• বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪২৯
কুমিল্লা সিটির  ভোট গ্রহণ কাল

কুসিক নির্বাচনের প্রচারণার শেষ দিনে গণমাধ্যমের মুখোমুখি হন দুই মেয়র প্রার্থী নিজামুদ্দিন কায়সার ও মনিরুল হক সাক্কু

ছবি: বাংলাদেশের খবর

নির্বাচন

কুমিল্লায় ভোট গ্রহণ কাল

  • কুমিল্লা প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত ১৪ জুন ২০২২

কাল ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে কুমিল্লা সিটি করপোরেশন-কুসিক নির্বাচনের। প্রথমবারের মতো কুমিল্লা ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) এ ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। ইতিমধ্যে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে সার্বিক প্রস্তুতি শেষ করেছে নির্বাচন কমিশন। গতকাল সোমবার মধ্যরাত পর্যন্ত চলে ভোটারদের কাছে গিয়ে প্রতিশ্রুতি আর পাশে থাকার আশ্বাস দেওয়া, মিছিল-মাইকিংয়ের কর্মসূচি। এদিকে, কুসিক নির্বাচনে মেয়র প্রার্থীদের নজর ১৯ থেকে ২৭ নম্বর এই ৯টি ওয়ার্ডের ৬০ হাজার ভোটের দিকে।

কুমিল্লার নগর পিতা কে হবেন? তা জানা যাবে এই নির্বাচনের মধ্যদিয়ে। গতকাল মধ্যরাত পর্যন্ত ব্যস্ততায় দম ফেলার ফুসরত ছিল না প্রার্থী এবং কর্মী-সমর্থকদের।

২৭ মে প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পর শুরু হয় নির্বাচনি প্রচার। নির্বাচন কমিশনের বেঁধে দেওয়া সময় অনুযায়ী, গতকাল মধ্যরাতে প্রচার শেষ করেন প্রার্থীরা।

নগরীর ২৭টি ওয়ার্ডে মোট ভোটার সংখ্যা দুই লাখ ২৯ হাজার ৯২০ জন। এর মধ্যে নারী ভোটার এক লাখ ১৭ হাজার ৯২ জন ও পুরুষ ভোটার এক লাখ ১২ হাজার ৮২৬ জন। তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার রয়েছেন দুইজন। এবারে ২২ হাজার নতুন ভোটারদেরও ফ্যাক্টর মনে করছেন প্রার্থীরা।

কুসিক নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. শাহেদুন্নবী চৌধুরী বলেন, এরই মধ্যে আমাদের সার্বিক প্রস্তুতি শেষ হয়েছে। আশা করছি, একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সব ঠিকঠাক থাকলে কাল সকাল থেকে ভোটাররা কেন্দ্রে গিয়ে পছন্দের প্রার্থীদের ভোট দিবে কোনো রকম ভয়ভীতি ছাড়া।

আগামী ১৫ জুন কুমিল্লার সিটির তৃতীয় নির্বাচনে ইভিএমে (ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে) ভোট দেবেন ২৭ ওয়ার্ডের দুই লাখের বেশি ভোটার। এবারে প্রচারে ভোটাররা ঘুরেফিরে জানিয়েছেন তারা ‘নগর পিতা’ নন, চাইছেন ‘নগর সেবক’।

আগামী ১৫ জুন অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া কুমিল্লা সিটি করপোরেশন (কুসিক) নির্বাচনে মেয়র প্রার্থীদের নজর ৯টি ওয়ার্ডে। নগরীর ১৯ থেকে ২৭ নম্বর ওয়ার্ডে প্রায় ৬০ হাজার ভোটারের বাস। এই ওয়ার্ডগুলোর ভোটেই ভাগ্যের চাকা ঘুরতে পারে প্রার্থীদের। স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে এমন আভাসই পাওয়া গেছে।

আসন্ন নির্বাচনে তৃতীয়বারের মতো মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন বর্তমান মেয়র ও বিএনপি থেকে বহিষ্কৃত মনিরুল হক সাক্কু। আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনি মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আরফানুল হক রিফাত ও বিএনপি থেকে বহিষ্কৃত নেতা নিজাম উদ্দিন কায়সার। আরফানুল হক রিফাত ছাড়া বাকি দুজনই স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনি লড়াইয়ে নেমেছেন। নির্বাচনের দিন যত এগিয়ে আসছে প্রার্থীরা তত ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রচার-প্রচারণায়।

