শিক্ষাক্ষেত্রে তথ্যপ্রযুক্তি এবং ইন্টারনেটের ব্যবহারের সার্বিক বিষয় বিবেচনায় নিয়ে শিগগিরই এ সংক্রান্ত একটি পূর্ণাঙ্গ নীতিমালা তৈরি করা হবে।

আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর জাতীয় শিক্ষা তথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরো (ব্যানবেইস) মিলানায়তনে আয়োজিত কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন,শিক্ষার্থীরা শ্রেণিকক্ষে এবং বাড়িতে কিভাবে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার করবে এবং এর প্রতি শিশুদের মনোভাব,আচরণ, দক্ষতা এবং শিক্ষার ক্ষেত্রে ব্যবহার কেমন হবে তার উপর গবেষণার মাধ্যমে একটি পূর্ণাঙ্গ নীতিমালা তৈরি করতে হবে।

অনলাইন এবং ইন্টারনেট থেকে বিষয়বস্তু গ্রহণের ক্ষেত্রেও একটি পাঠ্যসূচি ও শিক্ষাক্রম প্রণয়ন করা প্রয়োজন বলেও উল্লেখ করেন শিক্ষামন্ত্রী।

মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক (রুটিন দায়িত্ব) প্রফেসর মো. শামছুল হুদার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মো. সোহরাব হোসাইন,ইউনেস্কো জাতীয় কমিশনের ডেপুটি সেক্রেটারি জেনারেল মো. মনজুর হোসেন, ইউনেস্কো ঢাকা অফিসের প্রধান ও রিপ্রেজেন্টেটিভ মিজ বিয়াট্রিস কালডুন এবং মাউশি’র পরিচালক প্রফেসর ড. মো. আবদুল মান্নান।

মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতরের আয়োজনে ‘ডিজিটাল কিডস এশিয়া প্যাসিফিক (ডিক্যাপ)’ প্রকল্পের আওতায় এই গবেষণার ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে। গবেষণার ফলাফল উপস্থাপনা করেন প্রফেসর সালমা আক্তার।

বাংলাদেশ, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, ফিজি এবং দক্ষিণ কোরিয়ার নবম গ্রেডের শিশুদের উপর এ গবেষণা পরিচালিত হয়।