পুলিশকে জনগণের হয়ে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপির মেয়রপ্রার্থী প্রকৌশলী ইশরাক হোসেন। তিনি বলেন, ঢাকা শহর হবে শান্তির জনপদ। এখানে কোনো সন্ত্রাসীর স্থান হবে না। গতকাল বুধবার নির্বাচনী প্রচারের ১৩তম দিনে গণসংযোগে নেমে তাবিথের ওপর হামলার প্রসঙ্গ উল্লেখ করে এসব কথা বলেন তিনি।

ইশরাক বলেন, পুলিশের উপস্থিতিতে গতকাল (মঙ্গলবার) উত্তরের মেয়রপ্রার্থী তাবিথ আউয়ালের প্রচারণায় ন্যক্কারজনক হামলা চালানো হয়েছে। ২৪ ঘণ্টার বেশি হতে চলল, কিন্তু আমরা এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার হতে দেখলাম না।

তিনি পুলিশ প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘আপনাদের ওপর জাতীয় গুরুদায়িত্ব রয়েছে, সেটা পালন করুন। নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকেও আপনাদের যে সাংবিধানিক দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে সেটা নির্ভয়ে পালন করুন। জনগণের পক্ষ হয়ে কাজ করুন, জনগণ আপনাদের পাশে থাকবে।’

ইশরাক আরো বলেন, যেখানেই গিয়েছি সেখানেই ধানের শীষের পক্ষে গণজোয়ার দেখেছি। ইনশাল্লাহ পহেলা ফেব্রুয়ারি আমরাই বিজয় উৎসব করব। এটি হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের প্রাথমিক বিজয়। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করার বিজয়।

বুধবার পশ্চিম হাজারীবাগের ঝাউচর বাজার থেকে দিনের কর্মসূচি শুরু করেন। পরে এরপর তিনি হাজারীবাগের বেড়িবাঁধ হয়ে ৫৫, ৫৬, ৫৭ নং ওয়ার্ডের ইসলামবাগ ও চকবাজার, লালবাগ, ২৯, ৩০, ২৭ ও ৩১ নং ওয়ার্ড ও নয়াবাজারে গণসংযোগ করেন।

গণসংযোগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচর্য (ভিসি) অধ্যাপক ড. এমাজউদ্দীন আহমদসহ বিএনপির কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতৃবৃন্দ অংশ নেন।

ড. এমাজউদ্দীন আহমদ বলেন, আধুনিক বাংলাদেশ নির্মাণের জন্য তরুণদের এগিয়ে আসতে হবে। এর জন্য ইশরাক হোসেন-এর মতো লোক দরকার। আমরা বয়স্করা যা করতে পারিনি, তার হাত ধরে বাংলাদেশে নতুন করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের সূত্রপাত হবে। তার বাবা সাদেক হোসেন খোকা ছিলেন আমার ছাত্র। খোকা বেঁচে থাকতে তার অধরা যে স্বপ্নগুলো ছিল, আমি ইশরাকের জন্য দোয়া করি সে যেন তার বাবার স্বপ্নগুলো পূরণ করতে পারে। 

পুলিশকে জনগণের হয়ে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপির মেয়রপ্রার্থী প্রকৌশলী ইশরাক হোসেন। তিনি বলেন, ঢাকা শহর হবে শান্তির জনপদ। এখানে কোনো সন্ত্রাসীর স্থান হবে না। গতকাল বুধবার নির্বাচনী প্রচারের ১৩তম দিনে গণসংযোগে নেমে তাবিথের ওপর হামলার প্রসঙ্গ উল্লেখ করে এসব কথা বলেন তিনি।

ইশরাক বলেন, পুলিশের উপস্থিতিতে গতকাল (মঙ্গলবার) উত্তরের মেয়রপ্রার্থী তাবিথ আউয়ালের প্রচারণায় ন্যক্কারজনক হামলা চালানো হয়েছে। ২৪ ঘণ্টার বেশি হতে চলল, কিন্তু আমরা এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার হতে দেখলাম না।

তিনি পুলিশ প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘আপনাদের ওপর জাতীয় গুরুদায়িত্ব রয়েছে, সেটা পালন করুন। নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকেও আপনাদের যে সাংবিধানিক দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে সেটা নির্ভয়ে পালন করুন। জনগণের পক্ষ হয়ে কাজ করুন, জনগণ আপনাদের পাশে থাকবে।’

ইশরাক আরো বলেন, যেখানেই গিয়েছি সেখানেই ধানের শীষের পক্ষে গণজোয়ার দেখেছি। ইনশাল্লাহ পহেলা ফেব্রুয়ারি আমরাই বিজয় উৎসব করব। এটি হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের প্রাথমিক বিজয়। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করার বিজয়।

বুধবার পশ্চিম হাজারীবাগের ঝাউচর বাজার থেকে দিনের কর্মসূচি শুরু করেন। পরে এরপর তিনি হাজারীবাগের বেড়িবাঁধ হয়ে ৫৫, ৫৬, ৫৭ নং ওয়ার্ডের ইসলামবাগ ও চকবাজার, লালবাগ, ২৯, ৩০, ২৭ ও ৩১ নং ওয়ার্ড ও নয়াবাজারে গণসংযোগ করেন।

গণসংযোগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচর্য (ভিসি) অধ্যাপক ড. এমাজউদ্দীন আহমদসহ বিএনপির কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতৃবৃন্দ অংশ নেন।

ড. এমাজউদ্দীন আহমদ বলেন, আধুনিক বাংলাদেশ নির্মাণের জন্য তরুণদের এগিয়ে আসতে হবে। এর জন্য ইশরাক হোসেন-এর মতো লোক দরকার। আমরা বয়স্করা যা করতে পারিনি, তার হাত ধরে বাংলাদেশে নতুন করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের সূত্রপাত হবে। তার বাবা সাদেক হোসেন খোকা ছিলেন আমার ছাত্র। খোকা বেঁচে থাকতে তার অধরা যে স্বপ্নগুলো ছিল, আমি ইশরাকের জন্য দোয়া করি সে যেন তার বাবার স্বপ্নগুলো পূরণ করতে পারে।