৯টি ওয়ার্ডের মধ্যে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়, কোটবাড়ি, পদুয়ার বাজার বিশ্বরোড, চৌয়ারা বাজার, রঘুপুর, বাখরাবাদ, ইয়াসিন মার্কেটসহ আরো কিছু এলাকা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। এসব এলাকায় প্রায় ৭০ শতাংশ ভোট নিয়ন্ত্রণ করেন বিএনপি নেতা মনিরুল হক চৌধুরী। আর কিছু অংশের ভোট নিয়ন্ত্রণ করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।

কুসিক নির্বাচনে এ ভোটগুলো প্রার্থীদের জয়ের জন্য নিয়ামক শক্তি হয়ে উঠবে। মেয়র প্রার্থীদের মধ্যে যারা এই ভোটগুলো বাগে আনতে পারবেন তারাই কুসিক মেয়র হিসেবে জয়ের দ্বারপ্রান্তে চলে যাবেন-এমনটাই দাবি সাধারণ ভোটারদের। কুমিল্লা শহরের বিভিন্ন প্রান্ত ঘুরে জানা গেছে, ভোটের মাঠের আরো নানা রকম হিসাব। কুমিল্লা শহরের কেউই এখনো কাউকে মেয়র হিসেবে এগিয়ে রাখতে পারছেন না।

তারা বলছেন, শেষ পর্যন্ত কে জয়ী হবেন তা বলা মুশকিল। তবে সব প্রার্থীরই সুবিধা-অসুবিধা দুটোই রয়েছে। আওয়ামী লীগের ভোট যেমন অন্য বাক্সে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে, তেমনি বিএনপির ভোটও দুই প্রার্থী মধ্যে ভাগাভাগি হবে। ফলে সব প্রার্থীরই টার্গেট ৬০ হাজার ভোটের দিকে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে নৌকার প্রার্থী কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আরফানুল হক রিফাত বলেন, কুমিল্লা শহরের যারা ভোটার আমি সবার ভোট প্রত্যাশা করছি। সবার কাছে ভোট ও দোয়া চাই।

বর্তমান মেয়র সাক্কুরও খেয়াল ৯ ওয়ার্ড। তবে ৯টি ওয়ার্ডের ভোটের নিয়ন্ত্রক মনিরুল হক চৌধুরী। তিনি সাক্কুর দিকেই ঝুঁকে আছেন বলে দাবি করেন সাক্কুর নির্বাচন সমন্বয়ের করার দায়িত্বে থাকা এক নেতা। ওই নেতা বলেন, সাক্কুর পক্ষে ভোটবাক্সে বিভিন্ন দলের ভোট পড়বে। ভোটের মাঠে তেমন আওয়াজ পাওয়া যাচ্ছে।

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে মনিরুল হক সাক্কু বলেন, ভোটারদের আওয়াজ কম। সুষ্ঠু ভোট অনুষ্ঠিত হলে আমি জিতবো।

এ ছাড়া ভোটে মেয়র প্রার্থী পাঁচজন হলেও দলের মতের বাইরে গিয়ে ভোটে দাঁড়ানো বিএনপিপন্থি স্বতন্ত্র প্রার্থী সদ্য সাবেক মেয়র মনিরুল হক সাক্কু এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী নিজাম উদ্দিন কায়সার নির্বাচনি উত্তাপ এনেছেন শুরু থেকেই। তারা দুজনেই বিএনপি থেকে চিরতরে বহিষ্কৃত। এ ছাড়া কুমিল্লা সিটি পুনরুদ্ধারের টার্গেট নিয়েই ভোটের লড়াইয়ে আছেন আরেক ‘হেভিওয়েট’ প্রার্থী আওয়ামী লীগের আরফানুল হক রিফাত।

নির্বাচনে জয়ী হলে আগের বাকি থাকা কাজ সম্পন্ন করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন তিন হেভিওয়েট প্রার্থীর মধ্যে অন্যতম ‘টেবিল ঘড়ি’ প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে আসা সাক্কু। আর ‘ঘোড়া’ প্রতীক নিয়ে ভোটে দাঁড়ানো নিজাম উদ্দিন কায়সারের বিশ্বাস, মানুষ পরিবর্তন চায় বলেই তাকে ভোট দেবে। এদিকে নৌকার রিফাতের মূল অভিযোগ সাক্কু ‘লুটেপুটে’ খেয়েছেন, আর তাই মানুষ বেছে নেবেন তাকেই। তাই শেষ সময়ের প্রচার-গণসংযোগেও একে অপরকে দুষেছেন তারা।

