• শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪২৯
শিশুর খুশির ঈদ

সংগৃহীত ছবি

শিশু

শিশুর খুশির ঈদ

  • প্রকাশিত ০৮ মে ২০২১

ঈদ মানে আনন্দ। ঈদ মানেই নতুন জামা। শিশুরা ঈদকে এভাবেই ভাবে। আমাদের সবার আগে চিন্তা আসে পরিবারের এই ছোট্ট সদস্যের সাজ-পোশাক নিয়ে। করোনার কারণে অনেকেই হয়তোবা বাইরে ঘুরতে যাওয়ার কথা ভাবছেন না। এটাই স্বাভাবিক এবং সঠিক কাজ হলেও, শিশুর পোশাক কিন্তু চায়-ই চাই। শুধু পোশাক হলেই কিন্তু হবে না, সঙ্গে চাই জুতা, চুলের ক্লিপ, ব্যান্ড, চুড়িসহ সাজসজ্জার নানা অনুষঙ্গ

কেমন হবে সাজ : মেয়ে শিশুরা পোশাকের সঙ্গে মিলিয়ে জুতা, স্যান্ডেল এমনকি চুলের ক্লিপও পরতে পছন্দ করে। এক্ষেত্রে সুতি বা লিলেন কাপড়ের পোশাক হলে ভালো হয়। এতে ওরা স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবে। পোশাকটি আরামদায়কও হবে। আর ছেলে শিশুর জন্য ফতুয়া, শার্ট বা টি-শার্ট ভালো হবে। যতটা পারা যায় সুতি কাপড় ব্যবহার করুন। সঙ্গে তো জুতা-স্যান্ডেল রয়েছেই। পোশাকের সঙ্গে সঙ্গে খেয়াল রাখুন সাজের বিষয়টিও। কেননা ওরা সাজগোজ বা আরাম বোঝে না। যাদের চুল ছোট সেসব বাচ্চার ঝুঁটি করে বা ক্লিপ দিয়ে চুল বেঁধে দিন। চুল বাঁধার উপযোগী না হলে বাজারে নানা ধরনের ব্যান্ড পাওয়া যায়। জামার সঙ্গে মিলিয়ে এটি পরিয়ে দিন। ভালো দেখাবে। বাসার আয়নার সামনে নিয়ে ধরলে দেখবেন খুব খুশি হয়েছে।

পোশাক : দেশীয় ফ্যাশন হাউসগুলো দুই থেকে ১২ বছর বয়সী শিশুদের জন্য রং ও বাহারি নকশাদার পোশাক এসেছে ঈদের বাজারে। প্রায় সব হাউসেই শিশুদের জন্য রয়েছে আলাদা কর্নার। মেয়ে শিশুদের জন্য রয়েছে সালোয়ার-কামিজ, ফ্রক, টপস, স্কার্ট, কুর্তা ও প্যান্ট। ছেলে শিশুদের জন্য পাঞ্জাবি, ফতুয়া শার্ট, টি-শার্ট ও প্যান্ট। গরমের কথা চিন্তা করে মেয়ে শিশুদের ঈদ পোশাকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে সালোয়ার-কামিজ ও ফ্রক। নকশায় গুরুত্ব পেয়েছে এসব পোশাক। নকশায় প্রাধান্য পাচ্ছে কারচুপি, অ্যামব্রয়ডারিসহ হাতের কাজ। বরাবরের মতো বেছে নিতে পারেন উজ্জ্বল রং। এবার ফ্যাশনে ছেলে শিশুদের পাঞ্জাবিতে কাপড় হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে অ্যান্ডি, সিল্ক, মসলিন ও খাদি।

আরও পড়ুন



বাংলাদেশের খবর
  • ads
  • ads