• শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪২৯
হিলিতে কমেছে পেয়াঁজের দাম

প্রতিনিধির পাঠানো ছবি

পণ্যবাজার

হিলিতে কমেছে পেয়াঁজের দাম

  • হিলি (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত ১৩ মে ২০১৯

দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরে পাইকারী বাজারে কমেছে ভারত থেকে আমদানি করা পেয়াঁজের দাম। দুইদিনের দিনের ব্যবধানে প্রকারভেদে প্রতিকেজি পেঁয়াজের দাম কমেছে দুই থেকে তিন টাকা।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, আমদানি বেশি হওয়ায় পেঁয়াজের বাজার এখন নিম্নমুখী। অন্যদিকে প্রতিকেজি ছোলায় বেড়েছে ৫ টাকা, চিনিতে ৪ টাকা ও প্রকারভেদে রসুনে বেড়েছে ২০ থেকে ৩০ টাকা । এসব পণ্যের দাম বাড়ার কারণে বিপাকে পড়েছেন সাধারন ক্রেতারা। নিয়মিত বাজার মনিটরিং করলে কমে আসবে এসব পণ্যের দাম কমে আসবে মনে করছেন তারা।

বাজারে পণ্য কিনতে আসা ক্রেতা গোলাম রসুল বলেন, দুইদিনে আগে হিলি বাজারে প্রতি কেজি ছোলা বুট ৭০ টাকা দরে বিক্রি হলেও কেজিতে ৫ টাকা বেড়ে আজ সোমবার তা বিক্রি হচ্ছে ৭৫ টাকা। একইভাবে যে রসুন বাজারে বিক্রি হয়েছে ৪০ টাকা কেজি দরে তা বেড়ে এখন বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৭০ টাকা। এর সাথে বেড়েছে চিনির দাম। ৪৮ টাকা কেজি বিক্রি হলেও তা ৪ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৫২ টাকা।

তবে স্বাভাবিক রয়েছে ভারত থেকে আমদানিকৃত পেয়াঁজের দাম। হিলি বাজারের পাইকারী পেঁয়াজ ব্যবসায়ী রেজাউল করিম গামা বলেন, দুইদিন আগে প্রতিকেজি পেঁয়াজ ১৪ থেকে ১৫ টাকা বিক্রি হলেও আজ সোমবার প্রতি কেজি পেয়াঁজ বিক্রি হচ্ছে ১০ থেকে ১১ টাকা দরে।

হিলি স্থলবন্দর আমাদানিকারক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক মোস্তাক হোসেন বলেন, একমাস আগেও ১৫০ থেকে ১৭৫ ডলারে পেঁয়াজ আমদানি করা হয়েছে।  বর্তমানে ডলারমূল্য কমেনি। কিন্তু আমদানি বেড়ে যাওয়ায়  বাংলাদেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম কমেছে। প্রতিকেজি পেঁয়াজ পাইকারী বিক্রি হচ্ছে ৮ টাকা থেকে ৯ টাকা কেজি দরে। এতে আমদানিকারকদের লোকসান গুণতে হচ্ছে।

পানামা হিলি পোর্ট লিমিটেডের এর গণসংযোগ কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন মল্লিক বলেন,  গত ৬ দিনে এই বন্দর দিয়ে ভারতীয় ১৮৮ ট্রাকে ৪ হাজার ৮০০ মেট্রিক টন পেয়াঁজ ভারত থেকে আমদানি হয়েছে।

আরও পড়ুন



বাংলাদেশের খবর
  • ads
  • ads