গতকাল সোমবার সীমাহীন ব্যস্ত সময় পার করছেন কাউন্সিলর প্রার্থীরাও। প্রার্থীদের কর্মী-সমর্থকদের স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত নগরীর রাস্তা, অলিগলি। সোমবারের চিত্রও প্রায় একই।  

সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪টা নাগাদ নগরীর টাউন হলে ‘ভোটার শিক্ষণ’ প্রদর্শনী করা হয়েছে নির্বাচন কমিশনের উদ্যোগে। এ সময় ভোটারদের ইভিএমে ভোট দেওয়ার পদ্ধতি শেখান হয়। সোমবার নির্বাচনের ১০৫টি কেন্দ্রে মগ ভোটিং অনুষ্ঠিত হয়।

আরফানুল হক রিফাত গত রোববার ও সোমবার দিনব্যাপী নগরীর বিভিন্ন ওয়ার্ডে গণসংযোগ, পথসভা ও উঠান বৈঠক করেছেন।

এ সময় তিনি সাংবাদিকদের বলেন, গত ১৬ বছরে সাক্কু পৌরসভা ও সিটি করপোরেশনের মেয়র ছিলেন। আমি বলতে চাই, তিনি সর্বক্ষেত্রে ব্যর্থ হয়েছেন। নগরবাসী তাদের প্রত্যাশিত সেবা পায়নি। বিশেষ করে যানজট ও জলাবদ্ধতা নিরসনে তিনি পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছেন। যা বরাদ্দ এসেছে তার বেশিরভাগই লুটপাট হয়েছে।

এ ছাড়া সাক্কু একজন দুর্নীতিবাজ ব্যক্তি। এবার মানুষ তার পরিবর্তন চায়। এবার উন্নয়নের স্বার্থে কুমিল্লার মানুষ নৌকাকে বেছে নেবে।

স্বতন্ত্র প্রার্থী মনিরুল হক সাক্কু গত রোববার দিনভর গণসংযোগ করেছেন নগরীর ১১ ও ১২ নম্বর এলাকায়। এরপর গতকাল বাকি যেসব জায়গায় আবার দরকার তিনি সেসব স্থানে কয়েকটি উঠান বৈঠকও সেরেছেন।

সাক্কুর ভাষ্য, কুমিল্লার মানুষ সব বোঝে, অপপ্রচার চালিয়ে তাদেরকে বোকা বানানো যাবে না। উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে মানুষ তার পাশে থাকবে।

আমি মানুষের পাশে আছি। কুমিল্লা সিটির যানজট ও জলাবদ্ধতা পরিপূর্ণ নিরসনে যেসব পরিকল্পনা করা হয়েছে, তা স্থায়ীভাবে বাস্তবায়ন করতে আরো তিন বছর সময় দরকার। আমি দুই টার্মের নির্বাচিত মেয়র হিসেবে কুমিল্লার আধুনিকায়নে ভূমিকা রেখেছি। সিটির ৭০ শতাংশ কাজ শেষ, বাকি ৩০ শতাংশ কাজ শেষ করার জন্য আরেকবার সুযোগ চাই।

 গতকাল দিনব্যাপী নগরীর ৩, ৫, ১৮ ও  ২২ নম্বর ওয়ার্ডে এলাকায় গণসংযোগ, উঠান বৈঠক ও পথসভা করেছেন বিএনপিপন্থি আরেক স্বতন্ত্র প্রার্থী নিজাম উদ্দিন কায়সার। রাত ১২ টা পর্যন্ত চলে তাদের প্রচারনা।

তিনি বলেন, প্রতিপক্ষের লোকজন ভোটের দিন ভোটারদের ভয়ভীতি দেখাতে পারে বলে শঙ্কা তার। তিনি প্রশাসনের সহযোগিতা চাইছেন না বরং প্রশাসনকে নিরপেক্ষ ভূমিকায় দেখতে চান।

২০১৮ সালে যেভাবে ভোট হয়েছে সেটির পুনরাবৃত্তি যেন না হয় সেটাই চাচ্ছি। আমি নিরাপদ সমপ্রীতির কুমিল্লা নগরী চাই। কুমিল্লার মানুষ দুর্নীতিবাজ ও মাদক কারবারিদের বয়কট করেছে। চারদিকে ঘোড়ার গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে।

