বাংলাদেশের খবর

আপডেট : ০৮ জুলাই ২০২২

মহাসড়কে ঘরমুখো মানুষের ঢল

জীবনের চেয়ে যেন ঈদে বাড়ি ফেরা বড়!


মুসলমানদের বছরে দুটি ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদুর ফিতর ও ঈদুল আযহা। ঈদ আনন্দ পরিবারের সাথে ভাগাভাগি করতে প্রতিবছরই মানুষ যেকোনো মূল্যে বাড়ি ফেরার চেষ্টা করে। অনেকেই আবার ঝুঁকি নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে দুর্ঘটনায় মৃত্যুবরণও করেন। বিগত বছরগুলোতে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যানজটের দীর্ঘ লাইন দেখা গেলেও এবছরের চিত্র পুরোটাই ভিন্ন। তবে ঝুকি নিয়ে বাড়ি ফেরার চিত্রটি বেশ পুরনো। তবে, যানজট না থাকলেও রয়েছে যানবাহন ও যাত্রীর অতিরিক্ত চাপ। অপরদিকে ঢাকা থেকে টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ যাওয়ার জন্য অনেকেই সাটুরিয়া-মানিকগঞ্জ, ওয়ার্শী-বালিয়া আঞ্চলিক সড়ক বেছে নিয়েছেন। এইসব আঞ্চলিক সড়কেও একই অবস্থা লক্ষ্য করা গেছে।

শুক্রবার সরেজমিন পরিদর্শন করে দেখা গেছে, শিশু থেকে শুরু করে বৃদ্ধ পর্যন্ত নাড়ির টানে বাড়ি ফেরার নেশায় পিকআপ, ট্রাক, বাসের ছাদে উঠে জীবনের ঝুকি নিয়ে রওনা হয়েছেন। অনেকেই আবার ব্যক্তিগত প্রাইভেটকার, মাইক্রোবাস ও মোটরসাইকেলও ব্যবহার করছেন। অতিরিক্ত যানবাহন চলাচলের কারণে মহাসড়কে মাঝে মাঝে যানজট ও থেমে থেমে যানবাহন চলাচল করতে দেখা গেছে।

সাজেদা বেগম নামের এক নারী যাত্রী বলেন, সারাবছর পরিবারের মানুষ রেখে দূরে চাকরি করি। বছরে এক দুইটা দিন আসে। তাই ছুটি পেয়ে আর দেরি করি নাই। গাড়িতে অতিরিক্ত ভাড়া তাই পিকআপেই বাড়ি যাচ্ছি।

মহাসড়কের টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলার চরপাড়া এলাকায় অবস্থিত পুলিশ কন্ট্রোল রুমের দায়িত্বে নিয়োজিত মির্জাপুর থানার উপ-পরিদর্শক সোহেল বলেন, আমরা পুলিশ বাহিনী সার্বক্ষণিক মহাসড়ক যানজটমুক্ত রাখতে কাজ করছি। গত বৃহস্পতিবার থেকে মহাসড়কে যানবাহনের চাপ কিছুটা বেড়েছে। যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় পুলিশ সর্বদা প্রস্তুত।


বাংলাদেশের খবর

Plot-314/A, Road # 18, Block # E, Bashundhara R/A, Dhaka-1229, Bangladesh.

বার্তাবিভাগঃ newsbnel@gmail.com

অনলাইন বার্তাবিভাগঃ bk.online.bnel@gmail.com

ফোনঃ ৫৭১৬৪৬৮১