• শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪২৯
সোহেল মেহেদীর ‘পাখি'

সোহেল মেহেদী

ফাইল ছবি

শোবিজ

সোহেল মেহেদীর ‘পাখি'

  • বিনোদন প্রতিবেদক
  • প্রকাশিত ২৭ জুন ২০১৯

বন্ধুদের সাফল্যে সব সময়ই গর্ববোধ করেন জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী সোহেল মেহেদী। গেল ২৩ জুন জগন্নাথ কলেজের তার প্রিয় বন্ধু রুমার সঙ্গে দেখা হলো অনেকদিন পর। রুমা আজ একজন সফল ব্যবসায়ী। রামপুরার ইস্টার্ন বনবীথি শপিং কমপ্লেক্সে রুমাস শপ নামে একটি শপ রয়েছে। সেখানেই সেদিন তিনি তার স্ত্রীর জন্য পোশাক কিনতে গিয়েছিলেন। নিজের ফেসবুক ওয়ালে বন্ধুর সাফল্যগাঁথা কয়েকটি বাক্যে সবার সঙ্গে তা শেয়ার করেন। গানের ভুবনে সফল সোহেল মেহেদী নতুন নতুন গান নিয়ে শিগগিরই শ্রোতা-দর্শকের মধ্যে উপস্থিত হতে যাচ্ছেন।

এরই মধ্যে জামাল হোসেনের কথায়, অভি আকাশের সুরে এবং রেজওয়ান শেখের সংগীতায়োজনে পাখি শিরোনামের একটি গানে কণ্ঠ দিয়েছেন। গানটির মিউজিক ভিডিও নির্মাণ করেছেন সৈকত রেজা। শিগগিরই গানটি রঙ্গন মিউজিকের ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ হবে বলে জানান সোহেল মেহেদী।

সোহেল মেহেদী বলেন, ‘জামাল ভাইয়ের গানের কথা, এককথায় অসাধারণ। পাখি গানটি নিয়ে আমি খুব আশাবাদী। গানের কথা, সুর এবং সংগীতায়োজন শ্রোতা-দর্শকের মন ছুঁয়ে যাবে বলে আমার বিশ্বাস। ধন্যবাদ জামাল ভাইকে রঙ্গন মিউজিকের ইউটিউব চ্যানেলের জন্য আমার এই গানটি প্রকাশের উদ্যোগ নেওয়ার জন্য। রঙ্গন মিউজিকের জন্য অনেক অনেক শুভ কামনা।’

জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী আঁখি আলমগীরের সঙ্গে এনটিভির ‘স্বর্ণালী স্মৃতি’ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেছেন। অনুষ্ঠানে আরো ছিলেন হৈমন্তী রক্ষিত। এই অনুষ্ঠান প্রসঙ্গে সোহেল মেহেদী বলেন, ‘এনটিভির এই অনুষ্ঠানটি আমার কাছে স্মরণীয় একটি অনুষ্ঠান। কারণ এই অনুষ্ঠানে আমি পেয়েছি শ্রদ্ধেয় আঁখি আপাকে, যাকে আমি বড় বোন হিসেবেই মেনে আসছি পরিচয়ের শুরু থেকে। তিনিও আমাকে খুব স্নেহ করেন। অন্যদিকে আমার সহশিল্পী ছিল আমার আরেক ছোট বোন হৈমন্তী। দুই বোনকে একসঙ্গে একই অনুষ্ঠানে পেয়ে গেল মঙ্গলবারটি ছিল আমার কাছে খুব স্মরণীয় একটি দিন।’

এদিকে ‘সাচি নূরের প্রেম’ টেলিফিল্মে জামাল পাটোয়ারীর কথায়, ফিরোজ প্লাবনের সুর-সংগীতে একটি গানে কণ্ঠ দিলেন সোহেল মেহেদী। এতে তার সহশিল্পী হিসেবে আছেন অশ্রু। গত ২১ জুন কুমিল্লার সংসদ সদস্য আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহারের নিমন্ত্রণে কুমিল্লা ক্লাবে টানা চল্লিশটি গান পরিবেশন করেন সোহেল মেহেদী। সোহেল মেহেদীর বাবা ২০০৬ সালের ৬ ডিসেম্বর ইন্তেকাল করেন। বাবাকে নিয়ে তার একটাই দুঃখ।

সোহেল মেহেদী বলেন, ‘যখন বাবা ছিলেন তখন বুঝিনি মাথার ওপর কত বড় ছায়া ছিল। একটাই দুঃখ, আমার সফলতা বাবা দেখে যেতে পারলেন না। তিনি চেয়েছিলেন আমি চাকরি করি। নিজে যেহেতু চাকরিজীবী ছিলেন, তাই আমাকেও সেই রূপে চেয়েছিলেন। তিনি চেয়েছিলেন গানটা পাশাপাশি করি। ফুলটাইম মিউজিক করা তার পছন্দ ছিল না। বাবা ফুলটাইম মিউজিক করে তোমার ছেলে অনেক ভালো আছে। আমি জানি তুমি সব দেখছ এবং মুচকি মুচকি হাসছ আমার সফলতা দেখে।’

 

আরও পড়ুন



বাংলাদেশের খবর
  • ads
  • ads