• শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪২৯
নিরাপদ খাদ্য ও কৃষি ব্যবস্থাপনা

ছবি : বাংলাদেশের খবর

পর্যবেক্ষণ

গোলটেবিল আলোচনা

নিরাপদ খাদ্য ও কৃষি ব্যবস্থাপনা

  • বাংলাদেশের খবর
  • প্রকাশিত ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯

আজিজুল ইসলাম ভূঁইয়া : দেশে এখন খাদ্যের অভাব নেই, তবে নিরাপদ খাদ্যের অভাব আছে। কৃষিতে অতিমাত্রায় কীটনাশকের ব্যবহার বড় ধরনের স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করছে। খামারের মাছ-মুরগিকে অ্যান্টিবায়োটিক আর ক্ষতিকর উপাদানযুক্ত খাবার দেওয়া হচ্ছে। এসব জেনে জনগণের মনে খাদ্য সম্পর্কে নাভিশ্বাসের সৃষ্টি হয়েছে। এমন অবস্থার প্রেক্ষিতে দৈনিক বাংলাদেশের খবরের আজকের গোলটেবিল আয়োজন : ‘নিরাপদ খাদ্য ও কৃষি ব্যবস্থাপনা’ জনস্বার্থে খুবই প্রাসঙ্গিক বিষয়। আমরা এই আলোচনা থেকে এ সমস্যার সমাধার খুঁজে পাওয়ার চেষ্টা করব।

ড. শাহ মুনীর হোসেন : মানুষের শরীরের যেসব রোগ হয়, তার মধ্যে ২০০ রোগ কোনো না কোনোভাবে খাদ্যের মাধ্যমে হয়ে থাকে। তাই খাদ্য নিরাপত্তা নিয়ে ভাবনার বিষয়টি খুবই প্রাসঙ্গিক। আবার আমরা কৃষিজ উৎপাদিত পণ্য এবং প্রসেড ফুড বেঁচে থাকার জন্য খাই। এ কারণে কৃষি ও নিরাপদ খাদ্য-বিষয় দুটি সম্পূরক। তাই খাদ্য নিরাপদ চাইলে নিরাপদ কৃষিজ উৎপাদনের কথাও ভাবতে হবে। স্বাস্থ্য ব্যবস্থার মতো অপ্রয়োজনীয়ভাবে কৃষিজ উৎপাদনে সার বিষ প্রয়োগের মাত্রাকে সহনীয় মানব শরীরের জন্য নিরাপদ পর্যায়ে কমিয়ে আনতে হবে। আমরা আনসেফ ফুডের কারণে অনেক ধরনের অসুখে ভুগি এবং এ কারণে অনেক অর্থ খরচ হয় চিকিৎসার পেছনে। এ অপচয় কমাতে পারি মাঠপর্যায়ে উৎপাদনের ক্ষেত্রে সচেতনতা বাড়িয়ে।

ড. ফাহ আনসারি : খাদ্য উৎপাদনে প্রযুক্তির ব্যবহারও আধুনিক কৃষি পরিচর্যা হয়েছে অত্যাবশ্যকীয়। বাংলাদেশের উন্নয়নের নতুন এজেন্ডা হবে নিরাপদ পুষ্টিকর খাবার নিশ্চিত করা ও আগামী প্রজন্মের জন্য প্রাকৃতিক পরিবেশ সংরক্ষণের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে। সেজন্য অতিমাত্রায় বিষাক্ত বালাইনাশক আমদানি অনুমোদন অনতিবিলম্বে স্থগিত করে নিরাপদ বালাইনাশক স্থানীয়ভাবে উৎপাদনে সরকারকে বিশেষ সুবিধা দিতে হবে। তুলনামূলকভাবে আমাদের দেশের খাবার অনেকটাই স্বাস্থ্যসম্মত। কিন্তু তারপরও আমরা বিদেশি খাবারে ঝুঁকে পড়ছি। যদিও ওসব কতটা নিরাপদ সে বিষয়ে যথেষ্ট সন্দেহ রয়ে গেছে। তাই এখন আমাদের উচিত নিজেদের শস্য দিয়ে তৈরি খাদ্যের বেশি বেশি প্রমোশন করা।

ড. ওয়ায়েস কবীর : বাংলাদেশের খাদ্য ব্যবস্থাপনা এখনো ফার্স্ট জেনারেশনে আছে, যেখানে উন্নত বিশ্বে তা সেকেন্ড জেনারেশনে। আমাদের মাছে খাদ্য বিষয়ে সচেতনতা বাড়ছে। সবাই সচেতন হলেই খাদ্য নিরাপত্তার বিষয়টি নিশ্চিত হবে। তবে খাদ্যের দূষণ নিয়ে আমাদের ধারণার অভাব রয়েছে। কিছু ক্ষেত্রে নিরাপদ খাদ্যও ভুল গবেষণার কারণে অনিরাপদ বলা হচ্ছে। এসব বিষয়ে সবার পরিষ্কার ধারণা প্রয়োজন। আমি মনে করি, নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের অফিস জেলায় জেলায়, এমনকি উপজেলা পর্যায়ে থাকলে খাদ্য নিরাপত্তা, সচেতনতা ও সুফল পাওয়া যাবে।

