• শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪২৯
নুহাশপল্লীতে যত আয়োজন

ছবি : সংগৃহীত

শোবিজ

নুহাশপল্লীতে যত আয়োজন

  • বিনোদন প্রতিবেদক
  • প্রকাশিত ১৯ জুলাই ২০১৯

আজ ১৯ জুলাই, জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক প্রয়াত হুমায়ূন আহমেদের সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী। তাকে হারানোর শোক বুকে নিয়ে আজও কাঁদেন বাংলা সাহিত্যের অনুরাগীরা। কাঁদে নাটক-সিনেমার আঙিনা।

নন্দিত লেখক ও নির্মাতার প্রয়াণ দিবস উপলক্ষে তারই হাতে তৈরি নুহাশপল্লী সেজেছে বিষাদের সজ্জায়। তার বিদেহী আত্মার শান্তি কামনায় নেওয়া হয়েছে বেশি কিছু আয়োজন।

থাকছে কোরআনখানি, মিলাদ ও দোয়া মাহফিল। নুহাশপল্লীর আশপাশের মাদরাসা ও এতিমখানার ছাত্র, পরিবারের সদস্য এবং হুমায়ূন আহমেদের ঘনিষ্ঠ কয়েকজন লেখকসহ পাঁচ শতাধিক মানুষকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে মিলাদ ও দোয়া মাহফিলে।

নুহাশপল্লীর ব্যবস্থাপক সাইফুল ইসলাম বুলবুল জানান, ‘শুক্রবার সকাল থেকে আশপাশের কয়েকটি মাদরাসা ও এতিমখানার ছাত্ররা নুহাশপল্লীতে কোরআন তিলাওয়াত করবে। পরে তারা কবর জিয়ারত ও দোয়ায় অংশ নেবে। ওইদিনের কর্মসূচিতে অংশ নিতে হুমায়ূন আহমেদের দুই সন্তান নিষাদ ও নিনিতসহ স্ত্রী মেহের আফরোজ শাওন নুহাশপল্লীতে পৌঁছবেন।

এ ছাড়া কথাসাহিত্যিকের পরিবারের লোকজন, ভক্ত, বন্ধুরা কবর জিয়ারত ও মিলাদে যোগ দেবেন।’

প্রতি বছরের মতো এবারও প্রিয় লেখক হুমায়ূন আহমেদের কবর জিয়ারত ও ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানাতে বিপুল সংখ্যক দর্শনার্থী নুহাশপল্লীতে আসবেন। বিশেষ করে হুমায়ূন-ভক্ত তরুণ প্রজন্মের অনেক শিক্ষার্থী থাকবেন।

ব্যবস্থাপক সাইফুল ইসলাম বুলবুল আরো জানান, ‘মৃত্যুবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে অতিথিদের জন্য আপ্যায়নের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এতিম শিশু ছাড়াও বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা অতিথি, এলাকার লোকজন ও হুমায়ূন স্যারের পরিবারের লোকজন থাকবেন।’

জনপ্রিয় লেখক হুমায়ূন আহমেদ ১৯৪৮ সালের ১৩ নভেম্বর নেত্রকোনা জেলার কেন্দুয়া উপজেলার কুতুবপুরে জন্মগ্রহণ করেন। বাবা ফয়জুর রহমান আহমেদ ও মা আয়েশা ফয়েজের প্রথম সন্তান তিনি।

২০১২ সালের ১৯ জুলাই মারা যান তিনি। মৃত্যুর পর তাকে গাজীপুর সদর উপজেলার পিরুজালি গ্রামে তার নিজ হাতে গড়া স্বপ্নের নুহাশপল্লীতে সমাহিত করা হয়।

আরও পড়ুন



বাংলাদেশের খবর
  • ads
  • ads