রাফিকের শহর হিসেবে খ্যাত জাকার্তা। তার বক্তব্যে জাকার্তার ট্রাফিক ও নিরাপত্তাকর্মীদের বিশেষ ধন্যবাদ দিয়েছেন, ‘অনেক পরিশ্রম করেছে গেমস সুষ্ঠুভাবে আয়োজনের জন্য, তারা বিশেষ ধন্যবাদ প্রাপ্য।’ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে থাকলেও সমাপনী অনুষ্ঠানে ছিলেন না প্রেসিডেন্ট জোকো ইউদো। লম্বক থেকে ভিডিওবার্তা দিয়েছেন অবশ্য। ভিডিওবার্তায় গেমসসংশ্লিষ্ট সবার প্রতি আন্তরিক ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। সমাপনী অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন আইওসি সভাপতি ড. টমাস বার।

আরও পড়ুন



বাংলাদেশের খবর
  • ads
  • ads