ড. মনিরুল ইসলাম : অ্যান্টিবায়োটিক সচেতনতাই একমাত্র খাদ্য নিরাপত্তার নিয়ামক নয়। সচেতনতা বাড়াতে হবে। একই সঙ্গে তথ্য বিকৃতি বা ভুল তথ্য যেন ছড়িয়ে না পড়ে, সেদিকে নজর দিতে হবে। খাদ্য নিয়ে আমাদের জ্ঞানের অভাব খুব বেশি। কাঁচা খাবারে সামান্য পরিমাণে ক্ষতিকারক উপাদান নিয়ে আমরা চিন্তায় পড়ে যাই। কিন্তু গবেষণা বলছে, ৯৮ শতাংশ ক্ষতিকারক উপাদান রান্নার পড়ে থাকে না। আর ধোয়ার পরেই ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ খাবার সম্পূর্ণ নিরাপদ হয়। তাই এ বিষয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে ব্যাপক প্রচারণা চালাতে হবে। একই সঙ্গে নিরাপদ কৃষিজ উৎপাদনের বিষয়ে কৃষকদের বারবার বোঝাতে হবে।

ড.  মো. ফজলুল করিম : কৃষক যদি ফসলে লাভ পান, তবে তিনি অবশ্যই গুণগত বীজ, কীটনাশক ব্যবহার করবেন। কিন্তু সেটা নিশ্চিত করা যাচ্ছে না। আবার কীটনাশকের ব্যবসায়ীরাও দায়িত্বশীল আচরণ করেন না। এজন্য প্রয়োজনে কৃষি আইনের শাসন জোরদার করতে হবে। আমি মনে করি, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, কৃষিপণ্য ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এবং মিডিয়ার সচেতনতা সৃষ্টির ভূমিকার ফলে খাদ্য অনেকটাই নিরাপদ হয়ে উঠবে।

অধ্যাপক ড. মো. আবদুল আলীম : উৎপাদিত সবজি জমি থেকে উত্তোলনের পর যখন তা বিক্রির জন্য বাজারে নিয়ে আসে তখন তা ধোয় না। জমি থেকে সরাসরি বাজারে নিয়ে আসে। অথচ এসব সবজি ধুয়ে বাজারে আনলে বিষক্রিয়া অনেকটাই কমে আসবে। তাছাড়া কীটনাশক প্রয়োগের কত দিন পর উৎপাদিত সবজি বিক্রির জন্য তুলতে পারবে, এসব বিষয়ে কৃষকদের সচেতন করে তুলতে হবে। আমরা দেখি পাইকারি বাজারগুলোতে অনিরাপদভাবে শাকসবজি রাখা হয়। আবার দেখা গেছে, কৃষক নিজেরা যেসব ফল বা সবজি খায় সেগুলোতে কীটনাশক বা বিষ মেশায় না। কেবল বিক্রির উদ্দেশ্যে কৃষিজ উৎপাদনে বিষ বা কীটনাশক মেশানো হয়। তাই এসব বিষয়ে কৃষকদের আগে সচেতন করা দরকার।

শাহজাহান আলী বাদশা  : কৃষক পারেন না এমন কিছু নেই। নিরাপদ উপকরণ ও প্রযুক্তি পেলেই শুধু নিরাপদ খাদ্য উৎপাদন সম্ভব। মাটি ও পানি হচ্ছে কৃষির প্রধান দুটি উপাদান। নিরাপদ খাদ্যের জন্য মাটির স্বাস্থ্য ঠিক থাকতে হয়। আমাদের মাটি বন্ধ্যা হয়ে গেছে। এতে রাসায়নিক কীটনাশকে ভর্তি। পানিতেও আর্সেনিক। মাটির নিরাপত্তায় জৈব কৃষি বিষয়ে কৃষক সমাজে ব্যাপক সচেতনতা বাড়াতে হবে। কৃষকদের প্রযুক্তির আর প্রশিক্ষণ দিলে কৃষক অনিরাপদ কৃষিপণ্য উৎপাদন করবে না। একই সঙ্গে কৃষকের অধিকারগুলো নিশ্চিত করতে হবে।  কারণ ন্যায্যমূল্য না পেলে কৃষক কী করে বেশি খরচ করে নিরাপদ ফসল ফলাবে সেটাও ভাবতে হবে। আপনারা নিরাপদ উপকরণ ও প্রযুক্তি দেন, আমরা আপনাদের নিরাপদ খাদ্য দেব।

