-শিক্ষার্থী কনা শারমিন ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ইউনিভার্সিটির ক্লাস, ল্যাবের ফাঁকে ফাঁকে কবির মামার টং, শহীদ মিনারের নিচে আড্ডা, অকারণে হাসাহাসি। শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রসায়নে মাস্টার্স করা শারমিন সুলতানা কনা কথাগুলো বলছিলেন।
স্বামীসহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাস করেন তিনি। ৩৮তম বিসিএস পাস করে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের জুনিয়র কেমিস্ট (৯ম গ্রেড) হিসেবে সুপারিশপ্রাপ্ত তিনি।
শাবিপ্রবি ক্যাম্পাস নিয়ে স্মৃতিকাতর হয়ে তিনি বলেন, কী কারণে বিশ্ববিদ্যালয়ের সময়টিতে এত হাসতাম মনে পড়ে না। এখন প্রাণখোলা হাসি আর হয় না। পঞ্চপাণ্ডবের একজন সদস্য ছিলাম।
বাস্তবতার ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, এখন সবাই নিজ নিজ দায়িত্ব পালনে ব্যস্ত। মাঝেমধ্যেই নস্টালজিক হয়ে যাই। তার পরও সবাই ভালো থাকুক-এই কামনা করি। আমাদের যে দিন গেছে একেবারেই কি গেছে?
একসন্তান ও স্বামীসহ আনন্দের সংসার শারমিন সুলতানার। স্বামী আরিফুর রহমান ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি মহিলা কলেজের উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক।