• শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪২৮
পোশাকশ্রমিকদের ঝুঁকিভাতা দেওয়ার দাবি

সংগৃহীত ছবি

আমদানি-রফতানি

পোশাকশ্রমিকদের ঝুঁকিভাতা দেওয়ার দাবি

  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • প্রকাশিত ১৬ এপ্রিল ২০২১

জীবনের ঝুঁকি নিয়ে করোনার সময় কাজ অব্যাহত রেখে দেশের অর্থনীতির চাকা সচল রাখায় পোশাকশ্রমিকদের ঝুঁকিভাতা দেওয়ার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ কনফেডারেশন অব লেবার (বিসিএল) নামের একটি সংগঠন।

জীবনের ঝুঁকি নিয়ে করোনার সময় কাজ অব্যাহত রেখে দেশের অর্থনীতির চাকা সচল রাখায় পোশাকশ্রমিকদের ঝুঁকিভাতা দেওয়ার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ কনফেডারেশন অব লেবার (বিসিএল) নামের একটি সংগঠন। গত মঙ্গলবার করোনাকালে শ্রমিক স্বার্থ নিয়ে আয়োজিত এক ভার্চুয়াল আলোচনা সভায় এ দাবি জানায় সংগঠনটি। সভায় বক্তারা বলেন, সরকার ঘোষিত লকডাউনে সবকিছু বন্ধ থাকলেও দেশের অর্থনীতির গতি সচল রাখার স্বার্থে শিল্পকারখানা খোলা রাখা হয়েছে। শ্রমিকদের স্বাস্থ্যবিধি ও যাতায়াতের জন্য সরকারি নির্দেশনা থাকলেও অনেক মালিকই কোনো ব্যবস্থা নেননি। শ্রমিকদের যাতায়াতে নিজস্ব পরিবহনের ব্যবস্থা রাখার নির্দেশ দেওয়া হলেও বেশিরভাগ কারখানা সে ব্যবস্থা করেনি। ফলে করোনা মহামারিতে শ্রমিকদের ঝুঁকি নিয়ে কারাখানায় যাতায়াত করতে হচ্ছে। তারা বলেন, শ্রমিক নেতাদের পরামর্শক্রমে সব সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে বলে মালিকরা দাবি করলেও প্রকৃতপক্ষে তারা কোনো ধরনের পরামর্শ ছাড়াই নিজেদের সিদ্ধান্ত শ্রমিকদের ওপরে চাপিয়ে দিচ্ছেন। করোনা মহামারিতে কর্মক্ষেত্রে থাকা সরকারি ও বেসরকারি চাকরিজীবীদের ঝুঁকিভাতা দেওয়া হলেও জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পোশাক শিল্পের সার্বিক উন্নয়নে ও মূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের লক্ষ্যে নিরবচ্ছিন্নভাবে কাজ করে চলা পোশাক শ্রমিকদের কোনো ধরনের ঝুঁকিভাতা দেওয়া হয় না।  বক্তারা আরো বলেন, আমরা বাংলাদেশ কনফেডারেশন অব লেবারের পক্ষ থেকে করোনাকালে স্বাস্থ্যঝুঁকি নিয়ে কাজ করা সব পোশাক শ্রমিককে ঝুঁকিভাতা দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি। পাশাপাশি ২০ রমজানে সব শ্রমিক-কর্মচারীর বেতন-ভাতা ও ঈদ বোনাস দিতে হবে। এ মুহূর্তে করোনার অজুহাতে কোনো শ্রমিককে ছাঁটাই করা যাবে না।

শ্রমিক নেতা বাহারানে সুলতান বাহারের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন আয়োজক সংগঠনের নেতা সুলতানা বেগম, নাজিম উদ্দিন আকন্দ, মাহাতাব উদ্দিন সহিদ, শামীম খান, আলমগীর রনি, জাহানারা বেগম, শামীমা শিরিন, এইচ. এম. বিল্লাল, কফিল উদ্দিন প্রমুখ।মঙ্গলবার (১৩ এপ্রিল) করোনাকালে শ্রমিকস্বার্থ নিয়ে আয়োজিত এক ভার্চুয়াল আলোচনা সভায় এ দাবি জানায় সংগঠনটি। সভায় বক্তারা বলেন, সরকার ঘোষিত লকডাউনে সবকিছু বন্ধ থাকলেও দেশের অর্থনীতির গতি সচল রাখার স্বার্থে শিল্পকারখানা খোলা রাখা হয়েছে। শ্রমিকদের স্বাস্থ্যবিধি ও যাতায়াতের জন্য সরকারি নির্দেশনা থাকলেও অনেক মালিকই কোনো ব্যবস্থা নেননি। শ্রমিকদের যাতায়াতে নিজস্ব পরিবহনের ব্যবস্থা রাখার নির্দেশ দেওয়া হলেও বেশিরভাগ কারখানা সে ব্যবস্থা করেনি। ফলে করোনা মহামারীতে শ্রমিকদের ঝুঁকি নিয়ে কারাখানায় যাতায়াত করতে হচ্ছে।

তারা বলেন, শ্রমিক নেতাদের পরামর্শক্রমে সব সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে বলে মালিকরা দাবি করলেও প্রকৃতপক্ষে তারা কোনো ধরনের পরামর্শ ছাড়াই নিজেদের সিদ্ধান্ত শ্রমিকদের ওপরে চাপিয়ে দিচ্ছেন। করোনা মহামারিতে কর্মক্ষেত্রে থাকা সরকারি ও বেসরকারি চাকরিজীবীদের ঝুঁকিভাতা দেওয়া হলেও জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পোশাক শিল্পের সার্বিক উন্নয়নে ও মূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের লক্ষ্যে নিরবচ্ছিন্নভাবে কাজ করে চলা পোশাক শ্রমিকদের কোনো ধরনের ঝুঁকিভাতা দেওয়া হয় না।

বক্তারা আরো বলেন, আমরা বাংলাদেশ কনফেডারেশন অব লেবারের পক্ষ থেকে করোনাকালে স্বাস্থ্যঝুঁকি নিয়ে কাজ করা সব পোশাক শ্রমিককে ঝুঁকিভাতা দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি। পাশাপাশি ২০ রমজানে সব শ্রমিক-কর্মচারীর বেতন-ভাতা ও ঈদ বোনাস দিতে হবে। এ মুহূর্তে করোনার অজুহাতে কোনো শ্রমিককে ছাঁটাই করা যাবে না। শ্রমিক নেতা বাহারানে সুলতান বাহারের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন আয়োজক সংগঠনের নেতা সুলতানা বেগম, নাজিম উদ্দিন আকন্দ, মাহাতাব উদ্দিন সহিদ, শামীম খান, আলমগীর রনি, জাহানারা বেগম, শামীমা শিরিন, এইচ. এম. বিল্লাল, কফিল উদ্দিন প্রমুখ।

আরও পড়ুন



বাংলাদেশের খবর
  • ads
  • ads