মো. হামিদুর রহমান : আমি মনে করি, নলেজ গ্যাপ, সিস্টেম গ্যাপ এবং পলিসি গ্যাপগুলো আগে দূর করা দরকার। ফসল বা খাদ্য কী করে অনিরাপদ হয়, এর কারণগুলো আগে চিহ্নিত করা দরকার। আমরা অনিরাপদ খাদ্যের বিষয়ে বিষ শব্দটি অতিমাত্রায় ব্যবহার করি- যা খুবই ভীতিকর। নিরাপদ খাদ্য উৎপাদন করতে হলে কৃষকদের মধ্যে নলেজ গ্যাপ কমাতে হবে। একই সঙ্গে জিএপি (গুড এগ্রিকালচারাল প্র্যাকটিসেস) সম্পর্কে কৃষকদের উদ্ধুদ্ধ করতে হবে। কৃষিজ উৎপাদন এবং ভোক্তার মধ্যে তথ্য বিভ্রান্তিকর যে দেয়াল তৈরি হয়েছে, সেটাকে সচেতনতা সৃষ্টির মাধ্যমে ভেঙে দিতে হবে।

এ এফ এম ফকরুল ইসলাম মুন্সী : সবার বক্তব্যে যেটা স্পষ্ট হয়ে উঠেছে তা হলো, ভেজাল আর নির্ভেজাল বিষয়ে ভুল তথ্য যেন প্রচারিত না হয়। এজন্য আমরা সবাই যদি সচেতন এবং দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করি তাহলেই খাদ্য নিরাপদ হবে। প্রসেস ফুডের ক্ষেত্রে সচেতনতা বাড়াতে হবে। খাদ্য উৎপাদন বা তৈরির ক্ষেত্রে কোয়ালিটি কন্ট্রোল নিশ্চিত করতে হবে। ফসলের মাঠ থেকে পণ্য তৈরি (প্রসেস ফুড) পর্যায়ের সর্বক্ষেত্রে কোয়ালিটি কন্ট্রোল নিশ্চিত করতে পারলে নিরাপদ খাদ্য নিয়ে আর বেশি ভাবতে হবে না।

মো. আবদুল ওয়াজেদ : গবেষণা ফলাফলকে কাজে লাগিয়ে কৃষকদের মাধ্যমে আমরা নিরাপদ কৃষিজ উৎপাদনে অনেকটাই সফলতা অর্জন করতে পেরেছি। এ ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে পারলে আমরা কাঙ্ক্ষিতভাবে নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে পারব। কৃষকপর্যায়ে কীটনাশকের ব্যবহার সম্পর্কে যেমন সচেতনতা সৃষ্টি করা জরুরি, তেমনি তাদের উৎপাদিত নিরাপদ কৃষিজ পণ্যের বাজার এবং এর প্রাপ্য মূল্যও নিশ্চিত করা দরকার। তা নাহলে কৃষক বেশি খরচ করে নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনে উৎসাহ হারাবে।

ড. মো. সাহিনুল ইসলাম : যেসব কৃষক নিরাপদ খাদ্য উৎপাদন করছেন, তাদের সন্মানিত করা গেলে অন্যরাও উদ্ধুদ্ধ হবেন। খেয়াল রাখতে হবে কৃষকরা যেন নিরাপদ কৃষিজ পণ্যের দাম ভালো পান। নিরাপদ কৃষি উৎপাদন-বিষয়ক অনুষ্ঠানের আয়োজন এবং এর প্রচারণা বাড়ালে সুফল পাওয়া যাবে।

ড. মো. আবদুল মুঈদ : নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনে আমরা নিরন্তর কাজ করছি। বালাইনাশক ব্যবস্থাপনার বিষয়ে প্রচার করা হচ্ছে। জৈব বালাইনাশকের ব্যবহার বাড়ছে। আমরা মনে করি ভোক্তাদের জন্য নিরাপদ সবজি কর্নার স্থাপন করা হলে সচেতনতা বাড়বে। আবার নিরাপদ কৃষিপণ্যের নির্ধারিত বাজার সৃষ্টি হবে। নিরাপদ খাদ্যের বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে রাজধানীসহ বিভিন্ন এলাকায় নিরাপদ খাদ্য কর্নার করা হবে। ওইসব কর্নারে সম্পূর্ণ নিরাপদ খাদ্য পাওয়া যাবে। এর ফলে জনগণের সচেতনতা বাড়বে। পাশাপাশি নিরাপদ খাদ্য হিসেবে অর্গানিক খাদ্যের একটি বড় বাজার তৈরি হবে, যেটা এখন বিশ্বজুড়ে সমাদৃত। এজন্য সেফ ফুড এগ্রিকালচার চর্চা বাড়াতে হবে। নিরাপদ কৃষির জন্য কৃষকদের সার্টিফিকেশন সিস্টেমমের কথাও ভাবতে হবে। এখন কোয়ানটিটি নয়, কোয়ালিটির বিষয়ে অধিক মনোযোগ দেওয়ার মোক্ষম সময়।