এ ছাড়া মেয়র পদে আর দুই প্রার্থী হলেন- ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের রাশেদুল ইসলাম, যিনি ‘হাতপাখা’ প্রতীকে ভোটের লড়াইয়ে নেমেছেন। আর হরিণ প্রতীকে আছেন কুমিল্লা নাগরিক ফোরামের সভাপতি কামরুল আহসান বাবুল। এই দুজন নিয়ে অতটা আলোচনা নেই মাঠে এবং তারা প্রচারও চালিয়েছেন সীমিত আকারে।

কুমিল্লা সিটিতে সর্বশেষ ভোট হয়েছিল ২০১৭ সালের ৩০মার্চ। নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি দায়িত্ব নেওয়ার পর সে বছরের ১৭ মে প্রথম সভা হয়। তাদের পাঁচ বছর মেয়াদ পূর্ণ হয়েছে চলতি বছরের ১৬ মে।

দুটি পৌরসভা নিয়ে ২০১১ সালের জুলাই মাসে কুমিল্লা সিটি করপোরেশন গঠিত হওয়ার পর এ পর্যন্ত দুটি নির্বাচন হয়েছে। ১০ বছর আগে প্রথম নির্বাচন নির্দলীয় প্রতীকে হলেও ২০১৭ সালে দলীয় প্রতীকে মেয়র নির্বাচন হয়। দুই নির্বাচনেই ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থীকে পরাজিত করে জয়ী হয় বিএনপির প্রার্থী।

নগরীর ২৭টি ওয়ার্ডে মোট ভোটার সংখ্যা দুই লাখ ২৯ হাজার ৯২০ জন। এর মধ্যে নারী ভোটার এক লাখ ১৭ হাজার ৯২ জন ও পুরুষ ভোটার এক লাখ ১২ হাজার ৮২৬ জন। তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার রয়েছেন দুইজন। এবারে ২২ হাজার নতুন ভোটারদেরও ফ্যাক্টর মনে করছেন প্রার্থীরা।

প্রতিপক্ষের লোকজন ভোটের দিন ভোটারদের ভয়ভীতি দেখাতে পারে বলে শঙ্কা তার। তিনি প্রশাসনের সহযোগিতা চাইছেন না বরং প্রশাসনকে নিরপেক্ষ ভূমিকায় দেখতে চান।

২০১৮ সালে যেভাবে ভোট হয়েছে সেটির পুনরাবৃত্তি যেন না হয় সেটাই চাচ্ছি। আমি নিরাপদ সমপ্রীতির কুমিল্লা নগরী চাই। কুমিল্লার মানুষ দুর্নীতিবাজ ও মাদক কারবারিদের বয়কট করেছে। চারদিকে ঘোড়ার গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে।

এ ছাড়া মেয়র পদে আর দুই প্রার্থী হলেন- ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের রাশেদুল ইসলাম, যিনি ‘হাতপাখা’ প্রতীকে ভোটের লাড়াইয়ে নেমেছেন। আর হরিণ প্রতীকে আছেন কুমিল্লা নাগরিক ফোরামের সভাপতি কামরুল আহসান বাবুল। এই দুজন নিয়ে অতটা আলোচনা নেই মাঠে, এবং তারা প্রচারও চালিয়েছেন সীমিত আকারে।

কুমিল্লা সিটিতে সর্বশেষ ভোট হয়েছিল ২০১৭ সালের ৩০ মার্চ। নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি দায়িত্ব নেওয়ার পর সে বছরের ১৭ মে প্রথম সভা হয়। তাদের পাঁচ বছর মেয়াদ পূর্ণ হয়েছে চলতি বছরের ১৬ মে।

দুটি পৌরসভা নিয়ে ২০১১ সালের জুলাই মাসে কুমিল্লা সিটি করপোরেশন গঠিত হওয়ার পর এ পর্যন্ত দুটি নির্বাচন হয়েছে। ১০ বছর আগে প্রথম নির্বাচন নির্দলীয় প্রতীকে হলেও ২০১৭ সালে দলীয় প্রতীকে মেয়র নির্বাচন হয়। দুই নির্বাচনেই ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থীকে পরাজিত করে জয়ী হয় বিএনপির প্রার্থী।

আরও পড়ুন



বাংলাদেশের খবর
  • ads
  • ads