আসছে কোরবানির ঈদ। কালীগেঞ্জ দেখা মিলেছে বড় কোরবানির গরু ‘নেইমারের’। এই নেইমারের দাম ১৫ লাখ টাকা হাঁকিয়েছেন গরুর মালিক। বিশাল এই ষাঁড়টি দেখতে আশপাশের মানুষ প্রতিদিনই ভিড় করছেন।
গরুটির মালিক এনামুল হোসেনের বলেন, শখের গরুটির নাম রেখেছি ‘নেইমার’। দুই বছর আগে পাশের গাজীর বাজার গরু হাট থেকে দুই লাভ টাকা কিনেছিলাম। আমার বাবা ও দুই ভাই গরুটি লালন-পালন করেন। তিনজনই প্রতিদিনই গরুর পিছনে সময় দেন। গরুটির ওজন হবে প্রায় এক হাজার কেজি। প্রতিদিনই প্রায় ৫০০ টাকার খাবার দিতে হয় গরুটির। খাবারের মধ্যে ছোলা, খেসারির ডাল, ভুট্টা, কুঁড়ো, খইল, ভাত ও কাঁচা ঘাস রয়েছে। উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. এএসএম আতিকুজ্জামান বলেন, উপজেলার মল্লিকপুর গ্রামে বড় একটি ষাঁড়ের খবর শুনেছি। বিভিন্ন সময় তারা পরামর্শ নিয়েছে। তিনি জানান, এ উপজেলায় এবারের কোরবানি ঈদ সামনে রেখে ১৩ হাজার ২৩৬টি গরু ও সাত হাজার ১৭১টি ছাগল প্রস্তুত রয়েছে। যে কারণে এবার কোরবানিতে পশুর কোনো ঘাটতি হবে না বলে মনে করেন তিনি।