চেয়ারম্যান সৈয়দা সারওয়ার জাহান : আমরা খাদ্য নিরাপত্তা অর্জন করতে পেরেছি। খাদ্য এখন অনেক ক্ষেত্রে উদ্বৃত্ত। এখন দরকার খাদ্যকে নিরাপদ করার বিষয়ে কাজ করা। এজন্য সমন্বিতভাবে কাজ করা দরকার। নিরাপদ কৃষিজ পণ্য সিটি করপোরেশন পর্যায়ে বিক্রির ব্যবস্থা করা হবে। একটু দাম বেশি হলেও ভোক্তা যাতে এগুলো কিনে কৃষকদের উৎসাহিত করেন- এ বিষয়ে প্রচারণা দরকার। নিরাপদ খাদ্যের সারথি কৃষকদরদি মনোভাব সৃষ্টিতে জনসচেতনতা বাড়ানো দরকার। আমরা নিরাপদ খাদ্য নিশ্চয়তায় দায়বদ্ধ। কিন্তু আমাদের বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করতে হয়। সেক্ষেত্রে কিছু সমস্যা হয়। কারণ সবাই নিজের দায়িত্ব ঠিকমতো পালন করছেন কি? আমাদের মানসিকতার পরিবর্তন প্রয়োজন।

ডা. মো. ইকবাল রউফ মামুন : নিরাপদ খাদ্য প্রচারণা বিষয়ে ফ্যাক্টস এবং পারসেপশন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের মধ্যে বড় সমস্যাটি হচ্ছে নজেল গ্যাপ। এই নলেজ গ্যাপ কমাতে হলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর উদ্যোগে সাংবাদিকদের নিয়ে ওয়ার্কশপ করা যেতে পারে। বিভিন্ন পরীক্ষার ফলাফলে দেখা গেছে, ৯৪ শতাংশ খাদ্য নির্ভেজাল, তবু মাত্র ৬ শতাংশ খাদ্যে বিভিন্ন মাত্রায় ভেজাল হলেও শুধু ভেজালেরই প্রচারণাটা বেশি হয়। মনে রাখতে হবে মিডিয়ায় বিভ্রান্তিকর তথ্য চলে গেলে জনমনে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। ফলে সেসব উৎপাদিত পণ্যের ক্ষেত্রে ব্যাপক ক্ষতি হয়। তাই পারসেপশন এবং ফ্যাক্টস বিষয়ে সঠিক তথ্য ও ধারণা নিয়ে সংবাদ প্রচার করলে দেশের জন্য মঙ্গলজনক হবে। কেউ নিরাপদ খাদ্যের প্রচার করেন না। একটু সমস্যা চিহ্নিত হলেই নেতিবাচক খবরে মানুষের মনে খাদ্য সম্পর্কে ভীতির সৃষ্টি হয়। এ বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে ভাবতে হবে।

সৈয়দ মেজবাহউদ্দিন : আজকের এ আলোচনার মাধ্যমে ‘নিরাপদ খাদ্য ও কৃষি ব্যবস্থাপনা’য় আমরা অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে জানতে পারলাম। এ বিষয়ে সার্বিকভাবে সচেতনতা বাড়ানোর কোনো বিকল্প নেই। আমার কাছে মনে হয়েছে, এই আলোচনাকে এখানে থামিয়ে রাখলে চলবে না। একটি সামাজিক আন্দোলন হিসেবে আমরা ধারাবাহিকভাবে প্রতি মাসেই এ ধরনের আলোচনা, সেমিনার, ওয়ার্কশপ ইত্যাদি আয়োজনের মাধ্যমে জনসচেতনতা সৃষ্টিতে ভূমিকা রাখতে সক্ষম হব। ফসলি-এসিআইকে ধন্যবাদ এমন একটি আয়োজনে তাদের পৃষ্ঠপোষকতার জন্য। আশা করি, এর ধারাবাহিকতা রক্ষায় তারা ভবিষ্যতেও পাশে থাকবেন। ধন্যবাদ জানাচ্ছি মাননীয় প্রধান অতিথিসহ আমন্ত্রিত অতিথি বক্তা এবং উপস্থিত সাংবাদিক বন্ধুদের।

আরও পড়ুন



বাংলাদেশের খবর
  • ads
  • ads